বাংলাদেশের আইনে অনলাইন জুয়া নিষিদ্ধ হলেও ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম ‘আইন ভঙ্গ করে’ জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
এ কারণে বাংলাদেশে ক্রিকইনফো বন্ধ করে দেওয়া উচিত হবে কি না, সেই আলোচনাও তুলেছেন তিনি।
সোমবার গভীর রাতে এক ফেসবুক পোস্টে প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদার এই বিশেষ সহকারী লিখেছেন, “এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন দেয় ইএসপিএন ক্রিকইনফো ডটকম। অনলাইন জুয়া, এর প্রচার-প্রচারণা, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা আইন ২০২৫-এ নিষিদ্ধ। জুয়ার কালো থাবায় বাংলাদেশের যুবকরা সর্বস্বান্ত, পাচার হয়ে যাচ্ছে দেশের সম্পদ।”
বাংলাদেশের বাইরে ক্রিকইনফোর ওয়েবসাইটে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয় না দাবি করে তৈয়্যব লিখেছেন, “আমরা অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডসহ বেশ কিছু ক্রিকেট খেলুড়ে দেশের ক্রিকইনফোর বিজ্ঞাপন বিশ্লেষণ করেছি। সেখানে অনলাইন জুয়ার বিজ্ঞাপন শতভাগ অনুপস্থিত।”
তিনি জানান, জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) এ বিষয়ে ক্রিকইনফোকে ইমেইল পাঠিয়েছে এবং পরবর্তীতে ডাকযোগে রেজিস্টার্ড চিঠি পাঠানো হবে।
ক্রিকইনফো বাংলাদেশে ‘ব্লক করে’ দেওয়া হবে কিনা, সে বিষয়ে জনমত সংগ্রহ করা হবে জানিয়ে ফয়েজ লিখেছেন, “একদিকে অবৈধভাবে জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে আইন ভঙ্গ করছে ক্রিকইনফো, অন্যদিকে জুয়ার বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের উপর আয়কর কিংবা ভ্যাট হিসেবে বাংলাদেশকে কোনো অর্থ দেয়নি আইন পাশের আগে-পরে।
“জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ না করলে বাংলাদেশে ক্রিকইনফো ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত হবে কিনা, এই বিষয়ে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি জনমত সংগ্রহ করবে।”
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
বাংলাদেশের আইনে অনলাইন জুয়া নিষিদ্ধ হলেও ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম ‘আইন ভঙ্গ করে’ জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
এ কারণে বাংলাদেশে ক্রিকইনফো বন্ধ করে দেওয়া উচিত হবে কি না, সেই আলোচনাও তুলেছেন তিনি।
সোমবার গভীর রাতে এক ফেসবুক পোস্টে প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদার এই বিশেষ সহকারী লিখেছেন, “এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন দেয় ইএসপিএন ক্রিকইনফো ডটকম। অনলাইন জুয়া, এর প্রচার-প্রচারণা, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা আইন ২০২৫-এ নিষিদ্ধ। জুয়ার কালো থাবায় বাংলাদেশের যুবকরা সর্বস্বান্ত, পাচার হয়ে যাচ্ছে দেশের সম্পদ।”
বাংলাদেশের বাইরে ক্রিকইনফোর ওয়েবসাইটে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয় না দাবি করে তৈয়্যব লিখেছেন, “আমরা অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডসহ বেশ কিছু ক্রিকেট খেলুড়ে দেশের ক্রিকইনফোর বিজ্ঞাপন বিশ্লেষণ করেছি। সেখানে অনলাইন জুয়ার বিজ্ঞাপন শতভাগ অনুপস্থিত।”
তিনি জানান, জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) এ বিষয়ে ক্রিকইনফোকে ইমেইল পাঠিয়েছে এবং পরবর্তীতে ডাকযোগে রেজিস্টার্ড চিঠি পাঠানো হবে।
ক্রিকইনফো বাংলাদেশে ‘ব্লক করে’ দেওয়া হবে কিনা, সে বিষয়ে জনমত সংগ্রহ করা হবে জানিয়ে ফয়েজ লিখেছেন, “একদিকে অবৈধভাবে জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে আইন ভঙ্গ করছে ক্রিকইনফো, অন্যদিকে জুয়ার বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের উপর আয়কর কিংবা ভ্যাট হিসেবে বাংলাদেশকে কোনো অর্থ দেয়নি আইন পাশের আগে-পরে।
“জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ না করলে বাংলাদেশে ক্রিকইনফো ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত হবে কিনা, এই বিষয়ে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি জনমত সংগ্রহ করবে।”