মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পুলিশের সাবেক ডিআইজি ও মেহেরপুরের সাবেক পুলিশ সুপার এ কে এম নাহিদুল ইসলামকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার ঢাকার মহানগর হাকিম দিলরুবা আফরোজ তিথি তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। প্রসিকিউশন পুলিশের এসআই আবুল বাশার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শুক্রবার রাতে ঢাকার ইস্কাটনের নিজ বাসা থেকে নাহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গ্রেপ্তারের পর শনিবার তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সহকারি পরিচালক ফতেহ্ মো. ইফতেখারুল ইসলাম।
আবেদনে বলা হয়, নাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গত ১৯ অগাস্ট গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। শুক্রবার ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা আদালত বন্ধ ছিল। এই কারণে আসামিকে আদালতে সোপর্দ বা কারাগারে পাঠানোর জন্য ‘কাস্টডি ওয়ারেন্ট’ (হাজতি পরোয়ানা) ইস্যু করা সম্ভব হচ্ছিল না। এ অবস্থায় ‘কাস্টডি ওয়ারেন্ট’ ইস্যু করে তাকে কারাগারে পাঠানো প্রয়োজন ছিল। পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ২৮ জুলাই নাহিদুল ইসলামকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, বিধি অনুযায়ী তিনি অবসরের সব সুবিধা পাবেন।
নাহিদুল ইসলাম মেহেরপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির মরহুম ছমির উদ্দিনের বড় ছেলে ও জামায়াত নেতা তারিক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডে আসামি।
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পুলিশের সাবেক ডিআইজি ও মেহেরপুরের সাবেক পুলিশ সুপার এ কে এম নাহিদুল ইসলামকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার ঢাকার মহানগর হাকিম দিলরুবা আফরোজ তিথি তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। প্রসিকিউশন পুলিশের এসআই আবুল বাশার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শুক্রবার রাতে ঢাকার ইস্কাটনের নিজ বাসা থেকে নাহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গ্রেপ্তারের পর শনিবার তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সহকারি পরিচালক ফতেহ্ মো. ইফতেখারুল ইসলাম।
আবেদনে বলা হয়, নাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গত ১৯ অগাস্ট গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। শুক্রবার ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা আদালত বন্ধ ছিল। এই কারণে আসামিকে আদালতে সোপর্দ বা কারাগারে পাঠানোর জন্য ‘কাস্টডি ওয়ারেন্ট’ (হাজতি পরোয়ানা) ইস্যু করা সম্ভব হচ্ছিল না। এ অবস্থায় ‘কাস্টডি ওয়ারেন্ট’ ইস্যু করে তাকে কারাগারে পাঠানো প্রয়োজন ছিল। পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ২৮ জুলাই নাহিদুল ইসলামকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, বিধি অনুযায়ী তিনি অবসরের সব সুবিধা পাবেন।
নাহিদুল ইসলাম মেহেরপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির মরহুম ছমির উদ্দিনের বড় ছেলে ও জামায়াত নেতা তারিক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডে আসামি।