বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নানা বিভ্রান্তি ও অপপ্রচারের প্রেক্ষাপটে সোমবার ঢাকায় কূটনীতিকদের ব্রিফ করবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় আয়োজিত এই ব্রিফিংয়ে বিদেশি কূটনীতিক মিশনগুলোর পাশাপাশি জাতিসংঘের প্রতিনিধিরাও অংশ নেবেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা, যেমন গ্রেপ্তার পুরোহিত চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ইসকন ইস্যু এবং চট্টগ্রামে আদালত প্রাঙ্গণে সংঘর্ষের বিষয়গুলো নিয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরা হবে। এ সময় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় গৃহীত পদক্ষেপ এবং এই বিষয়ে সরকারের দায়বদ্ধতাও উপস্থাপন করা হবে।
সরকারি সূত্র জানায়, ভারতীয় গণমাধ্যমে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে যে নেতিবাচক প্রচারণা চলছে, তা পরিকল্পিত এবং বাস্তবতাবিহীন। এসব ঘটনা ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব বা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে ঘটেছে, যা ধর্মের সঙ্গে সম্পর্কহীন।
ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সরকারের পক্ষে দালিলিক প্রমাণসহ দাবি করবেন যে, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার বদ্ধপরিকর। ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
উপদেষ্টা এটাও তুলে ধরবেন যে, ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর পরাজিত একটি গোষ্ঠী দেশি-বিদেশি মিত্রদের নিয়ে অস্থিতিশীলতা তৈরির জন্য এসব ইস্যু নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তাদের মূল লক্ষ্য, দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা এবং সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সৃষ্টি করা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা করছে, এই ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলমান বিভ্রান্তি দূর হবে এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদার প্রতি বিশ্বসম্প্রদায় আস্থা রাখবে।
সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নানা বিভ্রান্তি ও অপপ্রচারের প্রেক্ষাপটে সোমবার ঢাকায় কূটনীতিকদের ব্রিফ করবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় আয়োজিত এই ব্রিফিংয়ে বিদেশি কূটনীতিক মিশনগুলোর পাশাপাশি জাতিসংঘের প্রতিনিধিরাও অংশ নেবেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা, যেমন গ্রেপ্তার পুরোহিত চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ইসকন ইস্যু এবং চট্টগ্রামে আদালত প্রাঙ্গণে সংঘর্ষের বিষয়গুলো নিয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরা হবে। এ সময় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় গৃহীত পদক্ষেপ এবং এই বিষয়ে সরকারের দায়বদ্ধতাও উপস্থাপন করা হবে।
সরকারি সূত্র জানায়, ভারতীয় গণমাধ্যমে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে যে নেতিবাচক প্রচারণা চলছে, তা পরিকল্পিত এবং বাস্তবতাবিহীন। এসব ঘটনা ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব বা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে ঘটেছে, যা ধর্মের সঙ্গে সম্পর্কহীন।
ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সরকারের পক্ষে দালিলিক প্রমাণসহ দাবি করবেন যে, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার বদ্ধপরিকর। ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
উপদেষ্টা এটাও তুলে ধরবেন যে, ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর পরাজিত একটি গোষ্ঠী দেশি-বিদেশি মিত্রদের নিয়ে অস্থিতিশীলতা তৈরির জন্য এসব ইস্যু নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তাদের মূল লক্ষ্য, দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা এবং সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সৃষ্টি করা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা করছে, এই ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলমান বিভ্রান্তি দূর হবে এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদার প্রতি বিশ্বসম্প্রদায় আস্থা রাখবে।