পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সম্মেলনকক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি নেতার প্রশ্নের মুখে পড়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম।
বৃহস্পতিবার দুপুরে অনুষ্ঠিত বৈঠক নিয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরে সারজিস আলম ও বিএনপি নেতা মতিউর রহমানের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক হয়, যা পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, সারজিস আলম ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে উপজেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রধানদের বৈঠকে ডাকেন। তবে সেখানে ইউএনও উপস্থিত ছিলেন না। বৈঠক শেষে বের হওয়ার সময় বিএনপি নেতা মতিউর রহমান এ নিয়ে আপত্তি জানান এবং সরকারি কর্মকর্তারা এ ধরনের বৈঠকে অংশ নিতে পারেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
মতিউর রহমান জানান, তিনি বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার নওশাদ জমিরের ঈদ শুভেচ্ছার কার্ড দিতে গেলে জানতে পারেন যে, সরকারি কর্মকর্তারা ইউএনও অফিসে সারজিস আলমের সঙ্গে বৈঠক করছেন। বিষয়টি বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে জানানোর পর তিনি ইউএনও অফিসের বাইরে অপেক্ষা করছিলেন।
এ বিষয়ে সারজিস আলম বলেন, তিনি আটোয়ারীর উন্নয়নসংক্রান্ত বিষয় জানতে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এটি কোনো অফিশিয়াল মিটিং ছিল না বরং আটোয়ারীর বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার জন্যই তিনি তাদের ডেকেছিলেন।
ভিডিওতে মতিউর রহমান সারজিস আলমের কাছে জানতে চান, সরকারি কর্মকর্তারা রাজনৈতিক দলের নেতার সঙ্গে এভাবে মিটিং করতে পারেন কি না। উত্তরে সারজিস আলম বলেন, এটি কোনো আনুষ্ঠানিক বৈঠক ছিল না, বরং আটোয়ারীর উন্নয়নের জন্য আলোচনার অংশ ছিল।
এ বিষয়ে আটোয়ারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহরিয়ার নজিরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সম্মেলনকক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি নেতার প্রশ্নের মুখে পড়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম।
বৃহস্পতিবার দুপুরে অনুষ্ঠিত বৈঠক নিয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরে সারজিস আলম ও বিএনপি নেতা মতিউর রহমানের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক হয়, যা পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, সারজিস আলম ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে উপজেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রধানদের বৈঠকে ডাকেন। তবে সেখানে ইউএনও উপস্থিত ছিলেন না। বৈঠক শেষে বের হওয়ার সময় বিএনপি নেতা মতিউর রহমান এ নিয়ে আপত্তি জানান এবং সরকারি কর্মকর্তারা এ ধরনের বৈঠকে অংশ নিতে পারেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
মতিউর রহমান জানান, তিনি বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার নওশাদ জমিরের ঈদ শুভেচ্ছার কার্ড দিতে গেলে জানতে পারেন যে, সরকারি কর্মকর্তারা ইউএনও অফিসে সারজিস আলমের সঙ্গে বৈঠক করছেন। বিষয়টি বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে জানানোর পর তিনি ইউএনও অফিসের বাইরে অপেক্ষা করছিলেন।
এ বিষয়ে সারজিস আলম বলেন, তিনি আটোয়ারীর উন্নয়নসংক্রান্ত বিষয় জানতে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এটি কোনো অফিশিয়াল মিটিং ছিল না বরং আটোয়ারীর বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার জন্যই তিনি তাদের ডেকেছিলেন।
ভিডিওতে মতিউর রহমান সারজিস আলমের কাছে জানতে চান, সরকারি কর্মকর্তারা রাজনৈতিক দলের নেতার সঙ্গে এভাবে মিটিং করতে পারেন কি না। উত্তরে সারজিস আলম বলেন, এটি কোনো আনুষ্ঠানিক বৈঠক ছিল না, বরং আটোয়ারীর উন্নয়নের জন্য আলোচনার অংশ ছিল।
এ বিষয়ে আটোয়ারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহরিয়ার নজিরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।