ত্রিদেশীয় সিরিজের শুরুটা ভালো হলো না বাংলাদেশের। শেষ দিকে ইয়াসিরের তাণ্ডবের পরও ২১ রানের হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হল টাইগারদের।
নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ছিলেন না। মোস্তাফিজুর রহমান খরুচে বোলিং করলেন। ফিল্ডিংয়ে সুযোগ হাতছাড়া হলো। মেহেদী হাসান মিরাজ ও সাব্বির রহমানের ওপেনিং জুটিতে ভরসা রেখেও কাজ হল না।
পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৬৭ রান তাড়ায় বাংলাদেশ থেমেছে ৮ উইকেটে ১৪৬ রানেই। মিরাজের পর সাব্বিরও ফেরার পর লিটন দাস ও আফিফ হোসেন একটু চেষ্টা করেছিলেন। দুজনের ৫০ রানের জুটি একটু আশাও জুগিয়েছিল বাংলাদেশকে। তবে অসময়ে ফিরে গেছেন লিটন, এরপর খেই হারিয়েছে বাংলাদেশও।
মোহাম্মদ নাওয়াজের পরপর ২ বলে লিটন ও মোসাদ্দেককে হারানোর চাপ আর সামাল দিতে পারেনি বাংলাদেশ। আফিফ হোসেন, নুরুল হাসানরাও কিছু করতে পারেননি। শেষদিকে টেল-এন্ডারদের নিয়ে ব্যাটিং করতে হয়েছে ইয়াসির আলীকে, তবে ততক্ষণে প্রয়োজনীয় রান রেট চলে গেছে নাগালের বাইরেই।
ইয়াসির অপরাজিত থেকেছেন ২১ বলে ৪২ রান করে। বাংলাদেশের তুলনায় অবশ্য আজ বেশ আঁটসাঁট বোলিং করেছে পাকিস্তান, পেসাররা উইকেটের বাউন্স কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছেন। নাওয়াজ শুধু রান আটকে রাখেননি, এনে দিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ ব্রেকথ্রু।
এর আগে পাকিস্তান ১৬৭ রান পর্যন্ত গেছে রিজওয়ানের ৫০ বলে ৭৮ রানের অপরাজিত ইনিংসে। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বাংলাদেশ অবশ্য পেয়েছিল ব্রেকথ্রু দেখা, নাহলে পাকিস্তানের স্কোর হতে পারত আরও বড়। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ১৫-২০ রান কম করার আফসো করতে হয়নি বাবর আজমদের।
আগামীকালই স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে নামবে পাকিস্তান। বাংলাদেশের পরের ম্যাচ আগামী ৯ অক্টোবর, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর ২০২২
ত্রিদেশীয় সিরিজের শুরুটা ভালো হলো না বাংলাদেশের। শেষ দিকে ইয়াসিরের তাণ্ডবের পরও ২১ রানের হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হল টাইগারদের।
নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ছিলেন না। মোস্তাফিজুর রহমান খরুচে বোলিং করলেন। ফিল্ডিংয়ে সুযোগ হাতছাড়া হলো। মেহেদী হাসান মিরাজ ও সাব্বির রহমানের ওপেনিং জুটিতে ভরসা রেখেও কাজ হল না।
পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৬৭ রান তাড়ায় বাংলাদেশ থেমেছে ৮ উইকেটে ১৪৬ রানেই। মিরাজের পর সাব্বিরও ফেরার পর লিটন দাস ও আফিফ হোসেন একটু চেষ্টা করেছিলেন। দুজনের ৫০ রানের জুটি একটু আশাও জুগিয়েছিল বাংলাদেশকে। তবে অসময়ে ফিরে গেছেন লিটন, এরপর খেই হারিয়েছে বাংলাদেশও।
মোহাম্মদ নাওয়াজের পরপর ২ বলে লিটন ও মোসাদ্দেককে হারানোর চাপ আর সামাল দিতে পারেনি বাংলাদেশ। আফিফ হোসেন, নুরুল হাসানরাও কিছু করতে পারেননি। শেষদিকে টেল-এন্ডারদের নিয়ে ব্যাটিং করতে হয়েছে ইয়াসির আলীকে, তবে ততক্ষণে প্রয়োজনীয় রান রেট চলে গেছে নাগালের বাইরেই।
ইয়াসির অপরাজিত থেকেছেন ২১ বলে ৪২ রান করে। বাংলাদেশের তুলনায় অবশ্য আজ বেশ আঁটসাঁট বোলিং করেছে পাকিস্তান, পেসাররা উইকেটের বাউন্স কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছেন। নাওয়াজ শুধু রান আটকে রাখেননি, এনে দিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ ব্রেকথ্রু।
এর আগে পাকিস্তান ১৬৭ রান পর্যন্ত গেছে রিজওয়ানের ৫০ বলে ৭৮ রানের অপরাজিত ইনিংসে। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বাংলাদেশ অবশ্য পেয়েছিল ব্রেকথ্রু দেখা, নাহলে পাকিস্তানের স্কোর হতে পারত আরও বড়। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ১৫-২০ রান কম করার আফসো করতে হয়নি বাবর আজমদের।
আগামীকালই স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে নামবে পাকিস্তান। বাংলাদেশের পরের ম্যাচ আগামী ৯ অক্টোবর, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।