বাংলা বছররে নতুন শুরু হয়ছেে গত রোববার। একটি বছর অতক্রিম করে বাংলা সন র্বষপঞ্জীতে ১৪৩১-এ পা রখেছে।ে পাঠককে আমরা জানাই নতুন বছররে শুভচ্ছো। শুভ নবর্বষ।
ফসলি সন হসিবেে মোগল আমলে খাজনা আদায়রে একটি নতুন সন প্রর্বতন করার মধ্য দয়িে নবর্বষ শুরু হয়ছেলি। সম্রাট আকবর হজিরি সনরে সঙ্গে মলি রখেে বাংলার ফসলি সন প্রর্বতন করনে। হজিরি সনরে চান্দ্র মাস নর্ভির না করে তনিি সৌরবছর হসিাবে ওই ফসলি সন প্রর্বতন করছেলিনে।
বাংলার মানুষ পয়লা বশৈাখরে আয়োজন র্দীঘকাল ধরে পালন করছেে হালখাতা হসিবে।ে চত্রৈ সংক্রান্তরি পর পুরনো বছররে দনো-পাওনা চুকয়ি,ে জমদিাররে খাজনা শোধ দয়িে কছিুটা নর্ভিাবনায় গ্রামরে মানুষ বশৈাখরে মলোয় অংশ নয়িছে।ে এটা মূলত বাংলার কৃষনির্ভির গ্রামজীবনরে সঙ্গে সম্পৃক্ত ছলি। ভাষা আন্দোলনকে কন্দ্রে করে আমাদরে রাজনতৈকি চতেনায় নতুন মাত্রা সংযোজন হয়। ষাটরে দশকে নগর সংস্কৃততিওে নবর্বষরে সরব আয়োজন শুরু হয়। দশে স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা নবর্বষ আমাদরে জাতীয় উৎসব রূপে প্রতষ্ঠিা পায়। পয়লা বশৈাখ জাতীয় ছুটরি দনি হসিবেে ঘোষণা করা হয়ছে।ে
পয়লা বশৈাখ শুধু একটি সামাজকি-সাংস্কৃতকি উৎসবই নয়, বাঙালরি জীবনসুধাও বট।ে এ দশেরে র্ধমনরিপক্ষেতা ও অসাম্প্রদায়কি চতেনার ভত্তিওি পয়লা বশৈাখ। আমাদরে দশেরে রাজনতৈকি অঙ্গনে পয়লা বশৈাখ পালন উপলক্ষে সময় সময় নানা ধরনরে বর্তিক তোলা হয়ছে।ে পাকস্তিান আমলে বলা হতো, বাংলা নবর্বষ হন্দিুদরে উৎসব, মুসলমানদরে জন্য নাজায়জে।
স্বাধীন বাংলাদশেওে প্রতক্রিয়িাশীল মৌলবাদী গোষ্ঠী এখনও এই প্রচারণা চালায়। এমনকি র্বষবরণ অনুষ্ঠানে তারা হামলাও চালয়িছে।ে বাংলা ১৪০৮ সালে রমনায় বশৈাখরে অনুষ্ঠানে বোমা হামলা চালানো হয়ছে।ে প্রতক্রিয়িাশীলদরে হুমক,ি উগ্রবাদীদরে হামলায়ও ভীত হয়নি বাংলার মানুষ। তারা নঃিশঙ্ক চত্তিে নতুন বছরকে বরণ করছেে সবসময়।
বশ্বৈকি মহামারি নভলে করোনাভাইরাসরে কারণে বশৈাখরে উৎসব উদযাপন করা যায়নি একাধকিবার। এবার বশৈাখরে আনন্দকে কড়েে নতিে পারনেি কোনো র্দুযােগ। বাঙালি আবার উৎসব-অনুষ্ঠানে ফরিছে,ে বপিুল উদ্দীপনায় উদযাপন করছেে নবর্বষ।
এবার নবর্বষরে আগে রোজার ঈদ উদযাপতি হয়ছে।ে একটানা ছুটতিে মহানগরী ঢাকাসহ বড় বড় শহর-নগর ছলি অনকেটাই ফাঁকা। তবে তাতে নবর্বষরে উৎসব-আয়োজন ফকিে হয়ে যায়ন।ি বরং ঈদ আর নবর্বষরে লম্বা ছুটতিে উৎসব-অনুষ্ঠান হয়ছেে আরও রঙনি।
সবাইকে নবর্বষরে শুভচ্ছো।
সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪
বাংলা বছররে নতুন শুরু হয়ছেে গত রোববার। একটি বছর অতক্রিম করে বাংলা সন র্বষপঞ্জীতে ১৪৩১-এ পা রখেছে।ে পাঠককে আমরা জানাই নতুন বছররে শুভচ্ছো। শুভ নবর্বষ।
ফসলি সন হসিবেে মোগল আমলে খাজনা আদায়রে একটি নতুন সন প্রর্বতন করার মধ্য দয়িে নবর্বষ শুরু হয়ছেলি। সম্রাট আকবর হজিরি সনরে সঙ্গে মলি রখেে বাংলার ফসলি সন প্রর্বতন করনে। হজিরি সনরে চান্দ্র মাস নর্ভির না করে তনিি সৌরবছর হসিাবে ওই ফসলি সন প্রর্বতন করছেলিনে।
বাংলার মানুষ পয়লা বশৈাখরে আয়োজন র্দীঘকাল ধরে পালন করছেে হালখাতা হসিবে।ে চত্রৈ সংক্রান্তরি পর পুরনো বছররে দনো-পাওনা চুকয়ি,ে জমদিাররে খাজনা শোধ দয়িে কছিুটা নর্ভিাবনায় গ্রামরে মানুষ বশৈাখরে মলোয় অংশ নয়িছে।ে এটা মূলত বাংলার কৃষনির্ভির গ্রামজীবনরে সঙ্গে সম্পৃক্ত ছলি। ভাষা আন্দোলনকে কন্দ্রে করে আমাদরে রাজনতৈকি চতেনায় নতুন মাত্রা সংযোজন হয়। ষাটরে দশকে নগর সংস্কৃততিওে নবর্বষরে সরব আয়োজন শুরু হয়। দশে স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা নবর্বষ আমাদরে জাতীয় উৎসব রূপে প্রতষ্ঠিা পায়। পয়লা বশৈাখ জাতীয় ছুটরি দনি হসিবেে ঘোষণা করা হয়ছে।ে
পয়লা বশৈাখ শুধু একটি সামাজকি-সাংস্কৃতকি উৎসবই নয়, বাঙালরি জীবনসুধাও বট।ে এ দশেরে র্ধমনরিপক্ষেতা ও অসাম্প্রদায়কি চতেনার ভত্তিওি পয়লা বশৈাখ। আমাদরে দশেরে রাজনতৈকি অঙ্গনে পয়লা বশৈাখ পালন উপলক্ষে সময় সময় নানা ধরনরে বর্তিক তোলা হয়ছে।ে পাকস্তিান আমলে বলা হতো, বাংলা নবর্বষ হন্দিুদরে উৎসব, মুসলমানদরে জন্য নাজায়জে।
স্বাধীন বাংলাদশেওে প্রতক্রিয়িাশীল মৌলবাদী গোষ্ঠী এখনও এই প্রচারণা চালায়। এমনকি র্বষবরণ অনুষ্ঠানে তারা হামলাও চালয়িছে।ে বাংলা ১৪০৮ সালে রমনায় বশৈাখরে অনুষ্ঠানে বোমা হামলা চালানো হয়ছে।ে প্রতক্রিয়িাশীলদরে হুমক,ি উগ্রবাদীদরে হামলায়ও ভীত হয়নি বাংলার মানুষ। তারা নঃিশঙ্ক চত্তিে নতুন বছরকে বরণ করছেে সবসময়।
বশ্বৈকি মহামারি নভলে করোনাভাইরাসরে কারণে বশৈাখরে উৎসব উদযাপন করা যায়নি একাধকিবার। এবার বশৈাখরে আনন্দকে কড়েে নতিে পারনেি কোনো র্দুযােগ। বাঙালি আবার উৎসব-অনুষ্ঠানে ফরিছে,ে বপিুল উদ্দীপনায় উদযাপন করছেে নবর্বষ।
এবার নবর্বষরে আগে রোজার ঈদ উদযাপতি হয়ছে।ে একটানা ছুটতিে মহানগরী ঢাকাসহ বড় বড় শহর-নগর ছলি অনকেটাই ফাঁকা। তবে তাতে নবর্বষরে উৎসব-আয়োজন ফকিে হয়ে যায়ন।ি বরং ঈদ আর নবর্বষরে লম্বা ছুটতিে উৎসব-অনুষ্ঠান হয়ছেে আরও রঙনি।
সবাইকে নবর্বষরে শুভচ্ছো।