নবায়ণযোগ্য জ্বালানি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ফন লিন্ডে।
রোববার (৫ মার্চ) সচিবালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে রাষ্ট্রদূত এ সংক্রান্ত আলোচনায় অংশ নেন। এ সময় দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়। সুইডেন দূতাবাসের পলিটিকস, ট্রেড এন্ড কমিউনিকেশন বিভাগের প্রধান লভিসা হোফম্যান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশ নবায়ণযোগ্য জ্বালানির প্রসারে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। নবায়ণযোগ্য জ্বালানি উৎস থেকে ১২০৪৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন চলমান ও প্রক্রিয়াধীন। ৩২৫৩ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প চলমান এবং আরও ৭৮৬১ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বায়ু বিদ্যুৎ নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন, যদিও ইতোমধ্যে উইন্ড ম্যাপিং সম্পন্ন হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৪০ শতাংশ হবে পরিচ্ছন্ন বিদ্যুৎ। আমাদের অন্যতম চ্যালেঞ্জ সহনীয় মূল্যে সকলের জন্য নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত করা। নবায়ণযোগ্য জ্বালানির জন্য বিপুল বিনিয়োগ প্রয়োজন। স্মার্ট গ্রিড এবং সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থা আরও আধুনিক করা দরকার। সরকার চেষ্টা করছে, জাতীয় গ্রিডে নবায়ণযোগ্য জ্বালানির অংশ বাড়াতে।’
আলোচনায় রাষ্ট্রদূত, গ্রিন ট্রানজিশন, নবায়ণযোগ্য জ্বালানি ও সুইডেনের অবস্থান নিয়ে কথা বলেন। তিনি জানান, প্রায় ৪০ বছর ধরে তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশের সঙ্গে সুইডেন ও সুইডেনের কোম্পানি কাজ করছে। এর মধ্যে এইচএন্ডএম, আইকেইএ ও লিন্ডেক্স অন্যতম। বাংলাদেশ ও সুইডেন যৌথভাবে তৈরি পোশাক খাতে গ্রিন ট্রানজিশনের জন্য অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ করতে পারে। কীভাবে নবায়ণযোগ্য জ্বালানিতে আরও অবদান রাখা যায় সে বিষয়েও আলোচনা হয়।
রোববার, ০৫ মে ২০২৪
নবায়ণযোগ্য জ্বালানি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ফন লিন্ডে।
রোববার (৫ মার্চ) সচিবালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে রাষ্ট্রদূত এ সংক্রান্ত আলোচনায় অংশ নেন। এ সময় দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়। সুইডেন দূতাবাসের পলিটিকস, ট্রেড এন্ড কমিউনিকেশন বিভাগের প্রধান লভিসা হোফম্যান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশ নবায়ণযোগ্য জ্বালানির প্রসারে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। নবায়ণযোগ্য জ্বালানি উৎস থেকে ১২০৪৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন চলমান ও প্রক্রিয়াধীন। ৩২৫৩ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প চলমান এবং আরও ৭৮৬১ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বায়ু বিদ্যুৎ নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন, যদিও ইতোমধ্যে উইন্ড ম্যাপিং সম্পন্ন হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৪০ শতাংশ হবে পরিচ্ছন্ন বিদ্যুৎ। আমাদের অন্যতম চ্যালেঞ্জ সহনীয় মূল্যে সকলের জন্য নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত করা। নবায়ণযোগ্য জ্বালানির জন্য বিপুল বিনিয়োগ প্রয়োজন। স্মার্ট গ্রিড এবং সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থা আরও আধুনিক করা দরকার। সরকার চেষ্টা করছে, জাতীয় গ্রিডে নবায়ণযোগ্য জ্বালানির অংশ বাড়াতে।’
আলোচনায় রাষ্ট্রদূত, গ্রিন ট্রানজিশন, নবায়ণযোগ্য জ্বালানি ও সুইডেনের অবস্থান নিয়ে কথা বলেন। তিনি জানান, প্রায় ৪০ বছর ধরে তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশের সঙ্গে সুইডেন ও সুইডেনের কোম্পানি কাজ করছে। এর মধ্যে এইচএন্ডএম, আইকেইএ ও লিন্ডেক্স অন্যতম। বাংলাদেশ ও সুইডেন যৌথভাবে তৈরি পোশাক খাতে গ্রিন ট্রানজিশনের জন্য অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ করতে পারে। কীভাবে নবায়ণযোগ্য জ্বালানিতে আরও অবদান রাখা যায় সে বিষয়েও আলোচনা হয়।