alt

opinion » editorial

সচিবালয়ে সংঘাত-সংঘর্ষ : সুষ্ঠু তদন্ত হোক

: মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট ২০২৪

চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে সচিবালয় ঘেরাও করা আনসার সদস্যদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। এই সংঘাত-সংঘর্ষ কি অনিবার্য ছিল, একে কি কোনোভাবে এড়ানো যেত নাÑ এমন প্রশ্ন উঠেছে।

আনসাররা কেন দাবি আদায়ের জন্য সচিবালয় ঘেরাও করল, সচিবালয়ের ভেতরে জোর করে ঢুকে পড়ল, তাদের বেশ কিছু দাবি মেনে নেয়ার আশ্বাস দেয়ার পরও তারা চাকরি জাতীয়করণের দাবি তাৎক্ষণিকভাবে মেনে নেয়ার জন্য চাপ দিতে থাকল, সেটা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে।

৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ নানা দাবি নিয়ে পথে নামছে। কোনো কোনো গোষ্ঠীকে সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিতে দেখা গেছে। এর আগে একদল শিক্ষার্থী এইচএসসির বাকি পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ের ভেতরে ঢুকে পড়ে। তাদের জবরদস্তিমূলক দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার তাৎক্ষণিকভাবে পরীক্ষা বাতিলও করে। যদিও সেটা সব শিক্ষার্থীর দাবি কিনা সেই প্রশ্ন আছে। চাপের কাছে নতি শিকার করে অযৌক্তিক সেই দাবি মেনে নিয়ে সরকার মন্দ নজির স্থাপন করল কিনা সেই প্রশ্ন তখনই উঠেছিল। অনেকে মনে করছেন, সেই ঘটনা দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-গোষ্ঠীর মানুষকে চাপ প্রয়োগ করে দাবি আদায়ে ‘উদ্বুদ্ধ’ করেছে।

আনসার সদস্যদের দাবি নিয়ে সরকার আলোচনা করেছে। কিছু দাবি মানার কথা বলা হয়েছে, কিছু দাবি বিবেচনা করার কথা বলা হয়েছে। তবে আনসরার তাতে সন্তুষ্ট হননি। আনসাররা দাবি আদায়ে অনড় অবস্থান নেয়ার পর করণীয় কী সেটা সরকার ভেবে দেখেছে কিনা সেই প্রশ্ন আমরা করতে চাইব। আনসাররা সচিবালয় অবরুদ্ধ করার পর যে অবস্থার উদ্ভব হয়েছিল সেটা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কাদের? আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে যারা ছিলেন তারা কী করেছেন? সচিবালয়ে শিক্ষার্থীদের যাওয়ার প্রয়োজন পড়ল কেন, সেখানে দুপক্ষের সংঘর্ষইবা হতে পারল কীভাবে? আনসারদের দাবিদাওয়ার মধ্যে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রবেশের কোনো সুযোগ কি আছে?

বলা হচ্ছে, সচিবালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুজন সমন্বয়ক অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। সে কারণে শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ে গেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, দুই সমন্বয়ক সচিবালয়ে গিয়েছিলেন কী করতে। আনসারদের দাবিদাওয়ার সঙ্গে তাদের সম্পর্ক কী? তারা কে? তারা কি সরকারের অংশ?

দেশে অন্তর্বর্তী সরকার আছে। আনসাররা সরকারের কাছে দাবি উত্থাপন করেছে। এরপর বাকি দায়িত্ব সরকারের। কীভাবে এসব দাবি মেটানো হবে, আনসারদের ক্ষোভ নিরসন করা হবে, আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ করা হবে সেটা সরকার ঠিক করবে। সচিবালয়ের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা, সেখানে আটকে পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধার করা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাজ। এর বাইরে সেখানে কারও যাওয়ার সুযোগ নেই।

সরকারকে নিয়মতান্ত্রিকভাবে কাজ করতে হবে, তাকে কাজ করতে দিতে হবে। সরকারের প্রতিটি কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ রয়েছে। সরকারের অংশ না হয়ে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর সরকারের কাজে অংশ নেয়ার সুযোগ নেই। সরকারের ভেতর থেকেও কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বিশেষকে অনিয়মতান্ত্রিকভাবে সরকারি কাজে সম্পৃক্ত করার সুযোগ সৃষ্টি করা উচিত নয়। অতীতে দেশে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এ কারণে।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের লক্ষ্য যদি হয় সব ধরনের বৈষম্যের অবসান ঘটানো তাহলে আইনের শাসনকে অবশ্যই প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। অথচ শিক্ষার্থীদের নামে অনেক ক্ষেত্রে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এটা ভালো প্রবণতা নয়। এই প্রবণতা এখনই বন্ধ করা না গেলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যেই লক্ষ্যের কথা বলা হচ্ছে তা পূরণ না-ও হতে পারে।

আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা যায় না। বিষয়টি সংশ্লিষ্টদের মাথায় রাখতে হবে। কোনো দাবি আদায়ে জোরজবরদস্তি করা চলে না। প্রশাসনকে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে কাজ করতে দেয়ার সুযোগ দেয়া জরুরি। কারও দাবিদাওয়া অবদমন করাও সঙ্গত নয়। মব জাস্টিস বা ভিড় বা চাপের বিচারের অপসংস্কৃতিকে প্রশ্রয় দেয়া হলে দেশ উল্টো পথে চলতে পারে। এতে পরিস্থিতি অতীতের চেয়েও খারাপ হতে পারে।

গত রোববার সচিবালয়ে যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে তা অনাকাক্সিক্ষত। এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব কেন হতে পারল সেটা জানতে হবে। এজন্য সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে। কারা পরিস্থিতির জন্য দায়ী সেটা নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে জানা জরুরি। সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ ছাড়া আগের মতো কেবল একটি পক্ষের ওপর দায় চাপানো হবে না সেটা আমরা আশা করতে চাই।

গাছে পেরক ঠোকার নিষ্ঠুরতার অবসান হোক

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি : দায় চাপানোর সংস্কৃতি নয়, ব্যবস্থা নিন

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন: কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অচলাবস্থা ও নাগরিক দুর্ভোগ

ঈদে মিলাদুন্নবী : মহানবীর আদর্শ অনুসরণ করা জরুরি

নীলফামারীতে শ্রমিকের প্রাণহানি: এই মৃত্যু কি এড়ানো যেত না

বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন: নারী সহপাঠীকে ‘গণধর্ষণের’ হুমকি, নারী প্রার্থীদের সাইবার হয়রানি

নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার পর কেন এই নৈরাজ্য

খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে দুর্নীতির অভিযোগ আমলে নিন

নারী ও শিশু নির্যাতনের উদ্বেগজনক চিত্র

ভবদহের জলাবদ্ধতা: শিক্ষা ও জীবনযাত্রার উপর অব্যাহত সংকট

সৈয়দপুরে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের দুর্দশা

জমি রেজিস্ট্রিতে ঘুষের বোঝা: সাধারণ মানুষের ভোগান্তি

মবের নামে মানুষ হত্যা : সমাজ কোথায় যাচ্ছে?

‘জুলাই জাতীয় সনদ’ : কেন প্রশ্ন তোলা যাবে না

সুন্দরবন রক্ষায় টেকসই ব্যবস্থা নিন

মামলা, গ্রেপ্তার, জামিন : প্রশ্নবিদ্ধ আইনের শাসন

শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাশ্রমে সাঁকো নির্মাণ : ঐক্য ও উদ্যমের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত

বন্যা ও ভাঙন : দ্রুত ব্যবস্থা নিন

অ্যান্টিভেনমের সরবরাহ নিশ্চিত করুন

ভূমি অফিসে ঘুষ বন্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিন

জন্ম নিবন্ধনে জটিলতা দূর করা জরুরি

‘সাদা পাথর’ লুটের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিন

সার বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ আমলে নিন

তরুণদের জন্য আলাদা বুথ! সিদ্ধান্ত কার? কেন?

চিকিৎসক সংকটে জীবননগরের স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত

গণপিটুনির সংস্কৃতি রুখতে হবে এখনই

সাংবাদিক হত্যা-নির্যাতনের ঘটনার বিচার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন

ইউনিয়ন পরিষদে নাগরিক সেবায় ভোগান্তির অবসান ঘটান

সড়কে মৃত্যু : দুর্ঘটনা নাকি অব্যবস্থাপনার ফল?

অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর

নির্বাচনের ঘোষণায় স্বস্তি, তবে আছে অনেক চ্যালেঞ্জ

‘জুলাই ঘোষণাপত্র’: কিছু জিজ্ঞাসা

বয়স্ক ভাতা পেতে আর কত অপেক্ষা

ডিএনডি এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা নিন

গণঅভ্যুত্থানের এক বছর: প্রত্যাশায় কী প্রাপ্তি

tab

opinion » editorial

সচিবালয়ে সংঘাত-সংঘর্ষ : সুষ্ঠু তদন্ত হোক

মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট ২০২৪

চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে সচিবালয় ঘেরাও করা আনসার সদস্যদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। এই সংঘাত-সংঘর্ষ কি অনিবার্য ছিল, একে কি কোনোভাবে এড়ানো যেত নাÑ এমন প্রশ্ন উঠেছে।

আনসাররা কেন দাবি আদায়ের জন্য সচিবালয় ঘেরাও করল, সচিবালয়ের ভেতরে জোর করে ঢুকে পড়ল, তাদের বেশ কিছু দাবি মেনে নেয়ার আশ্বাস দেয়ার পরও তারা চাকরি জাতীয়করণের দাবি তাৎক্ষণিকভাবে মেনে নেয়ার জন্য চাপ দিতে থাকল, সেটা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে।

৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ নানা দাবি নিয়ে পথে নামছে। কোনো কোনো গোষ্ঠীকে সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিতে দেখা গেছে। এর আগে একদল শিক্ষার্থী এইচএসসির বাকি পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ের ভেতরে ঢুকে পড়ে। তাদের জবরদস্তিমূলক দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার তাৎক্ষণিকভাবে পরীক্ষা বাতিলও করে। যদিও সেটা সব শিক্ষার্থীর দাবি কিনা সেই প্রশ্ন আছে। চাপের কাছে নতি শিকার করে অযৌক্তিক সেই দাবি মেনে নিয়ে সরকার মন্দ নজির স্থাপন করল কিনা সেই প্রশ্ন তখনই উঠেছিল। অনেকে মনে করছেন, সেই ঘটনা দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-গোষ্ঠীর মানুষকে চাপ প্রয়োগ করে দাবি আদায়ে ‘উদ্বুদ্ধ’ করেছে।

আনসার সদস্যদের দাবি নিয়ে সরকার আলোচনা করেছে। কিছু দাবি মানার কথা বলা হয়েছে, কিছু দাবি বিবেচনা করার কথা বলা হয়েছে। তবে আনসরার তাতে সন্তুষ্ট হননি। আনসাররা দাবি আদায়ে অনড় অবস্থান নেয়ার পর করণীয় কী সেটা সরকার ভেবে দেখেছে কিনা সেই প্রশ্ন আমরা করতে চাইব। আনসাররা সচিবালয় অবরুদ্ধ করার পর যে অবস্থার উদ্ভব হয়েছিল সেটা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কাদের? আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে যারা ছিলেন তারা কী করেছেন? সচিবালয়ে শিক্ষার্থীদের যাওয়ার প্রয়োজন পড়ল কেন, সেখানে দুপক্ষের সংঘর্ষইবা হতে পারল কীভাবে? আনসারদের দাবিদাওয়ার মধ্যে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রবেশের কোনো সুযোগ কি আছে?

বলা হচ্ছে, সচিবালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুজন সমন্বয়ক অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। সে কারণে শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ে গেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, দুই সমন্বয়ক সচিবালয়ে গিয়েছিলেন কী করতে। আনসারদের দাবিদাওয়ার সঙ্গে তাদের সম্পর্ক কী? তারা কে? তারা কি সরকারের অংশ?

দেশে অন্তর্বর্তী সরকার আছে। আনসাররা সরকারের কাছে দাবি উত্থাপন করেছে। এরপর বাকি দায়িত্ব সরকারের। কীভাবে এসব দাবি মেটানো হবে, আনসারদের ক্ষোভ নিরসন করা হবে, আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ করা হবে সেটা সরকার ঠিক করবে। সচিবালয়ের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা, সেখানে আটকে পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধার করা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাজ। এর বাইরে সেখানে কারও যাওয়ার সুযোগ নেই।

সরকারকে নিয়মতান্ত্রিকভাবে কাজ করতে হবে, তাকে কাজ করতে দিতে হবে। সরকারের প্রতিটি কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ রয়েছে। সরকারের অংশ না হয়ে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর সরকারের কাজে অংশ নেয়ার সুযোগ নেই। সরকারের ভেতর থেকেও কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বিশেষকে অনিয়মতান্ত্রিকভাবে সরকারি কাজে সম্পৃক্ত করার সুযোগ সৃষ্টি করা উচিত নয়। অতীতে দেশে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এ কারণে।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের লক্ষ্য যদি হয় সব ধরনের বৈষম্যের অবসান ঘটানো তাহলে আইনের শাসনকে অবশ্যই প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। অথচ শিক্ষার্থীদের নামে অনেক ক্ষেত্রে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এটা ভালো প্রবণতা নয়। এই প্রবণতা এখনই বন্ধ করা না গেলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যেই লক্ষ্যের কথা বলা হচ্ছে তা পূরণ না-ও হতে পারে।

আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা যায় না। বিষয়টি সংশ্লিষ্টদের মাথায় রাখতে হবে। কোনো দাবি আদায়ে জোরজবরদস্তি করা চলে না। প্রশাসনকে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে কাজ করতে দেয়ার সুযোগ দেয়া জরুরি। কারও দাবিদাওয়া অবদমন করাও সঙ্গত নয়। মব জাস্টিস বা ভিড় বা চাপের বিচারের অপসংস্কৃতিকে প্রশ্রয় দেয়া হলে দেশ উল্টো পথে চলতে পারে। এতে পরিস্থিতি অতীতের চেয়েও খারাপ হতে পারে।

গত রোববার সচিবালয়ে যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে তা অনাকাক্সিক্ষত। এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব কেন হতে পারল সেটা জানতে হবে। এজন্য সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে। কারা পরিস্থিতির জন্য দায়ী সেটা নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে জানা জরুরি। সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ ছাড়া আগের মতো কেবল একটি পক্ষের ওপর দায় চাপানো হবে না সেটা আমরা আশা করতে চাই।

back to top