পয়লা বৈশাখে অনুষ্ঠিতব্য ঢাবি চারুকলা অনুষদের আয়োজিত ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান।
শুক্রবার সকালে চারুকলা অনুষদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “আমরা নাম পরিবর্তন করছি না, আমরা পুরোনো নাম এবং ঐতিহ্যে ফেরত যাচ্ছি, যেটা দিয়ে এই শোভাযাত্রার সূচনা হয়েছিল।”
তিনি জানান, এবার শোভাযাত্রার নাম হবে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’। এ আয়োজনটি এতদিন পরিচিত ছিল ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামে।
সংবাদ সম্মেলনে নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে শোভাযাত্রার মূল প্রতিপাদ্য বিষয়ে উপাচার্য বলেন, এই শোভাযাত্রায় দুটি বার্তা তুলে ধরা হবে। প্রথমটি হলো, একটি নিবর্তনমূলক স্বৈরাচারী ব্যবস্থার অবসানের আহ্বান, যা সমাজ ও রাজনীতিতে মানুষের প্রতিবাদের প্রতিফলন। দ্বিতীয় বার্তাটি ঐক্য ও সম্প্রীতির—সমাজে মিলনের আহ্বান।
তিনি বলেন, “এই দুটো বার্তাই আমাদের মোটিফগুলোর মাধ্যমে শোভাযাত্রায় প্রকাশ পাবে।”
প্রসঙ্গত, ১৯৮৯ সাল থেকে চারুকলা অনুষদ পয়লা বৈশাখে শোভাযাত্রার আয়োজন করে আসছে। শুরুতে এই আয়োজনের নাম ছিল ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’। পরে ৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এই শোভাযাত্রার নামকরণ হয় ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’। ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর ইউনেসকো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে বিশ্বের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫
পয়লা বৈশাখে অনুষ্ঠিতব্য ঢাবি চারুকলা অনুষদের আয়োজিত ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান।
শুক্রবার সকালে চারুকলা অনুষদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “আমরা নাম পরিবর্তন করছি না, আমরা পুরোনো নাম এবং ঐতিহ্যে ফেরত যাচ্ছি, যেটা দিয়ে এই শোভাযাত্রার সূচনা হয়েছিল।”
তিনি জানান, এবার শোভাযাত্রার নাম হবে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’। এ আয়োজনটি এতদিন পরিচিত ছিল ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামে।
সংবাদ সম্মেলনে নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে শোভাযাত্রার মূল প্রতিপাদ্য বিষয়ে উপাচার্য বলেন, এই শোভাযাত্রায় দুটি বার্তা তুলে ধরা হবে। প্রথমটি হলো, একটি নিবর্তনমূলক স্বৈরাচারী ব্যবস্থার অবসানের আহ্বান, যা সমাজ ও রাজনীতিতে মানুষের প্রতিবাদের প্রতিফলন। দ্বিতীয় বার্তাটি ঐক্য ও সম্প্রীতির—সমাজে মিলনের আহ্বান।
তিনি বলেন, “এই দুটো বার্তাই আমাদের মোটিফগুলোর মাধ্যমে শোভাযাত্রায় প্রকাশ পাবে।”
প্রসঙ্গত, ১৯৮৯ সাল থেকে চারুকলা অনুষদ পয়লা বৈশাখে শোভাযাত্রার আয়োজন করে আসছে। শুরুতে এই আয়োজনের নাম ছিল ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’। পরে ৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এই শোভাযাত্রার নামকরণ হয় ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’। ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর ইউনেসকো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে বিশ্বের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।