ঢাকা পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের কাছে হেরেছিলো খুলনা টাইগার্স, সেই চ্যালেঞ্জার্সদের হারিয়েই চট্টগ্রাম পর্ব শুরু করলো খুলনা টাইগার্স। আগে ব্যাট করে চট্টগ্রামের সংগ্রহ ছিল ১৪৩ রান, যা ৭ বল হাতে রেখেই টপকে গেছে মুশফিকের দল।
শুক্রবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নামে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। শুরুটা ভালো হয়নি তাদের। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে মাত্র ১ রান করে নাবিল সামাদের বলে সহজ ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন কেনার লুইস। দ্বিতীয় উইকেট ওপেনার উইল জ্যাকসের সঙ্গে জুটি গড়ে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন আফিফ হোসেন।
তাদের যৌথ চেষ্টায় পাওয়ার-প্লের ৬ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে স্কোর বোর্ডে ৪৭ রান জমা করে চট্টগ্রাম। ২৩ বলে ৪ চারে ২৮ রান করা উইল জ্যাকসের বিদায়ে ভাঙে দ্বিতীয় উইকেটে ৫৭ রানের জুটি। জ্যাকসের বিদায়ের পর চরম ব্যর্থতা প্রদর্শন করেন চট্টগ্রামের মিডল অর্ডার ব্যাটাররা। সতীর্থদের আসা-যাওয়া দেখতে দেখতে সেই দলে নাম লেখান আফিফও। ৩৭ বলে ৪৪ রান করেন আফিফ। বিপিএলের চলতি আসরে এটিই তার সর্বোচ্চ রান।
শেষ দিকে ভালো খেলেন নাঈম ইসলাম ও শরিফুল ইসলাম। নাঈম দুই চার ও এক ছক্কায় করেন ১৯ বলে অপরাজিত ২৫ রান। শরিফুল একটি করে চার ও ছক্কায় ৬ বলে ১২ রানে অপরাজিত ছিলেন। খুলনা টাইগার্সের হয়ে উইকেট পেয়েছেন ৬ বোলার, থিসারা পেরেরা ১৮ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন। বাকি ৫ বোলার নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।
রান তাড়া করতে নেমে খুলনা শুরুতে হারায় সৌম্য সরকারকে। করোনা মুক্তির পর দলে ফেরে রাঙাতে পারেননি এই বাঁহাতি ওপেনার। শরিফুল ইসলামের বলে ফ্লিক করতে গিয়ে ধরা পড়েন স্কয়ার লেগে। দ্বিতীয় উইকেটে আন্দ্রে ফ্লেচার-রনি তালুকদার ৫০ রান যোগ করেন। ১৮ বলে ১৭ রান করে রনি আউট হলে ভাঙে এই জুটি।
তৃতীয় উইকেটে মুশফিকের সঙ্গে ৪৬ রানের পার্টনারশিপের পথে ফিফটি তুলে নেন ফ্লেচার। তার ৫৮ রানের ইনিংসটি থামান মিরাজ। ৪৭ বলে ৬টি চার ও ২টি ছক্কা হাঁকান ফ্লেচার। এই ক্যারিবীয় দলীয় ৯৮ রানে আউট হলেও বেগ পেতে হয়নি খুলনাকে। ততক্ষণে জয়ের সুবাস পেতে শুরু করেছে খুলনা।
আগের ২ ম্যাচে রান খরায় ভোগা মুশফিক এদিন পেয়েছেন রানের দেখা। দলের জয় ১ রান বাকি থাকতে প্রসন্ন আউট হন ১৫ বলে ২৩ রানের ইনিংস খেলে। শেষ পর্যন্ত ৩০ বলে ৪৪ রানের ইনিংস খেলে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন অধিনায়ক মুশফিক। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে মেহেদি হাসান মিরাজ ২, নাসুম আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম নেন ১টি করে উইকেট।
শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২২
ঢাকা পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের কাছে হেরেছিলো খুলনা টাইগার্স, সেই চ্যালেঞ্জার্সদের হারিয়েই চট্টগ্রাম পর্ব শুরু করলো খুলনা টাইগার্স। আগে ব্যাট করে চট্টগ্রামের সংগ্রহ ছিল ১৪৩ রান, যা ৭ বল হাতে রেখেই টপকে গেছে মুশফিকের দল।
শুক্রবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নামে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। শুরুটা ভালো হয়নি তাদের। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে মাত্র ১ রান করে নাবিল সামাদের বলে সহজ ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন কেনার লুইস। দ্বিতীয় উইকেট ওপেনার উইল জ্যাকসের সঙ্গে জুটি গড়ে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন আফিফ হোসেন।
তাদের যৌথ চেষ্টায় পাওয়ার-প্লের ৬ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে স্কোর বোর্ডে ৪৭ রান জমা করে চট্টগ্রাম। ২৩ বলে ৪ চারে ২৮ রান করা উইল জ্যাকসের বিদায়ে ভাঙে দ্বিতীয় উইকেটে ৫৭ রানের জুটি। জ্যাকসের বিদায়ের পর চরম ব্যর্থতা প্রদর্শন করেন চট্টগ্রামের মিডল অর্ডার ব্যাটাররা। সতীর্থদের আসা-যাওয়া দেখতে দেখতে সেই দলে নাম লেখান আফিফও। ৩৭ বলে ৪৪ রান করেন আফিফ। বিপিএলের চলতি আসরে এটিই তার সর্বোচ্চ রান।
শেষ দিকে ভালো খেলেন নাঈম ইসলাম ও শরিফুল ইসলাম। নাঈম দুই চার ও এক ছক্কায় করেন ১৯ বলে অপরাজিত ২৫ রান। শরিফুল একটি করে চার ও ছক্কায় ৬ বলে ১২ রানে অপরাজিত ছিলেন। খুলনা টাইগার্সের হয়ে উইকেট পেয়েছেন ৬ বোলার, থিসারা পেরেরা ১৮ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন। বাকি ৫ বোলার নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।
রান তাড়া করতে নেমে খুলনা শুরুতে হারায় সৌম্য সরকারকে। করোনা মুক্তির পর দলে ফেরে রাঙাতে পারেননি এই বাঁহাতি ওপেনার। শরিফুল ইসলামের বলে ফ্লিক করতে গিয়ে ধরা পড়েন স্কয়ার লেগে। দ্বিতীয় উইকেটে আন্দ্রে ফ্লেচার-রনি তালুকদার ৫০ রান যোগ করেন। ১৮ বলে ১৭ রান করে রনি আউট হলে ভাঙে এই জুটি।
তৃতীয় উইকেটে মুশফিকের সঙ্গে ৪৬ রানের পার্টনারশিপের পথে ফিফটি তুলে নেন ফ্লেচার। তার ৫৮ রানের ইনিংসটি থামান মিরাজ। ৪৭ বলে ৬টি চার ও ২টি ছক্কা হাঁকান ফ্লেচার। এই ক্যারিবীয় দলীয় ৯৮ রানে আউট হলেও বেগ পেতে হয়নি খুলনাকে। ততক্ষণে জয়ের সুবাস পেতে শুরু করেছে খুলনা।
আগের ২ ম্যাচে রান খরায় ভোগা মুশফিক এদিন পেয়েছেন রানের দেখা। দলের জয় ১ রান বাকি থাকতে প্রসন্ন আউট হন ১৫ বলে ২৩ রানের ইনিংস খেলে। শেষ পর্যন্ত ৩০ বলে ৪৪ রানের ইনিংস খেলে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন অধিনায়ক মুশফিক। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে মেহেদি হাসান মিরাজ ২, নাসুম আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম নেন ১টি করে উইকেট।