চট্টগ্রাম নগরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ঠেকাতে বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ৬০ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তারকৃতরা অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পরিকল্পনাকারী ও সহযোগী হিসেবে চিহ্নিত।
বৃহস্পতিবার সিএমপির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত নগরের বিভিন্ন থানায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মো. রাজু (১৯), মো. জিয়াউর রহমান (২৩), ইয়াকুব (২৪), কাউসার (২৫), ইমন (২২), শাকিব (২২), আরিফ (২২), সুজন প্রকাশ নোমান (২৪), রাবেয়া খাতুন (৪০), মো. সাগির (৩৮), আরিফ (২৩), বাবু (২৫), মাসুম খান (৩৮), ইরফানুল ইসলাম হৃদয় (২৮), উজ্জ্বল দত্ত (৩৫), দিদারুল আলম (৩৭), নাসির উদ্দিন (৪৪), মোহাম্মদ সামী (২৩), রাকিবুল ইসলাম (২৩), সোহেল (২২), রায়হান হোসেন (৩০), আরিফ (২৫), বাবলু (৩৫), সাইফুর রহমান সৈকত (৩৫), রিয়াজ (২১), আলী (৩০), তারা (২৪), পারভিন আক্তার (১৮), জালাল হোসেন (৩০), মুন্নি আক্তার মিথিলা (২০), এমদাদুল রহমান রাসেল (২৭), স্বপন দে (৩৮), দেবরাজ রতন (৪০), সুমন মন্ডল (৩২), ফারদিনুল ইসলাম (২৬), মোশাররফ হোসেন টিপু (২৬), ফিরোজ আহম্মদ (৭৫), নজরুল ইসলাম (৩৬), রাব্বি (২৪), আবু জায়েদ মেহরাব (৩১), পরাগ কুইয়া (২০) এবং রবিউল হোসেন (১৮)।
এছাড়াও গ্রেপ্তার বাকিরা হলেন- গিয়াস উদ্দিন (৪৪), হৃদয় (২২), ইসহাক উদ্দিন রিয়াজ (২৮), মীর আসাদ মাহমুদ (২৪), রোমান উদ্দিন (৩৩), জসিম (২৬), সাগর (২৮), হাতেম (৩২), রবিউল আলম (২৭), আবুল কালাম (৪৬), আনোয়ার হোসেন (৪০), নুরুল হুদা (৩৮), আশরাফ উদ্দিন রিয়াজ (২৮), মীর সাদ মাহাম্মদ (২৪), শিমলা আক্তার মিম (১৮), শাহিনুর ইসলাম সম্রাট (১৯), মহিউদ্দিন ইসলাম (২০) এবং মো. আরিফ হোসেন শান্ত (১৯)।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইন, সন্ত্রাসবিরোধী আইন এবং দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা রয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
পুলিশ জানিয়েছে, নগরে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
চট্টগ্রাম নগরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ঠেকাতে বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ৬০ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তারকৃতরা অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পরিকল্পনাকারী ও সহযোগী হিসেবে চিহ্নিত।
বৃহস্পতিবার সিএমপির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত নগরের বিভিন্ন থানায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মো. রাজু (১৯), মো. জিয়াউর রহমান (২৩), ইয়াকুব (২৪), কাউসার (২৫), ইমন (২২), শাকিব (২২), আরিফ (২২), সুজন প্রকাশ নোমান (২৪), রাবেয়া খাতুন (৪০), মো. সাগির (৩৮), আরিফ (২৩), বাবু (২৫), মাসুম খান (৩৮), ইরফানুল ইসলাম হৃদয় (২৮), উজ্জ্বল দত্ত (৩৫), দিদারুল আলম (৩৭), নাসির উদ্দিন (৪৪), মোহাম্মদ সামী (২৩), রাকিবুল ইসলাম (২৩), সোহেল (২২), রায়হান হোসেন (৩০), আরিফ (২৫), বাবলু (৩৫), সাইফুর রহমান সৈকত (৩৫), রিয়াজ (২১), আলী (৩০), তারা (২৪), পারভিন আক্তার (১৮), জালাল হোসেন (৩০), মুন্নি আক্তার মিথিলা (২০), এমদাদুল রহমান রাসেল (২৭), স্বপন দে (৩৮), দেবরাজ রতন (৪০), সুমন মন্ডল (৩২), ফারদিনুল ইসলাম (২৬), মোশাররফ হোসেন টিপু (২৬), ফিরোজ আহম্মদ (৭৫), নজরুল ইসলাম (৩৬), রাব্বি (২৪), আবু জায়েদ মেহরাব (৩১), পরাগ কুইয়া (২০) এবং রবিউল হোসেন (১৮)।
এছাড়াও গ্রেপ্তার বাকিরা হলেন- গিয়াস উদ্দিন (৪৪), হৃদয় (২২), ইসহাক উদ্দিন রিয়াজ (২৮), মীর আসাদ মাহমুদ (২৪), রোমান উদ্দিন (৩৩), জসিম (২৬), সাগর (২৮), হাতেম (৩২), রবিউল আলম (২৭), আবুল কালাম (৪৬), আনোয়ার হোসেন (৪০), নুরুল হুদা (৩৮), আশরাফ উদ্দিন রিয়াজ (২৮), মীর সাদ মাহাম্মদ (২৪), শিমলা আক্তার মিম (১৮), শাহিনুর ইসলাম সম্রাট (১৯), মহিউদ্দিন ইসলাম (২০) এবং মো. আরিফ হোসেন শান্ত (১৯)।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইন, সন্ত্রাসবিরোধী আইন এবং দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা রয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
পুলিশ জানিয়েছে, নগরে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।