মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ডেঙ্গু রোগীর খোঁজ-খবর নিচ্ছেন ডাক্তার -সংবাদ
ডেঙ্গুতে আরও ৮৫৭ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৩ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সোমবার,(১৩ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্ত ৫৫ হাজার ৪১৬ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ২৩৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে- বরিশাল বিভাগে ১৬৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮৭ জন, ঢাকা বিভাগে ১৩৬ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৩৮ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৪৫ জন, খুলনা বিভাগে ৬০ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৯ জন, রাজশাহী বিভাগে ৭৬ জন, রংপুর বিভাগে ৭ জন, সিলেট বিভাগে ৬ জন আক্রান্তের তথ্য দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
৩ জনের মৃত্যুই ঢাকায়। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ২ জন ও ঢাকা উত্তরে ১ জন মারা গেছেন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, আক্রান্তদের মধ্যে- ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪৬ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪৬ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ২১ জন, সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৯ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫২ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৬২ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ভর্তি আছে ১,১৬২ জন। এভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ৭৬৮ জন ভর্তি আছে। সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ভর্তি আছে ২,৬২২ জন। মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ্ ইমার্জেন্সি ও কন্ট্রোলের দায়িত্ব প্রাপ্ত ডা. জাহিদুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞ তার এক প্রতিবেদনে বলেছেন, রাজধানী ছাড়াও চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলে ডেঙ্গু দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে।
গ্রামের মানুষও এখন আর নিরাপদ নেই। আগে যেখানে এই রোগ মূলত শহরমুখী ছিল। এখন তা জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এখন ধীরে ধীরে গ্রামীণ এলাকায় সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই প্রবণতা আগামীদিনে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণকে আরও কঠিন করে তুলবে বলে এই বিশেষজ্ঞ মন্তব্য করেন।
মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ডেঙ্গু রোগীর খোঁজ-খবর নিচ্ছেন ডাক্তার -সংবাদ
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
ডেঙ্গুতে আরও ৮৫৭ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৩ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সোমবার,(১৩ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্ত ৫৫ হাজার ৪১৬ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ২৩৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে- বরিশাল বিভাগে ১৬৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮৭ জন, ঢাকা বিভাগে ১৩৬ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৩৮ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৪৫ জন, খুলনা বিভাগে ৬০ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৯ জন, রাজশাহী বিভাগে ৭৬ জন, রংপুর বিভাগে ৭ জন, সিলেট বিভাগে ৬ জন আক্রান্তের তথ্য দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
৩ জনের মৃত্যুই ঢাকায়। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ২ জন ও ঢাকা উত্তরে ১ জন মারা গেছেন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, আক্রান্তদের মধ্যে- ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪৬ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪৬ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ২১ জন, সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৯ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫২ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৬২ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ভর্তি আছে ১,১৬২ জন। এভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ৭৬৮ জন ভর্তি আছে। সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ভর্তি আছে ২,৬২২ জন। মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ্ ইমার্জেন্সি ও কন্ট্রোলের দায়িত্ব প্রাপ্ত ডা. জাহিদুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞ তার এক প্রতিবেদনে বলেছেন, রাজধানী ছাড়াও চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলে ডেঙ্গু দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে।
গ্রামের মানুষও এখন আর নিরাপদ নেই। আগে যেখানে এই রোগ মূলত শহরমুখী ছিল। এখন তা জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এখন ধীরে ধীরে গ্রামীণ এলাকায় সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই প্রবণতা আগামীদিনে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণকে আরও কঠিন করে তুলবে বলে এই বিশেষজ্ঞ মন্তব্য করেন।