ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেছেন, ঢাকা রেঞ্জে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন কিংবা পতিত সরকারের দোসররা যদি জনগণের নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটানোর বিন্দুমাত্রও চেষ্টাও করেন, সেটা শক্ত হাতে দমন করার সক্ষমতা আমাদের রয়েছে। আমার অধীনে এসপি ওসিদের নির্দেশ দিচ্ছি, নিষিদ্ধ ঘোষিত কোনো সংগঠনের কর্মকাণ্ড আপনার এলাকায় চলবে না।
রোববার,(১১ মে ২০২৫) রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ ঢাকা রেঞ্জ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (অ্যাডমিন অ্যান্ড ফিন্যান্স) মোহাম্মদ আবদুল মাবুদ, অতিরিক্ত ডিআইজি (অপারেশন্স) মো. সিদ্দিকুর রহমান, পুলিশ সুপার (অপারেশন্স) অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত মো. হাতেম আলী, পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত মোহাম্মদ সুলাইমানসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি বললেন, ঢাকা রেঞ্জের প্রতিটি থানাকে জনগণকে সেবাদানের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তোলা হবে। ঢাকা প্রতিটি থানা ফাঁড়ি, জেলা পুলিশ সার্কেল অফিস, এসপি অফিসসহ পুলিশের সব কার্যালয় অভিযোগ বক্স স্থাপন করা হবে। রেঞ্জের সব থানার সেবা মনিটরিং করবো নিজেই। সিসিটিভি স্থাপন করা হয়েছে। ঢাকা রেঞ্জের সব থানা হবে জনগণের ভরসাস্থল। যারা ভুক্তভোগী এবং অসহায়, তাদের কথা আমি সরাসরি শুনতে চাই।
আমার অফিসে নির্ধারিত সময়ে ঢাকা রেঞ্জের আওতাধীন ১৩টি জেলার ৯৮টি থানার মানুষ আমার কাছে আসতে পারবে। রেঞ্জের সংশ্লিষ্ট অফিসে যদি কাক্সিক্ষত সেবা না পায়, তাহলে আমি নিজেই তাদের কথা শুনে সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করবো। তিনি বলেন, বিগত সময়ের উচ্চাভিলাষী ও অপেশাদার কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা সমগ্র পুলিশ বাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাড় করিয়ে দেয়। এরূপ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ পুলিশ যে অবস্থা থেকে
ঘুরে দাড়িয়েছে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামলাচ্ছে।
রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ঢাকা রেঞ্জের জনগণের জন্য ‘টক টু ডিআইজি’ নামে একটি মুঠোফোন অ্যাপস চালু করতে যাচ্ছি। যার মাধ্যমে ঘরে বসেই মুঠোফোনের মাধ্যমে যে কোনো অপরাধের তথ্য বা সাহায্য প্রাপ্তির জন্য আমাকে জানাতে পারবেন। ঢাকা রেঞ্জের আওতাধীন থানা-ফাঁড়ি-সার্কেল অফিস, এসপি অফিসে কোনো রকম অন্যায়-অবিচার ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয়া হবে না হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ঘুষ বাণিজ্য, বদলি বাণিজ্য আমার রেঞ্জে বরদাশত করা হবে না। যে কোনো ধরনের চাঁদাবাজি কঠোর হাতে দমন করা হবে। বৈষ্যম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যারা দমন-পীড়ন করেছে, যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে, মামলার তদন্তে যারা দোষী, যারা দোসর হিসেবে পরিচিত তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, গণঅভ্যুত্থানে দায়েরকৃত মামলা নিবিড়ভাবে মনিটরিং এর জন্য ডিআইজি অফিসে একটি বিশেষ মনিটরিং সেল খোলা হবে। মনিটরিং সেলে আমি প্রত্যেকটি মামলার বাদী, ভুক্তভোগী, গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলবো এবং আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি ঢাকা রেঞ্জের জনগণকে আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনাদের প্রতি অনুরোধ, কোনো ধরনের অপরাধমূলক কাজে অংশ নেবেন না। যে যে জেলায় অবস্থান করছেন সবাই আইন ও বিধি মেনে চলুন। আমরা আপনাদের সেবার জন্য পাশে আছি। আমাদের ওপর আস্থা রাখুন। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় চেষ্টা করে যাবো।
রোববার, ১১ মে ২০২৫
ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেছেন, ঢাকা রেঞ্জে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন কিংবা পতিত সরকারের দোসররা যদি জনগণের নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটানোর বিন্দুমাত্রও চেষ্টাও করেন, সেটা শক্ত হাতে দমন করার সক্ষমতা আমাদের রয়েছে। আমার অধীনে এসপি ওসিদের নির্দেশ দিচ্ছি, নিষিদ্ধ ঘোষিত কোনো সংগঠনের কর্মকাণ্ড আপনার এলাকায় চলবে না।
রোববার,(১১ মে ২০২৫) রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ ঢাকা রেঞ্জ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (অ্যাডমিন অ্যান্ড ফিন্যান্স) মোহাম্মদ আবদুল মাবুদ, অতিরিক্ত ডিআইজি (অপারেশন্স) মো. সিদ্দিকুর রহমান, পুলিশ সুপার (অপারেশন্স) অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত মো. হাতেম আলী, পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত মোহাম্মদ সুলাইমানসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি বললেন, ঢাকা রেঞ্জের প্রতিটি থানাকে জনগণকে সেবাদানের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তোলা হবে। ঢাকা প্রতিটি থানা ফাঁড়ি, জেলা পুলিশ সার্কেল অফিস, এসপি অফিসসহ পুলিশের সব কার্যালয় অভিযোগ বক্স স্থাপন করা হবে। রেঞ্জের সব থানার সেবা মনিটরিং করবো নিজেই। সিসিটিভি স্থাপন করা হয়েছে। ঢাকা রেঞ্জের সব থানা হবে জনগণের ভরসাস্থল। যারা ভুক্তভোগী এবং অসহায়, তাদের কথা আমি সরাসরি শুনতে চাই।
আমার অফিসে নির্ধারিত সময়ে ঢাকা রেঞ্জের আওতাধীন ১৩টি জেলার ৯৮টি থানার মানুষ আমার কাছে আসতে পারবে। রেঞ্জের সংশ্লিষ্ট অফিসে যদি কাক্সিক্ষত সেবা না পায়, তাহলে আমি নিজেই তাদের কথা শুনে সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করবো। তিনি বলেন, বিগত সময়ের উচ্চাভিলাষী ও অপেশাদার কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা সমগ্র পুলিশ বাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাড় করিয়ে দেয়। এরূপ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ পুলিশ যে অবস্থা থেকে
ঘুরে দাড়িয়েছে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামলাচ্ছে।
রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ঢাকা রেঞ্জের জনগণের জন্য ‘টক টু ডিআইজি’ নামে একটি মুঠোফোন অ্যাপস চালু করতে যাচ্ছি। যার মাধ্যমে ঘরে বসেই মুঠোফোনের মাধ্যমে যে কোনো অপরাধের তথ্য বা সাহায্য প্রাপ্তির জন্য আমাকে জানাতে পারবেন। ঢাকা রেঞ্জের আওতাধীন থানা-ফাঁড়ি-সার্কেল অফিস, এসপি অফিসে কোনো রকম অন্যায়-অবিচার ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয়া হবে না হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ঘুষ বাণিজ্য, বদলি বাণিজ্য আমার রেঞ্জে বরদাশত করা হবে না। যে কোনো ধরনের চাঁদাবাজি কঠোর হাতে দমন করা হবে। বৈষ্যম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যারা দমন-পীড়ন করেছে, যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে, মামলার তদন্তে যারা দোষী, যারা দোসর হিসেবে পরিচিত তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, গণঅভ্যুত্থানে দায়েরকৃত মামলা নিবিড়ভাবে মনিটরিং এর জন্য ডিআইজি অফিসে একটি বিশেষ মনিটরিং সেল খোলা হবে। মনিটরিং সেলে আমি প্রত্যেকটি মামলার বাদী, ভুক্তভোগী, গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলবো এবং আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি ঢাকা রেঞ্জের জনগণকে আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনাদের প্রতি অনুরোধ, কোনো ধরনের অপরাধমূলক কাজে অংশ নেবেন না। যে যে জেলায় অবস্থান করছেন সবাই আইন ও বিধি মেনে চলুন। আমরা আপনাদের সেবার জন্য পাশে আছি। আমাদের ওপর আস্থা রাখুন। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় চেষ্টা করে যাবো।