সাম্প্রতিক সময়ে আলোচিত ‘উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিট’ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, তাঁর ছেলেমেয়েরা সবাই দেশে আছেন, তাই তিনি একা এই বিষয়ে কিছু করতে পারবেন না।
আজ রোববার আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এ মন্তব্য করেন। এ সময় সাংবাদিকরা জানতে চায়, তিনি নিজেও কি এমন কোনো সেফ এক্সিট চান কিনা। জবাবে তিনি বলেন, “কে কী চায়, সেটা তার ব্যক্তিগত বিষয়। আমার ছেলেমেয়ে সবাই দেশে। আমি একা সেফ এক্সিট নিয়ে কী করব?”
সেই সঙ্গে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, বেহাত হওয়া কতগুলো অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, “এটা আইজিপির সঙ্গে কথা বলে পরের সভায় হয়তো জানাতে পারব।”
নির্বাচনের সময় কোনো ব্যক্তি যাতে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে না পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি আশ্বাস দেন। তিনি আরও বলেন, “সব অস্ত্র সব সময় উদ্ধার হয় না, কিছু অস্ত্র তো বাইরে থাকে। এ জন্যই তো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রয়োজন হয়। যদি সব অস্ত্র উদ্ধার হয়ে যেত, তাহলে তো আর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী লাগত না, নির্বাচন স্বাভাবিকভাবেই হয়ে যেত। কোনো ধরনের অসুবিধা নেই। আল্লাহ চাইলে ভালোভাবে নির্বাচন হবে।”
এদিকে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পরোয়ানা জারি হওয়া সেনাসদস্যদের বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চান, তারা কি সেনাবাহিনীর হেফাজতে রেখে বিচার করা হবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, মন্ত্রণালয়ের কোনো আলাদা নির্দেশনা নেই এবং আইনের প্রতি কার্যক্রম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
সাম্প্রতিক সময়ে আলোচিত ‘উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিট’ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, তাঁর ছেলেমেয়েরা সবাই দেশে আছেন, তাই তিনি একা এই বিষয়ে কিছু করতে পারবেন না।
আজ রোববার আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এ মন্তব্য করেন। এ সময় সাংবাদিকরা জানতে চায়, তিনি নিজেও কি এমন কোনো সেফ এক্সিট চান কিনা। জবাবে তিনি বলেন, “কে কী চায়, সেটা তার ব্যক্তিগত বিষয়। আমার ছেলেমেয়ে সবাই দেশে। আমি একা সেফ এক্সিট নিয়ে কী করব?”
সেই সঙ্গে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, বেহাত হওয়া কতগুলো অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, “এটা আইজিপির সঙ্গে কথা বলে পরের সভায় হয়তো জানাতে পারব।”
নির্বাচনের সময় কোনো ব্যক্তি যাতে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে না পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি আশ্বাস দেন। তিনি আরও বলেন, “সব অস্ত্র সব সময় উদ্ধার হয় না, কিছু অস্ত্র তো বাইরে থাকে। এ জন্যই তো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রয়োজন হয়। যদি সব অস্ত্র উদ্ধার হয়ে যেত, তাহলে তো আর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী লাগত না, নির্বাচন স্বাভাবিকভাবেই হয়ে যেত। কোনো ধরনের অসুবিধা নেই। আল্লাহ চাইলে ভালোভাবে নির্বাচন হবে।”
এদিকে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পরোয়ানা জারি হওয়া সেনাসদস্যদের বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চান, তারা কি সেনাবাহিনীর হেফাজতে রেখে বিচার করা হবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, মন্ত্রণালয়ের কোনো আলাদা নির্দেশনা নেই এবং আইনের প্রতি কার্যক্রম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।