অসাধারণ এক উত্তেজনাকর ম্যাচে অতিরিক্ত সময় ও টাইব্রেকার পেরিয়ে ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট আবারও উঠল পর্তুগালের মাথায়। রোববার রাতে মিউনিখে অনুষ্ঠিত উয়েফা নেশনস লিগের ফাইনালে টাইব্রেকারে ৫–৩ ব্যবধানে স্পেনকে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জিতল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর্তুগাল।
২০১৯ সালে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে প্রথম আসরের শিরোপা জিতেছিল পর্তুগাল। এবারও শিরোপা জয়ের পথে রোনালদোর নেতৃত্বে গড়া দলটি দেখাল বরফ-শীতল স্নায়ু, নিখুঁত পরিকল্পনা ও দুর্দান্ত দলীয় সংহতি।
ম্যাচের নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয় ২–২ সমতায়। স্পেনের হয়ে ২১তম মিনিটে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন মার্তিন জুবিমেন্দি। তবে মাত্র ৫ মিনিট পরই পর্তুগালকে সমতায় ফেরান ফুলব্যাক নুনো মেন্ডেজ। বিরতির ঠিক আগে স্পেনকে আবার এগিয়ে দেন মিকেল ওইয়ারসাবাল।
৬১ মিনিটে ফের সমতায় ফেরে পর্তুগাল। বাঁ প্রান্ত থেকে নুনো মেন্ডেজের ক্রস স্প্যানিশ রক্ষণে লাগার পর বল পেয়ে যান রোনালদো এবং ক্লাব ও দেশের হয়ে ১৩৮তম আন্তর্জাতিক গোলটি করতে ভুল করেননি ৪০ বছর বয়সী এই মহাতারকা।
৮৮ মিনিটে চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন রোনালদো। অতিরিক্ত সময়েও কোনো দল গোল করতে না পারায় ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে।
টাইব্রেকারে পর্তুগালের হয়ে গোল করেন গনসালো রামোস, ভিতিনিয়া, ব্রুনো ফার্নান্দেজ, নুনো মেন্ডেজ ও রুবেন নেভেস। স্পেনের পক্ষে প্রথম তিনটি শট সফলভাবে নেন মেরিনো, বায়েনা ও ইসকো। তবে চতুর্থ শটটি ফিরিয়ে দেন পর্তুগিজ গোলরক্ষক দিয়োগো কস্তা। এরপর নেভেসের পঞ্চম শটে নিশ্চিত হয় পর্তুগালের শিরোপা জয়।
স্পেন ২০২৩ সালের মার্চ থেকে অপরাজিত ছিল। সেমিফাইনালে তারা শক্তিশালী ফ্রান্সকে ৫–৪ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছিল। তবে শেষ পর্যন্ত রোনালদোর অভিজ্ঞতা আর পর্তুগালের পরিকল্পনার কাছে হার মানতে হয় ইউরো চ্যাম্পিয়নদের।
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫
অসাধারণ এক উত্তেজনাকর ম্যাচে অতিরিক্ত সময় ও টাইব্রেকার পেরিয়ে ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট আবারও উঠল পর্তুগালের মাথায়। রোববার রাতে মিউনিখে অনুষ্ঠিত উয়েফা নেশনস লিগের ফাইনালে টাইব্রেকারে ৫–৩ ব্যবধানে স্পেনকে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জিতল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর্তুগাল।
২০১৯ সালে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে প্রথম আসরের শিরোপা জিতেছিল পর্তুগাল। এবারও শিরোপা জয়ের পথে রোনালদোর নেতৃত্বে গড়া দলটি দেখাল বরফ-শীতল স্নায়ু, নিখুঁত পরিকল্পনা ও দুর্দান্ত দলীয় সংহতি।
ম্যাচের নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয় ২–২ সমতায়। স্পেনের হয়ে ২১তম মিনিটে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন মার্তিন জুবিমেন্দি। তবে মাত্র ৫ মিনিট পরই পর্তুগালকে সমতায় ফেরান ফুলব্যাক নুনো মেন্ডেজ। বিরতির ঠিক আগে স্পেনকে আবার এগিয়ে দেন মিকেল ওইয়ারসাবাল।
৬১ মিনিটে ফের সমতায় ফেরে পর্তুগাল। বাঁ প্রান্ত থেকে নুনো মেন্ডেজের ক্রস স্প্যানিশ রক্ষণে লাগার পর বল পেয়ে যান রোনালদো এবং ক্লাব ও দেশের হয়ে ১৩৮তম আন্তর্জাতিক গোলটি করতে ভুল করেননি ৪০ বছর বয়সী এই মহাতারকা।
৮৮ মিনিটে চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন রোনালদো। অতিরিক্ত সময়েও কোনো দল গোল করতে না পারায় ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে।
টাইব্রেকারে পর্তুগালের হয়ে গোল করেন গনসালো রামোস, ভিতিনিয়া, ব্রুনো ফার্নান্দেজ, নুনো মেন্ডেজ ও রুবেন নেভেস। স্পেনের পক্ষে প্রথম তিনটি শট সফলভাবে নেন মেরিনো, বায়েনা ও ইসকো। তবে চতুর্থ শটটি ফিরিয়ে দেন পর্তুগিজ গোলরক্ষক দিয়োগো কস্তা। এরপর নেভেসের পঞ্চম শটে নিশ্চিত হয় পর্তুগালের শিরোপা জয়।
স্পেন ২০২৩ সালের মার্চ থেকে অপরাজিত ছিল। সেমিফাইনালে তারা শক্তিশালী ফ্রান্সকে ৫–৪ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছিল। তবে শেষ পর্যন্ত রোনালদোর অভিজ্ঞতা আর পর্তুগালের পরিকল্পনার কাছে হার মানতে হয় ইউরো চ্যাম্পিয়নদের।