নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন আনুষ্ঠানিক মতামত ও প্রস্তাব চেয়ে বিএনপি, জামায়াতসহ ২২টি রাজনৈতিক দল ও জোটকে চিঠি পাঠিয়েছে। তবে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং তাদের সহযোগী দলগুলোকে এই প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
সংস্কার কমিশনের একাধিক সদস্য জানিয়েছেন, প্রস্তাব পাঠানোর জন্য আগামী ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। কমিশন ৩ অক্টোবর গঠিত হয়, যার দায়িত্ব হলো ৯০ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি সুপারিশসহ প্রতিবেদন দাখিল করা। আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে সুনির্দিষ্ট মতামত কমিশন গ্রহণ করবে। সংশ্লিষ্ট মতামত ই-মেইল, ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে দেওয়া যাবে।
সংস্কার কমিশনের সদস্য আব্দুল আলীম জানান, সোমবার দলগুলোর কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার ১৭টি বৈঠকের অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং যথাসময়ে রিপোর্ট প্রদানের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তবে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স মনে করেন, লিখিত প্রস্তাবের বদলে সংলাপ বা মতবিনিময় অধিকতর কার্যকর হতো। তিনি বলেন, সিপিবি বা বামপন্থী দলগুলোর নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রস্তাব আগে থেকেই কমিশনে জমা আছে এবং কমিশন চাইলে সেগুলি পর্যালোচনা করতে পারে। তিনি আরো বলেন, "গণমাধ্যমে দেখলাম কমিশন ডিসেম্বর পর্যন্ত দলগুলোর সাথে আলোচনা করবে না। সেক্ষেত্রে এ চিঠি দিয়ে এত গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন নেই।"
মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন আনুষ্ঠানিক মতামত ও প্রস্তাব চেয়ে বিএনপি, জামায়াতসহ ২২টি রাজনৈতিক দল ও জোটকে চিঠি পাঠিয়েছে। তবে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং তাদের সহযোগী দলগুলোকে এই প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
সংস্কার কমিশনের একাধিক সদস্য জানিয়েছেন, প্রস্তাব পাঠানোর জন্য আগামী ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। কমিশন ৩ অক্টোবর গঠিত হয়, যার দায়িত্ব হলো ৯০ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি সুপারিশসহ প্রতিবেদন দাখিল করা। আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে সুনির্দিষ্ট মতামত কমিশন গ্রহণ করবে। সংশ্লিষ্ট মতামত ই-মেইল, ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে দেওয়া যাবে।
সংস্কার কমিশনের সদস্য আব্দুল আলীম জানান, সোমবার দলগুলোর কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার ১৭টি বৈঠকের অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং যথাসময়ে রিপোর্ট প্রদানের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তবে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স মনে করেন, লিখিত প্রস্তাবের বদলে সংলাপ বা মতবিনিময় অধিকতর কার্যকর হতো। তিনি বলেন, সিপিবি বা বামপন্থী দলগুলোর নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রস্তাব আগে থেকেই কমিশনে জমা আছে এবং কমিশন চাইলে সেগুলি পর্যালোচনা করতে পারে। তিনি আরো বলেন, "গণমাধ্যমে দেখলাম কমিশন ডিসেম্বর পর্যন্ত দলগুলোর সাথে আলোচনা করবে না। সেক্ষেত্রে এ চিঠি দিয়ে এত গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন নেই।"