খারিজ করে দেয়া হয়েছে তার আপিল। দেশটার ফেডারেল কোর্টের আদেশে অস্ট্রেলিয়া থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে বিশ্বের শীর্ষ এই টেনিস তারকাকে। বাতিল করে দেওয়া হচ্ছে তাঁর ভিসা। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন শিরোপাটা আর ধরে রাখা হলো না টেনিস তারকা নোভাক জোকোভিচের।
সপ্তাহের শুরুর দিন এই ফেডেরাল কোর্টে জয় পেলেও, সপ্তাহের শেষ দিন হেরে গেলেন জোকার। গত শুক্রবার জনস্বার্থের কারণ দেখিয়ে জকোভিচের ভিসা বাতিল করেন অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেশন মিনিস্টার অ্যালেক্স হক। ৩ বছরের জন্য জকোভিচের অস্ট্রেলিয়ার ভিসা বাতিল করে প্রশাসন।
আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন না বলে জানিয়েছেন জোকোভিচ। তিনি বলেছেন, ‘আমার ভিসা বাতিলের বিষয়ে মন্ত্রীর সিদ্ধান্ত পর্যালোচনায় যে আবেদন আমি করেছিলাম, আদালত তা খারিজ করে দেওয়ায় আমি সত্যিই হতাশ। এর অর্থ হচ্ছে, আমি অস্ট্রেলিয়ায় থাকতে পারছি না, এবং অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে অংশ নিতে পারছি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি আদালতের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং এই দেশ থেকে আমার চলে যাওয়ার ব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে সহযোগিতা করব।’
সার্বিয়ান সুপারস্টারের অস্ট্রেলিয়া প্রবেশের সময় থেকেই এই ঘটনার সুত্রপাত। করোনা প্রতিষেধক না নিয়েই অস্ট্রেলিয়া আসেন জকোভিচ। বিমানবন্দরে প্রয়োজনীয় কাগজ না দেখাতে পারার জন্য শুরুতে তাঁকে আটক করে অস্ট্রেলিয়ার সুরক্ষা বাহিনী।
ফেডেরাল কোর্টে আবেদন করে প্রথমে জয় পান জকোভিচ। ফেডেরাল কোর্টের বিচারপতিরা রায় দিয়ে জানান, জোকারকে আর আটকে রাখা যাবে না। এরপর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের প্রস্তুতি সারতে কোর্টেও নেমে পড়েন বিশ্বের এক নম্বর তারকা। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ড্রয়েও রাখা হয় শীর্ষ বাছাই জকোভিচকে।
সবকিছু যখন ঠিক মনে হচ্ছিল ঠিক তখন নতুন করে শুরু হয় বিতর্ক। মেডিকেল ছাড়পত্রের জন্য ভুল তথ্য দিয়েছিলেন জকোভিচ। সার্বিয়ান সুপারস্টার নিজেও তা স্বীকার করে নেন। এরপরই ঘটনা ফের অন্য দিকে মোড় দেয়।
রোববার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২
খারিজ করে দেয়া হয়েছে তার আপিল। দেশটার ফেডারেল কোর্টের আদেশে অস্ট্রেলিয়া থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে বিশ্বের শীর্ষ এই টেনিস তারকাকে। বাতিল করে দেওয়া হচ্ছে তাঁর ভিসা। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন শিরোপাটা আর ধরে রাখা হলো না টেনিস তারকা নোভাক জোকোভিচের।
সপ্তাহের শুরুর দিন এই ফেডেরাল কোর্টে জয় পেলেও, সপ্তাহের শেষ দিন হেরে গেলেন জোকার। গত শুক্রবার জনস্বার্থের কারণ দেখিয়ে জকোভিচের ভিসা বাতিল করেন অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেশন মিনিস্টার অ্যালেক্স হক। ৩ বছরের জন্য জকোভিচের অস্ট্রেলিয়ার ভিসা বাতিল করে প্রশাসন।
আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন না বলে জানিয়েছেন জোকোভিচ। তিনি বলেছেন, ‘আমার ভিসা বাতিলের বিষয়ে মন্ত্রীর সিদ্ধান্ত পর্যালোচনায় যে আবেদন আমি করেছিলাম, আদালত তা খারিজ করে দেওয়ায় আমি সত্যিই হতাশ। এর অর্থ হচ্ছে, আমি অস্ট্রেলিয়ায় থাকতে পারছি না, এবং অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে অংশ নিতে পারছি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি আদালতের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং এই দেশ থেকে আমার চলে যাওয়ার ব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে সহযোগিতা করব।’
সার্বিয়ান সুপারস্টারের অস্ট্রেলিয়া প্রবেশের সময় থেকেই এই ঘটনার সুত্রপাত। করোনা প্রতিষেধক না নিয়েই অস্ট্রেলিয়া আসেন জকোভিচ। বিমানবন্দরে প্রয়োজনীয় কাগজ না দেখাতে পারার জন্য শুরুতে তাঁকে আটক করে অস্ট্রেলিয়ার সুরক্ষা বাহিনী।
ফেডেরাল কোর্টে আবেদন করে প্রথমে জয় পান জকোভিচ। ফেডেরাল কোর্টের বিচারপতিরা রায় দিয়ে জানান, জোকারকে আর আটকে রাখা যাবে না। এরপর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের প্রস্তুতি সারতে কোর্টেও নেমে পড়েন বিশ্বের এক নম্বর তারকা। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ড্রয়েও রাখা হয় শীর্ষ বাছাই জকোভিচকে।
সবকিছু যখন ঠিক মনে হচ্ছিল ঠিক তখন নতুন করে শুরু হয় বিতর্ক। মেডিকেল ছাড়পত্রের জন্য ভুল তথ্য দিয়েছিলেন জকোভিচ। সার্বিয়ান সুপারস্টার নিজেও তা স্বীকার করে নেন। এরপরই ঘটনা ফের অন্য দিকে মোড় দেয়।