ভারতের কোচ খালিদ জামিল
বেশি কথা না বলার পণ করেই সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন ভারত কোচ খালিদ জামিল! প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর তিনি দিতে থাকলেন দুই-তিন শব্দে, বড় জোর এক-দুই ছোট বাক্যে। উত্তরগুলো ছোট হলেও অবশ্য বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের উত্তাপের আঁচ পেতে কারো সমস্যা হয়নি। ঘুরেফিরে ভারত কোচও বললেন, চাপ অনুভব করার কথা।
পরিসংখ্যানে ভারতের আধিপত্য একচ্ছত্র। সর্বশেষ ২০০৩ সালের সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের বিপক্ষে হেরেছিল তারা। পরের দুই দশকের বেশি সময় ধরে চলা অজেয় যাত্রা খালিদ ধরে রাখতে চান। তবে এই বাংলাদেশ দলকে তিনি দেখছেন সমীহের দৃষ্টিতে।
‘হ্যাঁ, বাংলাদেশ খুব ভালো দল। তাদের ভালো খেলোয়াড় আছে। আমি দেখেছি, তাদের গুণগত মান আছে। ঘরে-বাইরে তাদের খেলায় অনেক উন্নতি হয়েছে।’ ‘সবাই জানে ম্যাচটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা প্রতিটি ম্যাচের মতোই প্রস্তুতি নিয়েছি। কোনো বদল নেই। কিন্তু সবাইকে দায়িত্ব নিতে হবে।’
কতটা চাপ অনুভব করছেন জানতে চাইলে ভারতের সাবেক এই মিডফিল্ডার দিলেন উত্তর, ‘হ্যাঁ, চাপ আছে। সবাই জানে দায়িত্ব নিতে হবে। কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।’
শিলংয়ের ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে অবসর ভেঙে ফিরেছিলেন সুনিল ছেত্রী। কিংবদন্তী এই ফরোয়ার্ড নেই ফিরতি লেগে। আন্তর্জাতিক ফুটবলের চতুর্থ সর্বোচ্চ গোলদাতাকে নিয়ে ভারতীয় কোচের কথা, ‘সে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নিয়েছে (তাই আমাদের ভাবনায় নেই)।’
হামজা চৌধুরী, শমিত সোমের মতো প্রবাসীদের নিয়ে বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে শক্তিশালী বলে মানছেন খালিদ। তবে ছক তিনি কষছেন নির্দিষ্ট কাউকে নিয়ে নয়। ‘আমরা শুধু একজন খেলোয়াড় নিয়ে ভাবি না। বাংলাদেশের সব খেলোয়াড়ই ভালো। তাই আমরা পুরো দলকে নিয়েই ভাবছি।’
কয়েকমাস আগে বাংলাদেশ সফর বাতিল করেছিল ভারত ক্রিকেট দল। সাম্প্রতিক নানা ইস্যুতে দুই দেশের সম্পর্ক নেই আগের মতো। এরই মধ্যে ফুটবল দলের ঢাকায় আসা নিয়েও প্রশ্নের মুখোমুখি হলেন খালিদ।
‘আমরা এখানে ফুটবল খেলতে এসেছি। শুধু ম্যাচে মনোযোগ দিচ্ছি। নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সমস্যা নেই।’
বাছাই পেরুনের আশা শেষ হয়ে যাওয়ায় এই ম্যাচ থেকে ভারত কী পেতে চায়Ñ এই প্রশ্নেও খালিদ বরাবরের মতোই দিলেন উত্তর।
‘এটি কোনো প্রীতি ম্যাচ নয়। এটি বাছাই ম্যাচ। খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ম্যাচ মানেই গুরুত্বপূর্ণ।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ভারতের কোচ খালিদ জামিল
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
বেশি কথা না বলার পণ করেই সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন ভারত কোচ খালিদ জামিল! প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর তিনি দিতে থাকলেন দুই-তিন শব্দে, বড় জোর এক-দুই ছোট বাক্যে। উত্তরগুলো ছোট হলেও অবশ্য বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের উত্তাপের আঁচ পেতে কারো সমস্যা হয়নি। ঘুরেফিরে ভারত কোচও বললেন, চাপ অনুভব করার কথা।
পরিসংখ্যানে ভারতের আধিপত্য একচ্ছত্র। সর্বশেষ ২০০৩ সালের সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের বিপক্ষে হেরেছিল তারা। পরের দুই দশকের বেশি সময় ধরে চলা অজেয় যাত্রা খালিদ ধরে রাখতে চান। তবে এই বাংলাদেশ দলকে তিনি দেখছেন সমীহের দৃষ্টিতে।
‘হ্যাঁ, বাংলাদেশ খুব ভালো দল। তাদের ভালো খেলোয়াড় আছে। আমি দেখেছি, তাদের গুণগত মান আছে। ঘরে-বাইরে তাদের খেলায় অনেক উন্নতি হয়েছে।’ ‘সবাই জানে ম্যাচটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা প্রতিটি ম্যাচের মতোই প্রস্তুতি নিয়েছি। কোনো বদল নেই। কিন্তু সবাইকে দায়িত্ব নিতে হবে।’
কতটা চাপ অনুভব করছেন জানতে চাইলে ভারতের সাবেক এই মিডফিল্ডার দিলেন উত্তর, ‘হ্যাঁ, চাপ আছে। সবাই জানে দায়িত্ব নিতে হবে। কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।’
শিলংয়ের ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে অবসর ভেঙে ফিরেছিলেন সুনিল ছেত্রী। কিংবদন্তী এই ফরোয়ার্ড নেই ফিরতি লেগে। আন্তর্জাতিক ফুটবলের চতুর্থ সর্বোচ্চ গোলদাতাকে নিয়ে ভারতীয় কোচের কথা, ‘সে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নিয়েছে (তাই আমাদের ভাবনায় নেই)।’
হামজা চৌধুরী, শমিত সোমের মতো প্রবাসীদের নিয়ে বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে শক্তিশালী বলে মানছেন খালিদ। তবে ছক তিনি কষছেন নির্দিষ্ট কাউকে নিয়ে নয়। ‘আমরা শুধু একজন খেলোয়াড় নিয়ে ভাবি না। বাংলাদেশের সব খেলোয়াড়ই ভালো। তাই আমরা পুরো দলকে নিয়েই ভাবছি।’
কয়েকমাস আগে বাংলাদেশ সফর বাতিল করেছিল ভারত ক্রিকেট দল। সাম্প্রতিক নানা ইস্যুতে দুই দেশের সম্পর্ক নেই আগের মতো। এরই মধ্যে ফুটবল দলের ঢাকায় আসা নিয়েও প্রশ্নের মুখোমুখি হলেন খালিদ।
‘আমরা এখানে ফুটবল খেলতে এসেছি। শুধু ম্যাচে মনোযোগ দিচ্ছি। নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সমস্যা নেই।’
বাছাই পেরুনের আশা শেষ হয়ে যাওয়ায় এই ম্যাচ থেকে ভারত কী পেতে চায়Ñ এই প্রশ্নেও খালিদ বরাবরের মতোই দিলেন উত্তর।
‘এটি কোনো প্রীতি ম্যাচ নয়। এটি বাছাই ম্যাচ। খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ম্যাচ মানেই গুরুত্বপূর্ণ।’