অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় ঐক্যের আহ্বান নিয়ে ছাত্রনেতা, রাজনৈতিক দল এবং ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠকে বসছেন। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
বৈঠকের বিষয়বস্তু ও আলোচনার মূল পয়েন্ট:
ছাত্রনেতারা ভারতের সঙ্গে আগের সরকারের সময়ে করা সব চুক্তি প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। তাঁরা দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি, ক্যাম্পাসে সংঘটিত সমস্যা এবং প্রশাসনিক কাঠামোর সীমাবদ্ধতা তুলে ধরে ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ নিয়ে প্রস্তাব দিয়েছেন। ড. ইউনূস এই বক্তব্যগুলো শুনে নোট নিয়েছেন এবং তাঁদের প্রস্তাবের গুরুত্ব স্বীকার করেছেন।
ড. ইউনূস বৈঠকে বলেন, "তোমরা রাষ্ট্রের অভিভাবক, রাষ্ট্র যেন ঠিক পথে চলে, এটি নিশ্চিত করার দায়িত্ব তোমাদের।" একই সঙ্গে তিনি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের রেখে যাওয়া সংকটপূর্ণ অবস্থা এবং তার সমাধানের জন্য সরকারের কঠিন প্রচেষ্টার বিষয়টিও তুলে ধরেন।
বৈঠকে আলোচিত অন্যান্য বিষয়:
ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ন্যায্যতার ভিত্তিতে গড়ে তোলা।
সীমান্তে হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করা এবং পানির ন্যায্য হিস্যার বাস্তবায়ন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরার উদ্যোগ।
ছাত্রনেতারা বিশ্ব গণমাধ্যমে বাংলাদেশের আন্দোলনকে ভুলভাবে উপস্থাপনের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করেছেন। এ বিষয়ে তারা একটি প্রোপাগান্ডা-বিরোধী প্রচার সেল গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন।
ড. ইউনূস বুধবার রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের এবং বৃহস্পতিবার ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠাই তাঁর মূল লক্ষ্য বলে তিনি উল্লেখ করেছেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকার দেশের সংকট নিরসনে একতাবদ্ধ প্রচেষ্টার ডাক দিচ্ছে।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় ঐক্যের আহ্বান নিয়ে ছাত্রনেতা, রাজনৈতিক দল এবং ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠকে বসছেন। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
বৈঠকের বিষয়বস্তু ও আলোচনার মূল পয়েন্ট:
ছাত্রনেতারা ভারতের সঙ্গে আগের সরকারের সময়ে করা সব চুক্তি প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। তাঁরা দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি, ক্যাম্পাসে সংঘটিত সমস্যা এবং প্রশাসনিক কাঠামোর সীমাবদ্ধতা তুলে ধরে ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ নিয়ে প্রস্তাব দিয়েছেন। ড. ইউনূস এই বক্তব্যগুলো শুনে নোট নিয়েছেন এবং তাঁদের প্রস্তাবের গুরুত্ব স্বীকার করেছেন।
ড. ইউনূস বৈঠকে বলেন, "তোমরা রাষ্ট্রের অভিভাবক, রাষ্ট্র যেন ঠিক পথে চলে, এটি নিশ্চিত করার দায়িত্ব তোমাদের।" একই সঙ্গে তিনি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের রেখে যাওয়া সংকটপূর্ণ অবস্থা এবং তার সমাধানের জন্য সরকারের কঠিন প্রচেষ্টার বিষয়টিও তুলে ধরেন।
বৈঠকে আলোচিত অন্যান্য বিষয়:
ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ন্যায্যতার ভিত্তিতে গড়ে তোলা।
সীমান্তে হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করা এবং পানির ন্যায্য হিস্যার বাস্তবায়ন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরার উদ্যোগ।
ছাত্রনেতারা বিশ্ব গণমাধ্যমে বাংলাদেশের আন্দোলনকে ভুলভাবে উপস্থাপনের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করেছেন। এ বিষয়ে তারা একটি প্রোপাগান্ডা-বিরোধী প্রচার সেল গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন।
ড. ইউনূস বুধবার রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের এবং বৃহস্পতিবার ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠাই তাঁর মূল লক্ষ্য বলে তিনি উল্লেখ করেছেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকার দেশের সংকট নিরসনে একতাবদ্ধ প্রচেষ্টার ডাক দিচ্ছে।