‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’-কালজয়ী একুশের গানের রচয়িতা, বরেণ্য সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও কলাম লেখক আবদুল গাফফার চৌধুরীর মরদেহ লন্ডন থেকে দেশে পৌঁছেছে। শনিবার বেলা ১১টা ৫ মিটিটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজ ‘হংস বলাকা’করে ঢাকায় পৌছায় এই কিংবদন্তির মরদেহ।
উড়োজাহাজ থেকে গাফফার চৌধুরীর মরদেহ নামানোর পর লাল সবুজের জাতীয় পতাকায় ঢেকে দেওয়া হয়। সরকারের পক্ষ থেকে তার মরদেহ আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন মন্ত্রিসভার জ্যেষ্ঠ সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজম্মেল হক।এরপর একে একে অপেক্ষমাণ মন্ত্রীরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
এসময় কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, লন্ডনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
বিমানবন্দর থেকে আবদুল গাফফার চৌধুরীর মরদেহ দুপুর ১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনা হবে। সেখানে ‘গার্ড অব অনার’ দেওয়ার পর বেলা ৩টা পর্যন্ত সকলের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হবে। সাড়ে ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে জানাজার পর বিকাল ৪টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে আনা হবে বরেণ্য এই সাংবাদিকের মরদেহবাহী কফিন। পরে বিকাল সাড়ে ৫টায় মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করে হবে।
গত ১৯ মে লন্ডনের একটি হাসপাতালে ৮৮ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন আবদুল গাফফার চৌধুরী। পরে গত ২০ মে পূর্ব লন্ডনের ব্রিক লেন মসজিদে তার প্রথম নামাজে জানাজা হয়। এরপর পূর্ব লন্ডনের ঐতিহাসিক শহীদ আলতাব আলী পার্কের শহীদ মিনারে বাংলাদেশি-ব্রিটিশ কমিউনিটির সদস্যরা তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে। গত ২৩ মে গাফফার চৌধুরীর স্মরণে পূর্ব লন্ডনে এক মিলাদ মাহফিল ও শোকসভা আয়োজন করে বাংলাদেশ হাইকমিশন। আজ লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের তত্ত্বাবধানে আবদুল গাফফার চৌধুরীর মরদেহের সঙ্গে একই ফ্লাইটে প্রয়াতের স্বজনরাও দেশে ফিরেছেন।
শনিবার, ২৮ মে ২০২২
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’-কালজয়ী একুশের গানের রচয়িতা, বরেণ্য সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও কলাম লেখক আবদুল গাফফার চৌধুরীর মরদেহ লন্ডন থেকে দেশে পৌঁছেছে। শনিবার বেলা ১১টা ৫ মিটিটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজ ‘হংস বলাকা’করে ঢাকায় পৌছায় এই কিংবদন্তির মরদেহ।
উড়োজাহাজ থেকে গাফফার চৌধুরীর মরদেহ নামানোর পর লাল সবুজের জাতীয় পতাকায় ঢেকে দেওয়া হয়। সরকারের পক্ষ থেকে তার মরদেহ আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন মন্ত্রিসভার জ্যেষ্ঠ সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজম্মেল হক।এরপর একে একে অপেক্ষমাণ মন্ত্রীরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
এসময় কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, লন্ডনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
বিমানবন্দর থেকে আবদুল গাফফার চৌধুরীর মরদেহ দুপুর ১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনা হবে। সেখানে ‘গার্ড অব অনার’ দেওয়ার পর বেলা ৩টা পর্যন্ত সকলের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হবে। সাড়ে ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে জানাজার পর বিকাল ৪টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে আনা হবে বরেণ্য এই সাংবাদিকের মরদেহবাহী কফিন। পরে বিকাল সাড়ে ৫টায় মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করে হবে।
গত ১৯ মে লন্ডনের একটি হাসপাতালে ৮৮ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন আবদুল গাফফার চৌধুরী। পরে গত ২০ মে পূর্ব লন্ডনের ব্রিক লেন মসজিদে তার প্রথম নামাজে জানাজা হয়। এরপর পূর্ব লন্ডনের ঐতিহাসিক শহীদ আলতাব আলী পার্কের শহীদ মিনারে বাংলাদেশি-ব্রিটিশ কমিউনিটির সদস্যরা তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে। গত ২৩ মে গাফফার চৌধুরীর স্মরণে পূর্ব লন্ডনে এক মিলাদ মাহফিল ও শোকসভা আয়োজন করে বাংলাদেশ হাইকমিশন। আজ লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের তত্ত্বাবধানে আবদুল গাফফার চৌধুরীর মরদেহের সঙ্গে একই ফ্লাইটে প্রয়াতের স্বজনরাও দেশে ফিরেছেন।