শুক্রবার,(১৭ অক্টোবর ২০২৫) সকালে ঐতিহাসিক লালবাগ দুর্গে সিরিজের ট্রফি উন্মোচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজকে দেখা যায় হাসিখুশি চেহারায়। ক্যামেরার সামনে তাকে ফুরফুরে মেজাজে দেখা যায় প্রতিপক্ষ অধিনায়ক শাই হোপের সঙ্গে।
তবে দুপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলন সেশনে মিরাজকে খুব একটা খুব প্রাণবন্ত দেখা গেলো না। বোলিং অনুশীলনে স্পিন কোচ মুশতাক আহমেদ এবং বিসিবির কোচ সোহেল ইসলাম পাশেই ছিলেন, মাঝে মাঝে মুহূর্তের জন্য কিছু কথা বলেন। ব্যাটিং অনুশীলনের আগে-পরে জাতীয় দলের নতুন নির্বাচক হাসিবুল হোসেন শান্ত ও সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিনের সঙ্গে তাকে কথা বলতে দেখা গেলো কয়েকবার। কিন্তু তার সেই চেনা স্বতস্ফূর্ত চেহারা যেন উধাও।
শুধু আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজটিই নয়, আগের সিরিজে শ্রীলঙ্কাতেও তার নেতৃত্বে হেরেছে বাংলাদেশ। গত ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক হিসেবে পেয়েছেন হোয়াইটওয়াশ হওয়ার স্বাদ। তার নেতৃত্বে ১০ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের জয় স্রেফ একটি। ব্যাটে-বলে আধুনিক ওয়ানডে ক্রিকেটের দাবি তিনি কতটা মেটাতে পারছেন, প্রশ্ন উঠছে সেখানেও।
মিরাজের অধিনায়কত্ব নিয়ে সেই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হন ফিল সিমন্স। কোচ অবশ্য ভরসার হাতই রাখলেন অধিনায়কের কাঁধে। ‘আমার মতে মিরাজ ভালো অধিনায়ক। ২০০ রান বা ১৯৮ রান তাড়া করতে না পারা দিয়ে তো তার অধিনায়কত্ব বিচার করতে পারবেন না। তার অধিনায়কত্ব বিচার করতে হবে মাঠে থাকা অবস্থায় এবং আমি মনে করি, মাঠে তার অধিনায়কত্ব ভালোই হয়েছে।
কিন্তু ম্যাচ জেতা তো ব্যাটারদের ওপরও নির্ভর করে। যদি ব্যাটাররা প্রয়োজনীয় রান তুলতে না পারে, তবে সমস্যায় পড়তে হয়। তাকে বিচার করতে হবে মাঠে, সেখানে সে ভালোই করছে। তবে জয়ের দিক থেকে বলা যায়, সেটি ভালো হয়নি।’
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫
শুক্রবার,(১৭ অক্টোবর ২০২৫) সকালে ঐতিহাসিক লালবাগ দুর্গে সিরিজের ট্রফি উন্মোচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজকে দেখা যায় হাসিখুশি চেহারায়। ক্যামেরার সামনে তাকে ফুরফুরে মেজাজে দেখা যায় প্রতিপক্ষ অধিনায়ক শাই হোপের সঙ্গে।
তবে দুপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলন সেশনে মিরাজকে খুব একটা খুব প্রাণবন্ত দেখা গেলো না। বোলিং অনুশীলনে স্পিন কোচ মুশতাক আহমেদ এবং বিসিবির কোচ সোহেল ইসলাম পাশেই ছিলেন, মাঝে মাঝে মুহূর্তের জন্য কিছু কথা বলেন। ব্যাটিং অনুশীলনের আগে-পরে জাতীয় দলের নতুন নির্বাচক হাসিবুল হোসেন শান্ত ও সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিনের সঙ্গে তাকে কথা বলতে দেখা গেলো কয়েকবার। কিন্তু তার সেই চেনা স্বতস্ফূর্ত চেহারা যেন উধাও।
শুধু আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজটিই নয়, আগের সিরিজে শ্রীলঙ্কাতেও তার নেতৃত্বে হেরেছে বাংলাদেশ। গত ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক হিসেবে পেয়েছেন হোয়াইটওয়াশ হওয়ার স্বাদ। তার নেতৃত্বে ১০ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের জয় স্রেফ একটি। ব্যাটে-বলে আধুনিক ওয়ানডে ক্রিকেটের দাবি তিনি কতটা মেটাতে পারছেন, প্রশ্ন উঠছে সেখানেও।
মিরাজের অধিনায়কত্ব নিয়ে সেই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হন ফিল সিমন্স। কোচ অবশ্য ভরসার হাতই রাখলেন অধিনায়কের কাঁধে। ‘আমার মতে মিরাজ ভালো অধিনায়ক। ২০০ রান বা ১৯৮ রান তাড়া করতে না পারা দিয়ে তো তার অধিনায়কত্ব বিচার করতে পারবেন না। তার অধিনায়কত্ব বিচার করতে হবে মাঠে থাকা অবস্থায় এবং আমি মনে করি, মাঠে তার অধিনায়কত্ব ভালোই হয়েছে।
কিন্তু ম্যাচ জেতা তো ব্যাটারদের ওপরও নির্ভর করে। যদি ব্যাটাররা প্রয়োজনীয় রান তুলতে না পারে, তবে সমস্যায় পড়তে হয়। তাকে বিচার করতে হবে মাঠে, সেখানে সে ভালোই করছে। তবে জয়ের দিক থেকে বলা যায়, সেটি ভালো হয়নি।’