সাবেক রাষ্ট্রদূত হারুন আল-রশিদের ফেসবুক পোস্টে সরকারের কড়া সমালোচনা এবং আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের আহ্বানে ‘গোপন এজেন্ডা’ দেখছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মরক্কো থেকে ঢাকায় ফিরে যোগদানের নির্দেশ অমান্য করে কানাডায় অবস্থানের বিষয়েও প্রশ্ন তুলেছে মন্ত্রণালয়।
শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, হারুন আল-রশিদ ফেইসবুকে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ‘বিকৃতভাবে’ উপস্থাপন করেছেন এবং এটি একটি সুপরিকল্পিত অভিসন্ধির অংশ হতে পারে। তার ও তার পরিবারের পাসপোর্ট ইতোমধ্যে বাতিল করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হারুনের ফেইসবুক পোস্টে তিনি নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের অধীনে বাংলাদেশকে ‘নৈরাজ্যের শিকার’ হিসেবে বর্ণনা করেন এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। পোস্টে তিনি দাবি করেন, ইউনূস সরকারের শাসনে উগ্রবাদ বাড়ছে, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায় চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হারুন আল-রশিদকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে দেশে ফেরার নির্দেশ দেওয়া হলেও তিনি তা অমান্য করে কানাডায় চলে যান এবং সেখান থেকে সরকারের বিরুদ্ধে ‘উসকানিমূলক প্রচার’ চালিয়ে যাচ্ছেন।
হারুনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কোনো সরকারি কর্মকর্তা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
সাবেক রাষ্ট্রদূত হারুন আল-রশিদের ফেসবুক পোস্টে সরকারের কড়া সমালোচনা এবং আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের আহ্বানে ‘গোপন এজেন্ডা’ দেখছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মরক্কো থেকে ঢাকায় ফিরে যোগদানের নির্দেশ অমান্য করে কানাডায় অবস্থানের বিষয়েও প্রশ্ন তুলেছে মন্ত্রণালয়।
শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, হারুন আল-রশিদ ফেইসবুকে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ‘বিকৃতভাবে’ উপস্থাপন করেছেন এবং এটি একটি সুপরিকল্পিত অভিসন্ধির অংশ হতে পারে। তার ও তার পরিবারের পাসপোর্ট ইতোমধ্যে বাতিল করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হারুনের ফেইসবুক পোস্টে তিনি নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের অধীনে বাংলাদেশকে ‘নৈরাজ্যের শিকার’ হিসেবে বর্ণনা করেন এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। পোস্টে তিনি দাবি করেন, ইউনূস সরকারের শাসনে উগ্রবাদ বাড়ছে, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায় চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হারুন আল-রশিদকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে দেশে ফেরার নির্দেশ দেওয়া হলেও তিনি তা অমান্য করে কানাডায় চলে যান এবং সেখান থেকে সরকারের বিরুদ্ধে ‘উসকানিমূলক প্রচার’ চালিয়ে যাচ্ছেন।
হারুনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কোনো সরকারি কর্মকর্তা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।