যশোরের ঝিকরগাছার বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত এক কর্মী চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকায় মারা গেছেন। আর নাটোরের গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও গুলি ছোড়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঝিকরগাছায় সংঘর্ষে আহত এক কর্মী মারা গেছে, গ্রেপ্তার ৬ জন
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও গুলি ছোড়ার অভিযোগ
ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি জানান, বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত ওই কর্মীর নাম আশা (৩৫), তিনি উপজেলার বালিয়া গ্রামের বাসিন্দা। গতকাল শনিবার বিকেলে স্থানীয় দলীয় কার্যালয় থেকে নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি মহড়া বের করেন আশা ও তার ভাই মইদুল (৩০)। এ সময় জামতলা মোড় এলাকায় পৌঁছালে বিপ্লবের নেতৃত্বে বিএনপির অন্য একটি গ্রুপ বাধা দেয়। এ নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে বাগবিত-া থেকে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এ সময় হামলায় ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহারের ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত হন আশা ও মইদুল।
আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে আশার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। রোববার,(১১ মে ২০২৫) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। আহত মইদুল যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ঘটনার পর আশার বোন নাসিমা বেগম বাদী হয়ে যশোরের ঝিকরগাছা থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। এ বিষয়ে ঝিকরগাছা থানার ওসি বাবলুর রহমান খান বলেন, এ ঘটনায় সন্দেহভাজন ৬ জনকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে এবং অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুইপক্ষের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি জানিয়েছেন, গুরুদাসপুরে মতবিনিময় সভায় জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল আজিজের দেয়া বক্তব্যের জেরে বিএনপির দুইপক্ষের মধ্যে হট্টগোল, ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া এবং গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে এক পক্ষের দুই জন গুলিবিদ্ধ হওয়ার দাবি করা হয়েছে।
উপজেলার পৌরসদরের চাঁচকৈড় বাজারের শিক্ষা সংঘ সড়কে গতকাল শনিবার রাত দশটার দিকে ওই ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায়
রাতেই পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি মশিউর রহমান বাবলু ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক দুলাল সরকারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে পুলিশ। পরে রোববার দুপুর ১টার দিকে মুচলেকার মাধ্যমে আটক দুই জনকে ছেড়ে দেয়ার কথা জানান গুরুদাসপুর থানার ওসি।
রোববার, ১১ মে ২০২৫
যশোরের ঝিকরগাছার বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত এক কর্মী চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকায় মারা গেছেন। আর নাটোরের গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও গুলি ছোড়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঝিকরগাছায় সংঘর্ষে আহত এক কর্মী মারা গেছে, গ্রেপ্তার ৬ জন
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও গুলি ছোড়ার অভিযোগ
ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি জানান, বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত ওই কর্মীর নাম আশা (৩৫), তিনি উপজেলার বালিয়া গ্রামের বাসিন্দা। গতকাল শনিবার বিকেলে স্থানীয় দলীয় কার্যালয় থেকে নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি মহড়া বের করেন আশা ও তার ভাই মইদুল (৩০)। এ সময় জামতলা মোড় এলাকায় পৌঁছালে বিপ্লবের নেতৃত্বে বিএনপির অন্য একটি গ্রুপ বাধা দেয়। এ নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে বাগবিত-া থেকে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এ সময় হামলায় ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহারের ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত হন আশা ও মইদুল।
আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে আশার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। রোববার,(১১ মে ২০২৫) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। আহত মইদুল যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ঘটনার পর আশার বোন নাসিমা বেগম বাদী হয়ে যশোরের ঝিকরগাছা থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। এ বিষয়ে ঝিকরগাছা থানার ওসি বাবলুর রহমান খান বলেন, এ ঘটনায় সন্দেহভাজন ৬ জনকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে এবং অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুইপক্ষের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি জানিয়েছেন, গুরুদাসপুরে মতবিনিময় সভায় জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল আজিজের দেয়া বক্তব্যের জেরে বিএনপির দুইপক্ষের মধ্যে হট্টগোল, ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া এবং গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে এক পক্ষের দুই জন গুলিবিদ্ধ হওয়ার দাবি করা হয়েছে।
উপজেলার পৌরসদরের চাঁচকৈড় বাজারের শিক্ষা সংঘ সড়কে গতকাল শনিবার রাত দশটার দিকে ওই ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায়
রাতেই পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি মশিউর রহমান বাবলু ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক দুলাল সরকারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে পুলিশ। পরে রোববার দুপুর ১টার দিকে মুচলেকার মাধ্যমে আটক দুই জনকে ছেড়ে দেয়ার কথা জানান গুরুদাসপুর থানার ওসি।