জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর জানিয়েছেন, যাদের দুটি এনআইডি ছিল, তাদের দ্বিতীয়টি বাতিল করা হয়েছে।
তিনি বলেন, “দুটি জাতীয় পরিচয়পত্রধারী ৫৮৬ জনকে আইডেন্টিফাই করেছিলাম সর্বশেষ, তাদেরকে আমরা নিষ্কৃতি দিয়েছি। যেহেতু দুটো ছিল, তাই লক ছিল; তাই কোনোভাবে নাগরিক সেবা নিতে পারছিলেন না।
“সেহেতু প্রথমটা রেখে দ্বিতীয়টি বাতিল করে দিয়েছে, এখন তাদের প্রথম এনআইডি ওপেন হয়ে গেছে। তারা নাগরিক সেবা পাবে।”
সোমবার দুপুরে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান তিনি।
গত ৫ মে তিনি জানিয়েছিলেন, একাধিক এনআইডিধারীদের দ্বিতীয় পরিচয়পত্র বাতিল করে প্রথমটি সচল করে দেওয়া হবে। তার দুই সপ্তাহের মধ্যেই সংকট সমাধানের তথ্য এল।
হুমায়ুন কবীর বলেন, “একই ব্যক্তির দুটি এনআইডি বা ভোটার তালিকায় দুটি তথ্য রয়েছে—ইসির সিদ্ধান্তক্রমে প্রথমটি রেখে দ্বিতীয়টি বাতিল করে দিয়েছি। এ মুহূর্তে আমাদের জানামতে দুটি এনআইডি আর কারও নেই।
“যদি কারও ব্যাপারে আইডেন্টিফাই হয়—এ নিয়মে একই ব্যবস্থা নেব।”
তিনি জানান, সাড়ে ১২ কোটিরও বেশি নাগরিকের তথ্য রয়েছে ইসির এনআইডি ডেটাবেজে। মাঝে মাঝে তথ্য ফাঁসের ঘটনা ঘটলেও এখন সব ধরনের ঝুঁকি রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
“আমাদের ডেটা সেন্টার যেহেতু ২৪ ঘণ্টা চলে, এটা মাঝে মাঝে আমরা একটু বন্ধ করি, আবার চালু করি। মেইনটেইনেন্সের জন্য যেমন পরশুদিনও (শনিবারও) আমরা করেছিলাম, ৪ ঘণ্টা পর চালু করতে পেরেছি। এরকম রেগুলার মেইনটেইন্স হিসেবে আমরা কাজ করি।”
তিনি আরও বলেন, “মেইনটেইন্সের ধারাবাহিকতায় ডেটা সেন্টার নিজস্ব জলবল দিয়ে চেক করা হয়েছিল। কোনো সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে কি না, আপডেটেড রয়েছে কি না। আমাদের অবস্থান থেকে যতগুলো ইনিশিয়েটিভ নেওয়া দরকার, সে ব্যবস্থাগুলো নিয়েছি। এখন আমাদের এ ডেটা সেন্টার পরিপূর্ণ নিরাপদ।
“এ ডেটাসেন্টার নিয়ে এ মুহূর্তে কোনো রকম চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছি না। কিন্তু এটা যেহেতু ডেটা সেন্টার, তাই কোনোভাবেই যেন ডেটা লিক না হয়, অথবা অন্য কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়—সেজন্য দৈনন্দিন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।”
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর জানিয়েছেন, যাদের দুটি এনআইডি ছিল, তাদের দ্বিতীয়টি বাতিল করা হয়েছে।
তিনি বলেন, “দুটি জাতীয় পরিচয়পত্রধারী ৫৮৬ জনকে আইডেন্টিফাই করেছিলাম সর্বশেষ, তাদেরকে আমরা নিষ্কৃতি দিয়েছি। যেহেতু দুটো ছিল, তাই লক ছিল; তাই কোনোভাবে নাগরিক সেবা নিতে পারছিলেন না।
“সেহেতু প্রথমটা রেখে দ্বিতীয়টি বাতিল করে দিয়েছে, এখন তাদের প্রথম এনআইডি ওপেন হয়ে গেছে। তারা নাগরিক সেবা পাবে।”
সোমবার দুপুরে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান তিনি।
গত ৫ মে তিনি জানিয়েছিলেন, একাধিক এনআইডিধারীদের দ্বিতীয় পরিচয়পত্র বাতিল করে প্রথমটি সচল করে দেওয়া হবে। তার দুই সপ্তাহের মধ্যেই সংকট সমাধানের তথ্য এল।
হুমায়ুন কবীর বলেন, “একই ব্যক্তির দুটি এনআইডি বা ভোটার তালিকায় দুটি তথ্য রয়েছে—ইসির সিদ্ধান্তক্রমে প্রথমটি রেখে দ্বিতীয়টি বাতিল করে দিয়েছি। এ মুহূর্তে আমাদের জানামতে দুটি এনআইডি আর কারও নেই।
“যদি কারও ব্যাপারে আইডেন্টিফাই হয়—এ নিয়মে একই ব্যবস্থা নেব।”
তিনি জানান, সাড়ে ১২ কোটিরও বেশি নাগরিকের তথ্য রয়েছে ইসির এনআইডি ডেটাবেজে। মাঝে মাঝে তথ্য ফাঁসের ঘটনা ঘটলেও এখন সব ধরনের ঝুঁকি রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
“আমাদের ডেটা সেন্টার যেহেতু ২৪ ঘণ্টা চলে, এটা মাঝে মাঝে আমরা একটু বন্ধ করি, আবার চালু করি। মেইনটেইনেন্সের জন্য যেমন পরশুদিনও (শনিবারও) আমরা করেছিলাম, ৪ ঘণ্টা পর চালু করতে পেরেছি। এরকম রেগুলার মেইনটেইন্স হিসেবে আমরা কাজ করি।”
তিনি আরও বলেন, “মেইনটেইন্সের ধারাবাহিকতায় ডেটা সেন্টার নিজস্ব জলবল দিয়ে চেক করা হয়েছিল। কোনো সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে কি না, আপডেটেড রয়েছে কি না। আমাদের অবস্থান থেকে যতগুলো ইনিশিয়েটিভ নেওয়া দরকার, সে ব্যবস্থাগুলো নিয়েছি। এখন আমাদের এ ডেটা সেন্টার পরিপূর্ণ নিরাপদ।
“এ ডেটাসেন্টার নিয়ে এ মুহূর্তে কোনো রকম চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছি না। কিন্তু এটা যেহেতু ডেটা সেন্টার, তাই কোনোভাবেই যেন ডেটা লিক না হয়, অথবা অন্য কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়—সেজন্য দৈনন্দিন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।”