জাতীয় ঐকমত্য গঠনে চলমান আলোচনা থেকে একটি জাতীয় সনদের জায়গায় পৌঁছানো সম্ভব বলে আশা প্রকাশ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গঠনমূলক সংলাপ চলমান রয়েছে এবং তা ইতিবাচক অগ্রগতির দিকেই এগোচ্ছে।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল মাল্টিপারপাস হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের বৈঠকের ষষ্ঠ দিনের আলোচনায় অংশ নিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।
আলী রীয়াজ বলেন, “ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমরা নিজেরা আলোচনা করছি, আপনাদের (রাজনৈতিক দলগুলোর) সঙ্গে আলোচনা করছি—কোথায় পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন বা সংযোজন দরকার তা খুঁজে বের করেই আমরা আমাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে, অর্থাৎ একটি জাতীয় সনদের ভিত্তি নির্মাণে এগিয়ে যেতে পারব। আমার বিশ্বাস, আমরা তা পারব।”
তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “যদিও কিছু জায়গায় মতপার্থক্য রয়েছে, তবুও রাজনৈতিক দলগুলো আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে—এটা ইতিবাচক একটি দিক।” একইসঙ্গে আলোচনা সফল করতে সব পক্ষকে ‘ছাড় দেওয়ার’ আহ্বান জানান তিনি।
আজকের আলোচনায় বিএনপি, এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণসংহতি আন্দোলনসহ প্রায় ৩০টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। বৈঠকে সংবিধান ও রাষ্ট্রের মূলনীতি, জাতীয় নাগরিক কমিশন (এনসিসি), দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পদ্ধতি এবং নারী প্রতিনিধিত্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ইফতেখারুজ্জামান ও মো. আইয়ুব মিয়া।
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে চলমান আলোচনা থেকে একটি জাতীয় সনদের জায়গায় পৌঁছানো সম্ভব বলে আশা প্রকাশ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গঠনমূলক সংলাপ চলমান রয়েছে এবং তা ইতিবাচক অগ্রগতির দিকেই এগোচ্ছে।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল মাল্টিপারপাস হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের বৈঠকের ষষ্ঠ দিনের আলোচনায় অংশ নিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।
আলী রীয়াজ বলেন, “ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমরা নিজেরা আলোচনা করছি, আপনাদের (রাজনৈতিক দলগুলোর) সঙ্গে আলোচনা করছি—কোথায় পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন বা সংযোজন দরকার তা খুঁজে বের করেই আমরা আমাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে, অর্থাৎ একটি জাতীয় সনদের ভিত্তি নির্মাণে এগিয়ে যেতে পারব। আমার বিশ্বাস, আমরা তা পারব।”
তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “যদিও কিছু জায়গায় মতপার্থক্য রয়েছে, তবুও রাজনৈতিক দলগুলো আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে—এটা ইতিবাচক একটি দিক।” একইসঙ্গে আলোচনা সফল করতে সব পক্ষকে ‘ছাড় দেওয়ার’ আহ্বান জানান তিনি।
আজকের আলোচনায় বিএনপি, এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণসংহতি আন্দোলনসহ প্রায় ৩০টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। বৈঠকে সংবিধান ও রাষ্ট্রের মূলনীতি, জাতীয় নাগরিক কমিশন (এনসিসি), দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পদ্ধতি এবং নারী প্রতিনিধিত্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ইফতেখারুজ্জামান ও মো. আইয়ুব মিয়া।