মেট্রোরেলের নিরাপত্তার দায়িত্ব প্রাপ্ত পুলিশ সদস্যরা (এমআরটি) মেট্রোরেলের কর্মীকে মারধর ও অপমান করার প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করছে। সোমবার সকালে তারা স্টেশনে নোটিশ টানিয়ে ও গেট বন্ধ করে এই কর্মবিরতি পালন করে। কর্মবিরতির সময় কিছু ট্রেন চলাচল করছে। তবে অনেক যাত্রীর এমআরটি পাস থাকা সত্ত্বেও গেট বন্ধের কারণে স্টেশনে পৌঁছতে পারেনি।
২ ঘণ্টার বেশি সময় পর কর্মবিরতি প্রত্যাহার করলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এরপর কাউন্টার স্টাফরা গেট খুলে দেয় ও একক যাত্রার টিকেট বিক্রি শুরু করে। কিন্তু তারা এমআরটি পুলিশের বিলুপ্তিসহ ৬ দফা দাবি জানিয়েছেন।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ সাংবাদিকদেরকে বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করেছে। আর ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। এমআরটি পুলিশের পক্ষ থেকেও ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
টিকেট মেশিন অপারেটর (টিএমও) সাংবাদিকদেরকে বলেন, এমডি ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে। এরপর ষ্টাফরা কর্মবিরতি প্রতাহার করে কাজ শুরু করেছেন।
জানা গেছে, রোববার বিকেলে সচিবালয় স্টেশনে এমআরটি পুলিশ সদস্যরা মেট্রোরেল কর্মকর্তাদেরকে মারধর করছে এমন অভিযোগে গভীররাতে তারা এ কর্মবিরতির ডাক দেয়। ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানী লিমিটেডের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ব্যানারে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল।
সোমবার সকাল ৮টার দিকে সচিবালয় স্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, স্টেশনে উঠার গেট বন্ধ। এক পাশে কাগজে লিখে রাখা হয়েছে, মেট্রোরেল বন্ধ। সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। এর একটু পশ্চিম দিকের লিফটে গিয়ে দেখা গেছে লিফটি পুরো বন্ধ।
একজন যাত্রী কোনো উপায় না পেয়ে দ্রুত অফিসে যাওয়ার জন্য অটোরিকশা (সিএনজি) ভাড়া নেয়। তবে গেট বন্ধ রাখার পর ট্রেন চলাচল করতে দেখা গেছে। অনেক যাত্রী কর্মবিরতি ও যাত্রীদের ভোগান্তির জন্য মেট্রোরেল স্টাফদের শাস্তিও দাবি করছেন। পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই গভীররাতে কর্মবিরতিতে নিয়মিত যাত্রীরা হতাশ।
এর আগেও তারা বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতি পালন করছে। তখন তারা নিজেদের দাবি আদায়ের জন্য যাত্রীদেরকে জিম্মি করছেন বলে অনেকেই মন্তব্য করেন। সোমবার তারা একই কাজ করছে। কোন স্টেশন পুরো বন্ধ ছিল। আবার কোন স্টেশনের গেট খোলা ছিল।
অন্য দিকে মেট্রোরেল কর্মীদের অভিযোগ, রোববার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে দুইজন নারী পরিচয়পত্র না দেখিয়ে সাদা পোশাকে বিনা টিকেটে ট্রেন ভ্রমণ করেন। ওই সময় তারা ইএফও (অ্যাকসেস ফেয়ার কালেকশন) অফিসের পাশে অবস্থিত সুইং গেইট ব্যবহার করে পেইজ জোন দিয়ে বের হতে চান। তারা ইউনিফর্ম পরা ছিলেন না, পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।
এই সময় দায়িত্ব প্রাপ্ত মেট্রোরেলের একজন স্টাফ সুইং গেট দিয়ে বের হওয়ার কারণ জানতে চায়। এতে পুলিশ কর্মকর্তারা উত্তেজিত হয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে তারা এমআরটি পুলিশের কন্ট্রোল রুমে চলে যান। এরপর একই ভাবে দুইজন এপিবিএন সদস্য সুইং গেইট ব্যবহার করে সুইং গেইট না লাগিয়ে চলে যান। তখন তারাও তর্কে জড়িয়ে পড়ে।
কিছুক্ষণ পর এমআরটি পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে আরও কয়েকজন পুলিশ গিয়ে দায়িত্বে থাকা স্টাফ ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়ে। তখন পুলিশ একজনকে বন্দুক দিয়ে আঘাত করে এবং শার্টের কলার ধরে এমআরটি পুলিশ বক্সে নিয়ে মারধর করে। এক পর্যায়ে বন্দুক তাক করে গুলি করারও হুমকি দেয়। এরপর উপস্থিত যাত্রী ও স্টাফরা এমআরটি পুলিশের হাত থেকে ওই স্টাফকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
এই ঘটনার পর রাতে স্টাফরা একত্রিত হয়ে ৬ দফা দাবি তুলে কর্মবিরতির ঘোষণা দেন।
তার মধ্যে এক কার্যদিবসের মধ্যে ঘটনায় জড়িত পুলিশ সদস্যকে স্থায়ী ভাবে বরখাস্ত করতে হবে। অন্য পুলিশ সদস্যদের শাস্তি দিতে হবে। একই সঙ্গে তাদের প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
মেট্রোরেল , মেট্রো স্টাফ ও
যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য নিরাপত্তা বাহিনী গড়ে তুলতে হবে।
এমআরটি পুলিশ বিলুপ্তি করতে হবে। স্টেশনে দায়িত্বরত কর্মকর্তা ও স্টাফদের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
অফিসিয়াল পরিচয় ও অনুমতি ছাড়া কোনো ব্যক্তি যেন স্টেশনের পেইড জোনে প্রবেশ করতে না পারে। তা নিশ্চিত করতে হবে। আহত স্টাফের চিকিৎসার দায়িত্ব কর্তৃপক্ষকে নিশ্চিত করতে হবে।
এই সম্পর্কে এমআরটি পুলিশের ডিআইজি সিদ্দিকী তানজিলুর রহমান জানান, ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এসআই মাসুদ খানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আর একজন ইনসপেক্টরকে ক্লোজ করা হয়েছে। আর কর্মবিরতি চলাকালে প্রায় ২ ঘণ্টা টিকেট কাটেনি। পরে টিকেট কাটা শুরু করা হয়েছে।
কয়েকজন যাত্রী অভিযোগ করে বলেন, মেট্রোরেলের মতো সেবাখাতে স্টাফদের ছোটখাট তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই ধরনের আচরণ প্রত্যাশিত। সমস্যার সমাধানের জন্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত ছিল বলে মন্তব্য করেন।
এখন তারা যাত্রী জিম্মি করে কর্মবিরতি পালন করছে। আর যাত্রীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। ট্রেন চলাচল করছে। অথচ নিচে উঠার সিড়ি ও লিফট বন্ধ করে দিয়েছে।
সচিবালয় গেটে সকাল ৮টার কিছু আগে যাত্রীরা এমন পরিস্থিতির শিকার হন। কর্মবিরতির সময় অনেক যাত্রী অন্য স্টেশন দিয়ে ফি যাতায়াত করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। কোনো কোনো স্টেশন পুরো খোলা ছিল বলে জানা গেছে। সচিবালয় স্টেশনে গেট বন্ধ রেখেছিল।
পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। যাত্রীরা চলাচল করছে। তবে ভিড় ছিল বেশি।
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
মেট্রোরেলের নিরাপত্তার দায়িত্ব প্রাপ্ত পুলিশ সদস্যরা (এমআরটি) মেট্রোরেলের কর্মীকে মারধর ও অপমান করার প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করছে। সোমবার সকালে তারা স্টেশনে নোটিশ টানিয়ে ও গেট বন্ধ করে এই কর্মবিরতি পালন করে। কর্মবিরতির সময় কিছু ট্রেন চলাচল করছে। তবে অনেক যাত্রীর এমআরটি পাস থাকা সত্ত্বেও গেট বন্ধের কারণে স্টেশনে পৌঁছতে পারেনি।
২ ঘণ্টার বেশি সময় পর কর্মবিরতি প্রত্যাহার করলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এরপর কাউন্টার স্টাফরা গেট খুলে দেয় ও একক যাত্রার টিকেট বিক্রি শুরু করে। কিন্তু তারা এমআরটি পুলিশের বিলুপ্তিসহ ৬ দফা দাবি জানিয়েছেন।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ সাংবাদিকদেরকে বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করেছে। আর ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। এমআরটি পুলিশের পক্ষ থেকেও ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
টিকেট মেশিন অপারেটর (টিএমও) সাংবাদিকদেরকে বলেন, এমডি ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে। এরপর ষ্টাফরা কর্মবিরতি প্রতাহার করে কাজ শুরু করেছেন।
জানা গেছে, রোববার বিকেলে সচিবালয় স্টেশনে এমআরটি পুলিশ সদস্যরা মেট্রোরেল কর্মকর্তাদেরকে মারধর করছে এমন অভিযোগে গভীররাতে তারা এ কর্মবিরতির ডাক দেয়। ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানী লিমিটেডের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ব্যানারে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল।
সোমবার সকাল ৮টার দিকে সচিবালয় স্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, স্টেশনে উঠার গেট বন্ধ। এক পাশে কাগজে লিখে রাখা হয়েছে, মেট্রোরেল বন্ধ। সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। এর একটু পশ্চিম দিকের লিফটে গিয়ে দেখা গেছে লিফটি পুরো বন্ধ।
একজন যাত্রী কোনো উপায় না পেয়ে দ্রুত অফিসে যাওয়ার জন্য অটোরিকশা (সিএনজি) ভাড়া নেয়। তবে গেট বন্ধ রাখার পর ট্রেন চলাচল করতে দেখা গেছে। অনেক যাত্রী কর্মবিরতি ও যাত্রীদের ভোগান্তির জন্য মেট্রোরেল স্টাফদের শাস্তিও দাবি করছেন। পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই গভীররাতে কর্মবিরতিতে নিয়মিত যাত্রীরা হতাশ।
এর আগেও তারা বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতি পালন করছে। তখন তারা নিজেদের দাবি আদায়ের জন্য যাত্রীদেরকে জিম্মি করছেন বলে অনেকেই মন্তব্য করেন। সোমবার তারা একই কাজ করছে। কোন স্টেশন পুরো বন্ধ ছিল। আবার কোন স্টেশনের গেট খোলা ছিল।
অন্য দিকে মেট্রোরেল কর্মীদের অভিযোগ, রোববার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে দুইজন নারী পরিচয়পত্র না দেখিয়ে সাদা পোশাকে বিনা টিকেটে ট্রেন ভ্রমণ করেন। ওই সময় তারা ইএফও (অ্যাকসেস ফেয়ার কালেকশন) অফিসের পাশে অবস্থিত সুইং গেইট ব্যবহার করে পেইজ জোন দিয়ে বের হতে চান। তারা ইউনিফর্ম পরা ছিলেন না, পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।
এই সময় দায়িত্ব প্রাপ্ত মেট্রোরেলের একজন স্টাফ সুইং গেট দিয়ে বের হওয়ার কারণ জানতে চায়। এতে পুলিশ কর্মকর্তারা উত্তেজিত হয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে তারা এমআরটি পুলিশের কন্ট্রোল রুমে চলে যান। এরপর একই ভাবে দুইজন এপিবিএন সদস্য সুইং গেইট ব্যবহার করে সুইং গেইট না লাগিয়ে চলে যান। তখন তারাও তর্কে জড়িয়ে পড়ে।
কিছুক্ষণ পর এমআরটি পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে আরও কয়েকজন পুলিশ গিয়ে দায়িত্বে থাকা স্টাফ ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়ে। তখন পুলিশ একজনকে বন্দুক দিয়ে আঘাত করে এবং শার্টের কলার ধরে এমআরটি পুলিশ বক্সে নিয়ে মারধর করে। এক পর্যায়ে বন্দুক তাক করে গুলি করারও হুমকি দেয়। এরপর উপস্থিত যাত্রী ও স্টাফরা এমআরটি পুলিশের হাত থেকে ওই স্টাফকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
এই ঘটনার পর রাতে স্টাফরা একত্রিত হয়ে ৬ দফা দাবি তুলে কর্মবিরতির ঘোষণা দেন।
তার মধ্যে এক কার্যদিবসের মধ্যে ঘটনায় জড়িত পুলিশ সদস্যকে স্থায়ী ভাবে বরখাস্ত করতে হবে। অন্য পুলিশ সদস্যদের শাস্তি দিতে হবে। একই সঙ্গে তাদের প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
মেট্রোরেল , মেট্রো স্টাফ ও
যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য নিরাপত্তা বাহিনী গড়ে তুলতে হবে।
এমআরটি পুলিশ বিলুপ্তি করতে হবে। স্টেশনে দায়িত্বরত কর্মকর্তা ও স্টাফদের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
অফিসিয়াল পরিচয় ও অনুমতি ছাড়া কোনো ব্যক্তি যেন স্টেশনের পেইড জোনে প্রবেশ করতে না পারে। তা নিশ্চিত করতে হবে। আহত স্টাফের চিকিৎসার দায়িত্ব কর্তৃপক্ষকে নিশ্চিত করতে হবে।
এই সম্পর্কে এমআরটি পুলিশের ডিআইজি সিদ্দিকী তানজিলুর রহমান জানান, ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এসআই মাসুদ খানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আর একজন ইনসপেক্টরকে ক্লোজ করা হয়েছে। আর কর্মবিরতি চলাকালে প্রায় ২ ঘণ্টা টিকেট কাটেনি। পরে টিকেট কাটা শুরু করা হয়েছে।
কয়েকজন যাত্রী অভিযোগ করে বলেন, মেট্রোরেলের মতো সেবাখাতে স্টাফদের ছোটখাট তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই ধরনের আচরণ প্রত্যাশিত। সমস্যার সমাধানের জন্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত ছিল বলে মন্তব্য করেন।
এখন তারা যাত্রী জিম্মি করে কর্মবিরতি পালন করছে। আর যাত্রীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। ট্রেন চলাচল করছে। অথচ নিচে উঠার সিড়ি ও লিফট বন্ধ করে দিয়েছে।
সচিবালয় গেটে সকাল ৮টার কিছু আগে যাত্রীরা এমন পরিস্থিতির শিকার হন। কর্মবিরতির সময় অনেক যাত্রী অন্য স্টেশন দিয়ে ফি যাতায়াত করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। কোনো কোনো স্টেশন পুরো খোলা ছিল বলে জানা গেছে। সচিবালয় স্টেশনে গেট বন্ধ রেখেছিল।
পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। যাত্রীরা চলাচল করছে। তবে ভিড় ছিল বেশি।