নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ সম্পন্ন করার পর বাদ পড়া ভোটার ও ভবিষ্যৎ ভোটারযোগ্যদের তথ্য সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রোববার নির্বাচন কমিশনের প্রথম সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এ তথ্য জানিয়েছেন।
ভোটার তালিকা প্রকাশের সময়সূচি
ইসি জানিয়েছে, আগামী বছরের ২ জানুয়ারি খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে এবং ২ মার্চ প্রকাশ করা হবে চূড়ান্ত তালিকা। বর্তমান হালনাগাদ প্রক্রিয়া চলতি বছরের মধ্যেই শেষ হবে বলে জানান সানাউল্লাহ।
তিনি আরও বলেন, “২০২৫ ও ২০২৬ সালে ভোটারযোগ্য নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহের কাজও বাড়ি বাড়ি গিয়ে করা হবে, যেন কেউ তালিকা থেকে বাদ না পড়ে।”
বর্তমান ভোটার সংখ্যা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
সর্বশেষ প্রকাশিত ভোটার তালিকায় ১২ কোটি ১৮ লাখের বেশি ভোটার রয়েছে। জানুয়ারি মাসে নতুন করে প্রায় ১৭ লাখ ভোটার যুক্ত হবে।
সানাউল্লাহ বলেন, “২৫ থেকে ২৭ লাখ বাদ পড়া ভোটারের তথ্য সংগ্রহের পাশাপাশি ভবিষ্যতে ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকদেরও তালিকাভুক্ত করা হবে।” এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে প্রায় ছয় মাস সময় লাগবে।
কমিটি গঠন ও দায়িত্ব বণ্টন
নির্বাচন কমিশন চার কমিশনারকে প্রধান করে চারটি পৃথক কমিটি গঠন করেছে। এগুলো হলো:
১. জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটার তালিকা কমিটি: আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
২. আইন ও বিধিমালা সংস্কার কমিটি: আবদুর রহমান মাসুদ।
৩. সীমানা পুনর্নির্ধারণ ও নির্বাচন প্রস্তুতি কমিটি: আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
৪. প্রশাসনিক সংস্কার ও দক্ষতা উন্নয়ন কমিটি: তহমিদা আহমদ।
গত ২১ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অনুমোদনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনসহ কমিশনের বাকি চার সদস্য ২৪ নভেম্বর শপথ নেন।
সংক্ষেপে: বাদ পড়া ও ভবিষ্যৎ ভোটারদের তালিকাভুক্ত করতে ইসি বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের পরিকল্পনা নিয়েছে। আগামী বছরের মার্চে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের আগেই এই কাজ সম্পন্ন করা হবে।
সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪
নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ সম্পন্ন করার পর বাদ পড়া ভোটার ও ভবিষ্যৎ ভোটারযোগ্যদের তথ্য সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রোববার নির্বাচন কমিশনের প্রথম সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এ তথ্য জানিয়েছেন।
ভোটার তালিকা প্রকাশের সময়সূচি
ইসি জানিয়েছে, আগামী বছরের ২ জানুয়ারি খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে এবং ২ মার্চ প্রকাশ করা হবে চূড়ান্ত তালিকা। বর্তমান হালনাগাদ প্রক্রিয়া চলতি বছরের মধ্যেই শেষ হবে বলে জানান সানাউল্লাহ।
তিনি আরও বলেন, “২০২৫ ও ২০২৬ সালে ভোটারযোগ্য নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহের কাজও বাড়ি বাড়ি গিয়ে করা হবে, যেন কেউ তালিকা থেকে বাদ না পড়ে।”
বর্তমান ভোটার সংখ্যা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
সর্বশেষ প্রকাশিত ভোটার তালিকায় ১২ কোটি ১৮ লাখের বেশি ভোটার রয়েছে। জানুয়ারি মাসে নতুন করে প্রায় ১৭ লাখ ভোটার যুক্ত হবে।
সানাউল্লাহ বলেন, “২৫ থেকে ২৭ লাখ বাদ পড়া ভোটারের তথ্য সংগ্রহের পাশাপাশি ভবিষ্যতে ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকদেরও তালিকাভুক্ত করা হবে।” এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে প্রায় ছয় মাস সময় লাগবে।
কমিটি গঠন ও দায়িত্ব বণ্টন
নির্বাচন কমিশন চার কমিশনারকে প্রধান করে চারটি পৃথক কমিটি গঠন করেছে। এগুলো হলো:
১. জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটার তালিকা কমিটি: আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
২. আইন ও বিধিমালা সংস্কার কমিটি: আবদুর রহমান মাসুদ।
৩. সীমানা পুনর্নির্ধারণ ও নির্বাচন প্রস্তুতি কমিটি: আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
৪. প্রশাসনিক সংস্কার ও দক্ষতা উন্নয়ন কমিটি: তহমিদা আহমদ।
গত ২১ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অনুমোদনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনসহ কমিশনের বাকি চার সদস্য ২৪ নভেম্বর শপথ নেন।
সংক্ষেপে: বাদ পড়া ও ভবিষ্যৎ ভোটারদের তালিকাভুক্ত করতে ইসি বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের পরিকল্পনা নিয়েছে। আগামী বছরের মার্চে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের আগেই এই কাজ সম্পন্ন করা হবে।