alt

opinion » editorial

ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত পুনর্বাসন করুন

: বুধবার, ২৯ মে ২০২৪

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করেছে, রেখে গেছে ক্ষত চিহ্ন। রিমালের তা-বে দেশে মারা গেছেন অন্তত ১২ জন। বেড়িবাঁধ, ঘরবসতিসহ অনেক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গবাদিপশু হতাহত হয়েছে। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও খামার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জোয়ার-জলোচ্ছ্বাসের পানিতে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবন। বনের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব এখনো জানা যায়নি।

বাঁধ ভেঙে উপকূলীয় অনেক স্থানে পানি ঢুকে পড়েছে। লবণাক্ত পানিতে এখনো ডুবে আছে বহু এলাকা। অসংখ্য মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বেশ কিছু অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘিœত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকার ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে, আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার ঘরবাড়ি।

বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় থামানোর উপায় মানুষের এখন পর্যন্ত জানা নেই। তবে এর প্রভাব মোকাবিলায় করণীয় আছে। বেড়িবাঁধ হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশ্ন হচ্ছে, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলায় উপকূলীয় বাঁধগুলো কতটা সক্ষম। ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আগে জানা গেছে, অনেক বাঁধ অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো কোনো স্থানে বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করা হয়েছে। নাগরিকরাও মেরামত কাজে হাত লাগিয়েছেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।

বাঁধ সংস্কার বা রক্ষণাবেক্ষণের কাজ নিয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া যায়। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় অনেক বাঁধ সংস্কার করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। আর যেসব বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে তার কাজের মান নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। এটা কাম্য নয়।

আমরা বলতে চাই, উপকূলীয় যেসব বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা দ্রুত টেকসইভাবে সংস্কার করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। এজন্য গড়ে তুলতে হবে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা।

ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পুনর্বাসন কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে সেটা আমাদের আশা। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারের পাশাপাশি সমাজের সব স্তরের মানুষ সহায়তার হাত বাড়াবে বলে আমরা আশা করতে চাই।

ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত পুনর্বাসন করুন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করেছে, রেখে গেছে ক্ষত চিহ্ন। রিমালের তা-বে দেশে মারা গেছেন অন্তত ১২ জন। বেড়িবাঁধ, ঘরবসতিসহ অনেক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গবাদিপশু হতাহত হয়েছে। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও খামার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জোয়ার-জলোচ্ছ্বাসের পানিতে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবন। বনের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব এখনো জানা যায়নি।

বাঁধ ভেঙে উপকূলীয় অনেক স্থানে পানি ঢুকে পড়েছে। লবণাক্ত পানিতে এখনো ডুবে আছে বহু এলাকা। অসংখ্য মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বেশ কিছু অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘিœত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকার ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে, আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার ঘরবাড়ি।

বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় থামানোর উপায় মানুষের এখন পর্যন্ত জানা নেই। তবে এর প্রভাব মোকাবিলায় করণীয় আছে। বেড়িবাঁধ হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশ্ন হচ্ছে, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলায় উপকূলীয় বাঁধগুলো কতটা সক্ষম। ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আগে জানা গেছে, অনেক বাঁধ অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো কোনো স্থানে বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করা হয়েছে। নাগরিকরাও মেরামত কাজে হাত লাগিয়েছেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।

বাঁধ সংস্কার বা রক্ষণাবেক্ষণের কাজ নিয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া যায়। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় অনেক বাঁধ সংস্কার করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। আর যেসব বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে তার কাজের মান নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। এটা কাম্য নয়।

আমরা বলতে চাই, উপকূলীয় যেসব বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা দ্রুত টেকসইভাবে সংস্কার করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। এজন্য গড়ে তুলতে হবে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা।

ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পুনর্বাসন কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে সেটা আমাদের আশা। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারের পাশাপাশি সমাজের সব স্তরের মানুষ সহায়তার হাত বাড়াবে বলে আমরা আশা করতে চাই।

তাপমাত্রা বাড়ার মূল্য

গাছে পেরক ঠোকার নিষ্ঠুরতার অবসান হোক

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি : দায় চাপানোর সংস্কৃতি নয়, ব্যবস্থা নিন

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন: কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অচলাবস্থা ও নাগরিক দুর্ভোগ

ঈদে মিলাদুন্নবী : মহানবীর আদর্শ অনুসরণ করা জরুরি

নীলফামারীতে শ্রমিকের প্রাণহানি: এই মৃত্যু কি এড়ানো যেত না

বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন: নারী সহপাঠীকে ‘গণধর্ষণের’ হুমকি, নারী প্রার্থীদের সাইবার হয়রানি

নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার পর কেন এই নৈরাজ্য

খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে দুর্নীতির অভিযোগ আমলে নিন

নারী ও শিশু নির্যাতনের উদ্বেগজনক চিত্র

ভবদহের জলাবদ্ধতা: শিক্ষা ও জীবনযাত্রার উপর অব্যাহত সংকট

সৈয়দপুরে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের দুর্দশা

জমি রেজিস্ট্রিতে ঘুষের বোঝা: সাধারণ মানুষের ভোগান্তি

মবের নামে মানুষ হত্যা : সমাজ কোথায় যাচ্ছে?

‘জুলাই জাতীয় সনদ’ : কেন প্রশ্ন তোলা যাবে না

সুন্দরবন রক্ষায় টেকসই ব্যবস্থা নিন

মামলা, গ্রেপ্তার, জামিন : প্রশ্নবিদ্ধ আইনের শাসন

শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাশ্রমে সাঁকো নির্মাণ : ঐক্য ও উদ্যমের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত

বন্যা ও ভাঙন : দ্রুত ব্যবস্থা নিন

অ্যান্টিভেনমের সরবরাহ নিশ্চিত করুন

ভূমি অফিসে ঘুষ বন্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিন

জন্ম নিবন্ধনে জটিলতা দূর করা জরুরি

‘সাদা পাথর’ লুটের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিন

সার বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ আমলে নিন

তরুণদের জন্য আলাদা বুথ! সিদ্ধান্ত কার? কেন?

চিকিৎসক সংকটে জীবননগরের স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত

গণপিটুনির সংস্কৃতি রুখতে হবে এখনই

সাংবাদিক হত্যা-নির্যাতনের ঘটনার বিচার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন

ইউনিয়ন পরিষদে নাগরিক সেবায় ভোগান্তির অবসান ঘটান

সড়কে মৃত্যু : দুর্ঘটনা নাকি অব্যবস্থাপনার ফল?

অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর

নির্বাচনের ঘোষণায় স্বস্তি, তবে আছে অনেক চ্যালেঞ্জ

‘জুলাই ঘোষণাপত্র’: কিছু জিজ্ঞাসা

বয়স্ক ভাতা পেতে আর কত অপেক্ষা

ডিএনডি এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা নিন

tab

opinion » editorial

ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত পুনর্বাসন করুন

বুধবার, ২৯ মে ২০২৪

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করেছে, রেখে গেছে ক্ষত চিহ্ন। রিমালের তা-বে দেশে মারা গেছেন অন্তত ১২ জন। বেড়িবাঁধ, ঘরবসতিসহ অনেক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গবাদিপশু হতাহত হয়েছে। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও খামার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জোয়ার-জলোচ্ছ্বাসের পানিতে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবন। বনের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব এখনো জানা যায়নি।

বাঁধ ভেঙে উপকূলীয় অনেক স্থানে পানি ঢুকে পড়েছে। লবণাক্ত পানিতে এখনো ডুবে আছে বহু এলাকা। অসংখ্য মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বেশ কিছু অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘিœত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকার ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে, আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার ঘরবাড়ি।

বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় থামানোর উপায় মানুষের এখন পর্যন্ত জানা নেই। তবে এর প্রভাব মোকাবিলায় করণীয় আছে। বেড়িবাঁধ হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশ্ন হচ্ছে, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলায় উপকূলীয় বাঁধগুলো কতটা সক্ষম। ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আগে জানা গেছে, অনেক বাঁধ অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো কোনো স্থানে বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করা হয়েছে। নাগরিকরাও মেরামত কাজে হাত লাগিয়েছেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।

বাঁধ সংস্কার বা রক্ষণাবেক্ষণের কাজ নিয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া যায়। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় অনেক বাঁধ সংস্কার করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। আর যেসব বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে তার কাজের মান নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। এটা কাম্য নয়।

আমরা বলতে চাই, উপকূলীয় যেসব বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা দ্রুত টেকসইভাবে সংস্কার করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। এজন্য গড়ে তুলতে হবে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা।

ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পুনর্বাসন কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে সেটা আমাদের আশা। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারের পাশাপাশি সমাজের সব স্তরের মানুষ সহায়তার হাত বাড়াবে বলে আমরা আশা করতে চাই।

ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত পুনর্বাসন করুন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করেছে, রেখে গেছে ক্ষত চিহ্ন। রিমালের তা-বে দেশে মারা গেছেন অন্তত ১২ জন। বেড়িবাঁধ, ঘরবসতিসহ অনেক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গবাদিপশু হতাহত হয়েছে। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও খামার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জোয়ার-জলোচ্ছ্বাসের পানিতে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবন। বনের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব এখনো জানা যায়নি।

বাঁধ ভেঙে উপকূলীয় অনেক স্থানে পানি ঢুকে পড়েছে। লবণাক্ত পানিতে এখনো ডুবে আছে বহু এলাকা। অসংখ্য মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বেশ কিছু অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘিœত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকার ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে, আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার ঘরবাড়ি।

বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় থামানোর উপায় মানুষের এখন পর্যন্ত জানা নেই। তবে এর প্রভাব মোকাবিলায় করণীয় আছে। বেড়িবাঁধ হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলার মোক্ষম হাতিয়ার। প্রশ্ন হচ্ছে, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলায় উপকূলীয় বাঁধগুলো কতটা সক্ষম। ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আগে জানা গেছে, অনেক বাঁধ অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো কোনো স্থানে বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করা হয়েছে। নাগরিকরাও মেরামত কাজে হাত লাগিয়েছেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।

বাঁধ সংস্কার বা রক্ষণাবেক্ষণের কাজ নিয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া যায়। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় অনেক বাঁধ সংস্কার করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। আর যেসব বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে তার কাজের মান নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। এটা কাম্য নয়।

আমরা বলতে চাই, উপকূলীয় যেসব বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা দ্রুত টেকসইভাবে সংস্কার করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। এজন্য গড়ে তুলতে হবে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা।

ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পুনর্বাসন কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে সেটা আমাদের আশা। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারের পাশাপাশি সমাজের সব স্তরের মানুষ সহায়তার হাত বাড়াবে বলে আমরা আশা করতে চাই।

back to top