পাকিস্তানের টি-টুয়েন্টি ইতিহাসের সেরা বোলিংয়ের রেকর্ডটি নিজের করে নিলেন স্পিনার সুফিয়ান মুকিম। আগের রেকর্ডটি ছিলো উমর গুলের।
জিম্বাবুয়ের কুইন্স স্পোর্টস পার্ক মাঠে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে টি-টুয়ান্টি ম্যাচে মুকিম ২.৪ ওভারে ৩ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়েছেন। এর আগে ২০০৯ সালে উমর গুল নিউজিল্যান্ডের ওভালে ৬ রানে ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন।
আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে রেকর্ড অবশ্য মালয়েশিয়ার সায়েজরুল ইজাতের। তিনি ২৬ জুলাই ২০২৩ সালে চীনের বিপক্ষে ৮ রানে ৭ উইকেট সংগ্রহ করেছিলেন।
জিম্বাবুয়ে আজ টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪.২ ওভারে বিনা উইকেটে ৩৭ রান সংগ্রহ করেছিলো। দুই ওপেনার ব্রায়ান বেনেট ও তাদিওয়ানাশে মারুমানি। অথচ সেখান থেকে ১২.৪ ওভারে জিম্বাবুয়ে অলআউট হয় ৫৭ রানে। শেষ ২০ রানে ১০ উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। নিজেদের টি-টুয়ান্টি ইতিহাসের সবচেয়ে কম রানে আউট হবার রেকর্ড গড়েছে জিম্বাবুয়ে।
পাকিস্তানের ব্যাটাররা অবশ্য বেশি সময় নেননি। জয় তুলে নিতে ৫.৩ ওভারে ১০ উইকেট অক্ষত রেখে পেরিয়ে গেছেন লক্ষ্য ।ফলাফল ১০ উইকেটে জয়।
এই জয়ের ফলে ২-০ জিতে তিন ম্যাচের কুড়ি-বিশের সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের সাইম আইয়ুব ১৮ বলে ৩৬ রান আর ওমাইর ইউসুফ ১৫ বলে ২২ রান করে অপরাজিত ছিলেন।
জিম্বাবুয়ের ইনিংসে তাদিওয়ানাশে মারুমানি ৪.৩ ওভারের সময় আব্বাস আফ্রিদির বলে তৈয়ব তাহিরের হাতে ক্যাচ আউট হবার পর বালুর চরের ঘরের মতো ভেঙে পরে জিম্বাবুয়ের ইনিংস। এরমধ্যে ১৬ বলের মধ্যে ৩ রানে ৫ উইকেট দখল করেন মুকিম। বাকী উইকেট গুলোর মধ্যে আব্বাস ২ টি, হারিস রউফ, আবরার এবং সালমান আগার নেন ১ টি করে।
১০ উইকেটের জয়ের ম্যাচের ম্যাচসেরা, যা ভেবেছেন তাই, ৫ উইকেট সংগ্রহকারী সুফিয়ান মুকিম।
সিরিজের তৃতীয় ম্যাচটি ৫ ডিসেম্বর বুলাওয়েতে।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
পাকিস্তানের টি-টুয়েন্টি ইতিহাসের সেরা বোলিংয়ের রেকর্ডটি নিজের করে নিলেন স্পিনার সুফিয়ান মুকিম। আগের রেকর্ডটি ছিলো উমর গুলের।
জিম্বাবুয়ের কুইন্স স্পোর্টস পার্ক মাঠে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে টি-টুয়ান্টি ম্যাচে মুকিম ২.৪ ওভারে ৩ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়েছেন। এর আগে ২০০৯ সালে উমর গুল নিউজিল্যান্ডের ওভালে ৬ রানে ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন।
আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে রেকর্ড অবশ্য মালয়েশিয়ার সায়েজরুল ইজাতের। তিনি ২৬ জুলাই ২০২৩ সালে চীনের বিপক্ষে ৮ রানে ৭ উইকেট সংগ্রহ করেছিলেন।
জিম্বাবুয়ে আজ টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪.২ ওভারে বিনা উইকেটে ৩৭ রান সংগ্রহ করেছিলো। দুই ওপেনার ব্রায়ান বেনেট ও তাদিওয়ানাশে মারুমানি। অথচ সেখান থেকে ১২.৪ ওভারে জিম্বাবুয়ে অলআউট হয় ৫৭ রানে। শেষ ২০ রানে ১০ উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। নিজেদের টি-টুয়ান্টি ইতিহাসের সবচেয়ে কম রানে আউট হবার রেকর্ড গড়েছে জিম্বাবুয়ে।
পাকিস্তানের ব্যাটাররা অবশ্য বেশি সময় নেননি। জয় তুলে নিতে ৫.৩ ওভারে ১০ উইকেট অক্ষত রেখে পেরিয়ে গেছেন লক্ষ্য ।ফলাফল ১০ উইকেটে জয়।
এই জয়ের ফলে ২-০ জিতে তিন ম্যাচের কুড়ি-বিশের সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের সাইম আইয়ুব ১৮ বলে ৩৬ রান আর ওমাইর ইউসুফ ১৫ বলে ২২ রান করে অপরাজিত ছিলেন।
জিম্বাবুয়ের ইনিংসে তাদিওয়ানাশে মারুমানি ৪.৩ ওভারের সময় আব্বাস আফ্রিদির বলে তৈয়ব তাহিরের হাতে ক্যাচ আউট হবার পর বালুর চরের ঘরের মতো ভেঙে পরে জিম্বাবুয়ের ইনিংস। এরমধ্যে ১৬ বলের মধ্যে ৩ রানে ৫ উইকেট দখল করেন মুকিম। বাকী উইকেট গুলোর মধ্যে আব্বাস ২ টি, হারিস রউফ, আবরার এবং সালমান আগার নেন ১ টি করে।
১০ উইকেটের জয়ের ম্যাচের ম্যাচসেরা, যা ভেবেছেন তাই, ৫ উইকেট সংগ্রহকারী সুফিয়ান মুকিম।
সিরিজের তৃতীয় ম্যাচটি ৫ ডিসেম্বর বুলাওয়েতে।