তারুণ্যের ফুটবলে জমে উঠছে এক স্বপ্নময় পরিসমাপ্তির অপেক্ষা। একপাশে বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাস-ঐতিহ্যের প্রতীক আর্জেন্টিনা, অন্যপাশে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ ফাইনালে ওঠে ইতিহাস লিখে ফেলা মরক্কো। একদিকে শিরোপা জয়ের অভিজ্ঞতা, অন্যদিকে অদম্য উদ্দীপনা ও আত্মবিশ্বাস সবমিলিয়ে আসছে এক রোমাঞ্চকর মহারণ।
আর্জেন্টিনা কঠিন লড়াই শেষে জায়গা করে নিয়েছে ফাইনালে। কলম্বিয়ার বিপক্ষে ১-০ গোলের জয়ে তারা নিশ্চিত করেছে টুর্নামেন্টের শিরোপা লড়াই, যেখানে জয়ের নায়ক মাতেও সিলভেত্তি।
এই জয়ে ২০০৭ সালের পর প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠলো রেকর্ড ছয়বারের চ্যাম্পিয়নরা।
অন্য সেমিফাইনালে ইতিহাস রচনা করেছে মরক্কো। রোমাঞ্চকর টাইব্রেকারে ৫-৪ গোলে ফ্রান্সকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে আফ্রিকার এই দলটি। বদলি গোলরক্ষক আবদেলহাকিম মেসবাহি হয়েছেন নায়ক। সাডেন ডেথে ফ্রান্সের দজিলিয়ান এনগেসাঁর পেনাল্টি ঠেকিয়ে দেন তিনি। নির্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ গোলে সমতায় ছিল।
৩১তম মিনিটে মরক্কো এগিয়ে যায় ইয়াসির যাবিরির নেয়া পেনাল্টি থেকে, যা ফ্রান্স গোলরক্ষক লিসান্দ্রো অলমেতার গায়ে লেগে জালে প্রবেশ করে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই লুকাস মিশাল সমতা ফেরান ফ্রান্সের হয়ে। তবে অতিরিক্ত সময়ে রাবি এনজিঙ্গুলা লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে ফ্রান্সের আক্রমণ ভোঁতা হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারেই নির্ধারিত হয় ভাগ্য।
মরক্কোর জন্য আর্জেন্টিনা সহজ প্রতিপক্ষ হবে না, কারণ তারা ফাইনালে উঠছে একটি নিখুঁত রেকর্ড নিয়ে: ৬টি জয়, কোনো ড্র নেই এবং কোনো হার নেই।
আর্জেন্টিনা টুর্নামেন্টে ১৫টি গোল করেছে এবং মাত্র ২টি হজম করেছে, প্রতি খেলায় গড়ে ০.৩৩ গোল করেছে। নকআউট রাউন্ডে, আর্জেন্টিনা কোয়ার্টার ফাইনালে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়েছে এবং সেমিফাইনালে কলম্বিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়েছে, উভয় খেলায় সিলভেত্তি গোল করেছেন। আলেজো সারকো ৪ গোল করে দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তারপরে মাহের ক্যারিজো ৩ গোল করে।
অবশেষে মরক্কোর যুবারা প্রথম মরক্কোর জাতীয় দল হিসেবে প্রথমবারের মতো ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানোর ইতিহাস তৈরি করে। তারা স্পেন এবং ব্রাজিলকে পেছনে ফেলে তাদের গ্রুপের শীর্ষে ছিল, তারপর দক্ষিণ কোরিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্সকে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছেছিল।
২০০৫ সালের চতুর্থ স্থান অধিকারকারী দলটির চেয়েও এখন মরক্কো আরও এগিয়ে গেছে। এই দৌড় মরক্কোর ফুটবলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত এবং বিশ্ব মঞ্চে আরব ও আফ্রিকান দলগুলোর জন্য একটি অগ্রগতি। মরক্কো এখন ঘানা এবং নাইজেরিয়ার সঙ্গে যোগ দিয়েছে। তারা একমাত্র তিনটি আফ্রিকান দল যারা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে। সবকিছু মিলিয়ে ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ঐতিহ্যের আর্জেন্টিনা ও ইতিহাস গড়া মরক্কো। একদিকে অভিজ্ঞতার প্রতীক, অন্যদিকে স্বপ্নবাজ নবাগত। যেখানে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গৌরব নির্ধারিত হবে আবেগ, দক্ষতা আর তরুণ হৃদয়ের লড়াইয়ে।
চিলির রাজধানীতে আগামী রোববার ফাইনাল। ফেরান ফ্রান্সের হয়ে। তবে অতিরিক্ত সময়ে রাবি এনজিঙ্গুলা লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে ফ্রান্সের আক্রমণ ভোঁতা হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারেই নির্ধারিত হয় ভাগ্য।
মরক্কোর জন্য আর্জেন্টিনা সহজ প্রতিপক্ষ হবে না, কারণ তারা ফাইনালে উঠছে একটি নিখুঁত রেকর্ড নিয়ে: ৬টি জয়, কোনো ড্র নেই এবং কোনো হার নেই।
আর্জেন্টিনা টুর্নামেন্টে ১৫টি গোল করেছে এবং মাত্র ২টি হজম করেছে, প্রতি খেলায় গড়ে ০.৩৩ গোল করেছে। নকআউট রাউন্ডে, আর্জেন্টিনা কোয়ার্টার ফাইনালে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়েছে এবং সেমিফাইনালে কলম্বিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়েছে, উভয় খেলায় সিলভেত্তি গোল করেছেন। আলেজো সারকো ৪ গোল করে দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তারপরে মাহের ক্যারিজো ৩ গোল করে।
অবশেষে মরক্কোর যুবারা প্রথম মরক্কোর জাতীয় দল হিসেবে প্রথমবারের মতো ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানোর ইতিহাস তৈরি করে। তারা স্পেন এবং ব্রাজিলকে পেছনে ফেলে তাদের গ্রুপের শীর্ষে ছিল, তারপর দক্ষিণ কোরিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্সকে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছেছিল।
২০০৫ সালের চতুর্থ স্থান অধিকারকারী দলটির চেয়েও এখন মরক্কো আরও এগিয়ে গেছে। এই দৌড় মরক্কোর ফুটবলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত এবং বিশ্ব মঞ্চে আরব ও আফ্রিকান দলগুলোর জন্য একটি অগ্রগতি। মরক্কো এখন ঘানা এবং নাইজেরিয়ার সঙ্গে যোগ দিয়েছে। তারা একমাত্র তিনটি আফ্রিকান দল যারা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে। সবকিছু মিলিয়ে ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ঐতিহ্যের আর্জেন্টিনা ও ইতিহাস গড়া মরক্কো। একদিকে অভিজ্ঞতার প্রতীক, অন্যদিকে স্বপ্নবাজ নবাগত। যেখানে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গৌরব নির্ধারিত হবে আবেগ, দক্ষতা আর তরুণ হৃদয়ের লড়াইয়ে।
চিলির রাজধানীতে আগামী রোববার ফাইনাল।
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
তারুণ্যের ফুটবলে জমে উঠছে এক স্বপ্নময় পরিসমাপ্তির অপেক্ষা। একপাশে বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাস-ঐতিহ্যের প্রতীক আর্জেন্টিনা, অন্যপাশে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ ফাইনালে ওঠে ইতিহাস লিখে ফেলা মরক্কো। একদিকে শিরোপা জয়ের অভিজ্ঞতা, অন্যদিকে অদম্য উদ্দীপনা ও আত্মবিশ্বাস সবমিলিয়ে আসছে এক রোমাঞ্চকর মহারণ।
আর্জেন্টিনা কঠিন লড়াই শেষে জায়গা করে নিয়েছে ফাইনালে। কলম্বিয়ার বিপক্ষে ১-০ গোলের জয়ে তারা নিশ্চিত করেছে টুর্নামেন্টের শিরোপা লড়াই, যেখানে জয়ের নায়ক মাতেও সিলভেত্তি।
এই জয়ে ২০০৭ সালের পর প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠলো রেকর্ড ছয়বারের চ্যাম্পিয়নরা।
অন্য সেমিফাইনালে ইতিহাস রচনা করেছে মরক্কো। রোমাঞ্চকর টাইব্রেকারে ৫-৪ গোলে ফ্রান্সকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে আফ্রিকার এই দলটি। বদলি গোলরক্ষক আবদেলহাকিম মেসবাহি হয়েছেন নায়ক। সাডেন ডেথে ফ্রান্সের দজিলিয়ান এনগেসাঁর পেনাল্টি ঠেকিয়ে দেন তিনি। নির্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ গোলে সমতায় ছিল।
৩১তম মিনিটে মরক্কো এগিয়ে যায় ইয়াসির যাবিরির নেয়া পেনাল্টি থেকে, যা ফ্রান্স গোলরক্ষক লিসান্দ্রো অলমেতার গায়ে লেগে জালে প্রবেশ করে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই লুকাস মিশাল সমতা ফেরান ফ্রান্সের হয়ে। তবে অতিরিক্ত সময়ে রাবি এনজিঙ্গুলা লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে ফ্রান্সের আক্রমণ ভোঁতা হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারেই নির্ধারিত হয় ভাগ্য।
মরক্কোর জন্য আর্জেন্টিনা সহজ প্রতিপক্ষ হবে না, কারণ তারা ফাইনালে উঠছে একটি নিখুঁত রেকর্ড নিয়ে: ৬টি জয়, কোনো ড্র নেই এবং কোনো হার নেই।
আর্জেন্টিনা টুর্নামেন্টে ১৫টি গোল করেছে এবং মাত্র ২টি হজম করেছে, প্রতি খেলায় গড়ে ০.৩৩ গোল করেছে। নকআউট রাউন্ডে, আর্জেন্টিনা কোয়ার্টার ফাইনালে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়েছে এবং সেমিফাইনালে কলম্বিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়েছে, উভয় খেলায় সিলভেত্তি গোল করেছেন। আলেজো সারকো ৪ গোল করে দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তারপরে মাহের ক্যারিজো ৩ গোল করে।
অবশেষে মরক্কোর যুবারা প্রথম মরক্কোর জাতীয় দল হিসেবে প্রথমবারের মতো ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানোর ইতিহাস তৈরি করে। তারা স্পেন এবং ব্রাজিলকে পেছনে ফেলে তাদের গ্রুপের শীর্ষে ছিল, তারপর দক্ষিণ কোরিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্সকে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছেছিল।
২০০৫ সালের চতুর্থ স্থান অধিকারকারী দলটির চেয়েও এখন মরক্কো আরও এগিয়ে গেছে। এই দৌড় মরক্কোর ফুটবলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত এবং বিশ্ব মঞ্চে আরব ও আফ্রিকান দলগুলোর জন্য একটি অগ্রগতি। মরক্কো এখন ঘানা এবং নাইজেরিয়ার সঙ্গে যোগ দিয়েছে। তারা একমাত্র তিনটি আফ্রিকান দল যারা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে। সবকিছু মিলিয়ে ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ঐতিহ্যের আর্জেন্টিনা ও ইতিহাস গড়া মরক্কো। একদিকে অভিজ্ঞতার প্রতীক, অন্যদিকে স্বপ্নবাজ নবাগত। যেখানে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গৌরব নির্ধারিত হবে আবেগ, দক্ষতা আর তরুণ হৃদয়ের লড়াইয়ে।
চিলির রাজধানীতে আগামী রোববার ফাইনাল। ফেরান ফ্রান্সের হয়ে। তবে অতিরিক্ত সময়ে রাবি এনজিঙ্গুলা লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে ফ্রান্সের আক্রমণ ভোঁতা হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারেই নির্ধারিত হয় ভাগ্য।
মরক্কোর জন্য আর্জেন্টিনা সহজ প্রতিপক্ষ হবে না, কারণ তারা ফাইনালে উঠছে একটি নিখুঁত রেকর্ড নিয়ে: ৬টি জয়, কোনো ড্র নেই এবং কোনো হার নেই।
আর্জেন্টিনা টুর্নামেন্টে ১৫টি গোল করেছে এবং মাত্র ২টি হজম করেছে, প্রতি খেলায় গড়ে ০.৩৩ গোল করেছে। নকআউট রাউন্ডে, আর্জেন্টিনা কোয়ার্টার ফাইনালে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়েছে এবং সেমিফাইনালে কলম্বিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়েছে, উভয় খেলায় সিলভেত্তি গোল করেছেন। আলেজো সারকো ৪ গোল করে দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তারপরে মাহের ক্যারিজো ৩ গোল করে।
অবশেষে মরক্কোর যুবারা প্রথম মরক্কোর জাতীয় দল হিসেবে প্রথমবারের মতো ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানোর ইতিহাস তৈরি করে। তারা স্পেন এবং ব্রাজিলকে পেছনে ফেলে তাদের গ্রুপের শীর্ষে ছিল, তারপর দক্ষিণ কোরিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্সকে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছেছিল।
২০০৫ সালের চতুর্থ স্থান অধিকারকারী দলটির চেয়েও এখন মরক্কো আরও এগিয়ে গেছে। এই দৌড় মরক্কোর ফুটবলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত এবং বিশ্ব মঞ্চে আরব ও আফ্রিকান দলগুলোর জন্য একটি অগ্রগতি। মরক্কো এখন ঘানা এবং নাইজেরিয়ার সঙ্গে যোগ দিয়েছে। তারা একমাত্র তিনটি আফ্রিকান দল যারা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে। সবকিছু মিলিয়ে ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ঐতিহ্যের আর্জেন্টিনা ও ইতিহাস গড়া মরক্কো। একদিকে অভিজ্ঞতার প্রতীক, অন্যদিকে স্বপ্নবাজ নবাগত। যেখানে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গৌরব নির্ধারিত হবে আবেগ, দক্ষতা আর তরুণ হৃদয়ের লড়াইয়ে।
চিলির রাজধানীতে আগামী রোববার ফাইনাল।