ভাষা সংগ্রামী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রখ্যাত রাজনীতিক আহসান উল্লাহ চৌধুরী আর নেই। শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম নগরীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।
প্রয়াতের জামাতা আরিফুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন আহসান উল্লাহ চৌধুরী। শুক্রবার রাত ৯টা ১৫ মিনিটে তিনি মারা যান।
শনিবার সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম নগরীর আফমী প্লাজার পশ্চিমের আবাসিক এলাকায় তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে নগরীর হাজারী গলিতে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কার্যালয়ে তাঁর কফিনে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। বাদ জোহর মীরসরাই উপজেলার চৈতন্যের হাট এলাকার জনার্দনপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে দ্বিতীয় জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হবে।
১৯৭১ সালে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি জাহাজ *সোয়াত* থেকে অস্ত্র খালাসে বাধা দিয়েছিলেন স্থানীয় ছাত্র-জনতা ও শ্রমিকরা। সেই ঐতিহাসিক প্রতিরোধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন আহসান উল্লাহ চৌধুরী।
তিনি ছিলেন শ্রমিক রাজনীতির এক নিবেদিতপ্রাণ সংগঠক। ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের চট্টগ্রাম জেলা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতিমণ্ডলীর সাবেক সদস্য ও দলটির চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন কমরেড আহসান উল্লাহ চৌধুরী।
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫
ভাষা সংগ্রামী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রখ্যাত রাজনীতিক আহসান উল্লাহ চৌধুরী আর নেই। শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম নগরীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।
প্রয়াতের জামাতা আরিফুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন আহসান উল্লাহ চৌধুরী। শুক্রবার রাত ৯টা ১৫ মিনিটে তিনি মারা যান।
শনিবার সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম নগরীর আফমী প্লাজার পশ্চিমের আবাসিক এলাকায় তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে নগরীর হাজারী গলিতে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কার্যালয়ে তাঁর কফিনে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। বাদ জোহর মীরসরাই উপজেলার চৈতন্যের হাট এলাকার জনার্দনপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে দ্বিতীয় জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হবে।
১৯৭১ সালে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি জাহাজ *সোয়াত* থেকে অস্ত্র খালাসে বাধা দিয়েছিলেন স্থানীয় ছাত্র-জনতা ও শ্রমিকরা। সেই ঐতিহাসিক প্রতিরোধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন আহসান উল্লাহ চৌধুরী।
তিনি ছিলেন শ্রমিক রাজনীতির এক নিবেদিতপ্রাণ সংগঠক। ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের চট্টগ্রাম জেলা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতিমণ্ডলীর সাবেক সদস্য ও দলটির চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন কমরেড আহসান উল্লাহ চৌধুরী।