ভারতের ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও কংগ্রেস নেতা মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন শুক্রবার সকালে তেলেঙ্গানা রাজ্য সরকারের মন্ত্রিসভায় শপথ গ্রহণ করেছেন। রাজ্যের গভর্নর জিশ্নু দেব বর্মা রাজভবনে তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান।
আজহারউদ্দিন ঠিক কোন দপ্তরের দায়িত্ব পালন করবেন, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে তিনি শপথ নেয়ায় রাজ্যটির মন্ত্রিসভার দীর্ঘদিনের শূন্যতা পূরণ হয়েছে। ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের এ রাজ্যে কংগ্রেস সরকারের মন্ত্রিসভায় তিনিই প্রথম মুসলিম প্রতিনিধি।
আজহারউদ্দিনের মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্তির সমালোচনা করেছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি। তারা বলেছে, আগামী ১১ নভেম্বর জুবিলি হিলস আসনের উপ-নির্বাচনকে মাথায় রেখে আজহারউদ্দিনকে মন্ত্রিসভায় নেয়া হয়েছে। কারণ সেখানে প্রায় ৩০ শতাংশ মুসলিম ভোটার রয়েছে।
তবে শাসক দল তেলেঙ্গানা কংগ্রেস আজহারউদ্দিনের মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্তিকে সামাজিক ন্যায়ের প্রতিশ্রুতি পূরণ বলে দাবি করেছে। কংগ্রেসের রাজ্যপ্রধান মহেশ গৌদ এনডিটিভিকে বলেন, ‘আমাদের দল সংখ্যালঘুদের মন্ত্রিসভায় প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। এমনকি তৎকালীন অন্ধ্র প্রদেশে সবসময় সংখ্যালঘুরা মন্ত্রিসভায় থাকতেন। আমরা কেবল দীর্ঘদিনের অসমতা ঠিক করেছি।’
আজহারউদ্দিন এখন পর্যন্ত বিধানসভা কাউন্সিলের সদস্য নন, যা রাজ্যের মন্ত্রী হওয়ার জন্য আবশ্যক। তবে গভর্নরের কোটায় তাকে এরই মধ্যে বিধানসভা কাউন্সিলে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। কিন্তু গভর্নর এখনও প্রস্তাবটিতে সই করেননি। মন্ত্রিসভার পদ ধরে রাখতে হলে তাকে ছয় মাসের মধ্যে বিধানসভা কাউন্সিলের সদস্য হতে হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫
ভারতের ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও কংগ্রেস নেতা মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন শুক্রবার সকালে তেলেঙ্গানা রাজ্য সরকারের মন্ত্রিসভায় শপথ গ্রহণ করেছেন। রাজ্যের গভর্নর জিশ্নু দেব বর্মা রাজভবনে তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান।
আজহারউদ্দিন ঠিক কোন দপ্তরের দায়িত্ব পালন করবেন, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে তিনি শপথ নেয়ায় রাজ্যটির মন্ত্রিসভার দীর্ঘদিনের শূন্যতা পূরণ হয়েছে। ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের এ রাজ্যে কংগ্রেস সরকারের মন্ত্রিসভায় তিনিই প্রথম মুসলিম প্রতিনিধি।
আজহারউদ্দিনের মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্তির সমালোচনা করেছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি। তারা বলেছে, আগামী ১১ নভেম্বর জুবিলি হিলস আসনের উপ-নির্বাচনকে মাথায় রেখে আজহারউদ্দিনকে মন্ত্রিসভায় নেয়া হয়েছে। কারণ সেখানে প্রায় ৩০ শতাংশ মুসলিম ভোটার রয়েছে।
তবে শাসক দল তেলেঙ্গানা কংগ্রেস আজহারউদ্দিনের মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্তিকে সামাজিক ন্যায়ের প্রতিশ্রুতি পূরণ বলে দাবি করেছে। কংগ্রেসের রাজ্যপ্রধান মহেশ গৌদ এনডিটিভিকে বলেন, ‘আমাদের দল সংখ্যালঘুদের মন্ত্রিসভায় প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। এমনকি তৎকালীন অন্ধ্র প্রদেশে সবসময় সংখ্যালঘুরা মন্ত্রিসভায় থাকতেন। আমরা কেবল দীর্ঘদিনের অসমতা ঠিক করেছি।’
আজহারউদ্দিন এখন পর্যন্ত বিধানসভা কাউন্সিলের সদস্য নন, যা রাজ্যের মন্ত্রী হওয়ার জন্য আবশ্যক। তবে গভর্নরের কোটায় তাকে এরই মধ্যে বিধানসভা কাউন্সিলে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। কিন্তু গভর্নর এখনও প্রস্তাবটিতে সই করেননি। মন্ত্রিসভার পদ ধরে রাখতে হলে তাকে ছয় মাসের মধ্যে বিধানসভা কাউন্সিলের সদস্য হতে হবে।