দেশে পাঁচজনের শরীরে প্রথমবারের মতো রিওভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) কর্তৃক এই ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়েছে এবং এর উপসর্গ নিপাভাইরাসের সঙ্গে মিল রয়েছে। তবে বিশেষত্ব হলো, এই ভাইরাসের সংক্রমণ শিশু এবং বয়স্কদের জন্য অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, এবং এটি বাদুড়ের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে। রিওভাইরাসের নতুন সংক্রমণটি আমাদের স্বাস্থ্যব্যবস্থার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিতে পারে, বিশেষত যখন শীতের মৌসুমে ভাইরাসজনিত রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়।
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে রিওভাইরাসের বিভিন্ন ধরন শনাক্ত হয়েছে, যার মধ্যে একটি ধরন বাদুড়ের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে। দেশের পরিস্থিতিতে, কাঁচা খেজুর রস পান করার মাধ্যমে এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। বিশেষত শীতের সময়, যখন নিপাহ ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ে এবং এ ধরনের ভাইরাস মানবদেহে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি থাকে, তখন রিওভাইরাসও দেশব্যাপী এক নতুন বিপদ হয়ে উঠতে পারে। এই ভাইরাসটির প্রতিরোধের জন্য কাঁচা রস থেকে বিরত থাকা এবং পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা জরুরি।
এখন পর্যন্ত, রিওভাইরাসের প্রতিরোধের জন্য বিশেষ কোনো ভ্যাকসিন বা চিকিৎসা পদ্ধতি নেই, তবে শিশুদের জন্য কিছু ভ্যাকসিন প্রস্তুত রয়েছে যা এ ধরনের ভাইরাসের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করতে পারে। তাই, সরকারের উচিত স্বাস্থ্য খাতের অবকাঠামো শক্তিশালী করা এবং জনগণকে সচেতন করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রিওভাইরাসের সংক্রমণ রোধে কিছু সাধারণ সাবধানতা অবলম্বন করা যেতে পারে। যেমন, মাস্ক ব্যবহার, খাবার ঢেকে রাখা, এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা। এছাড়া বাদুড় বা পাখি থেকে সরাসরি সংক্রমণের ঝুঁকি এড়ানোর জন্য জনগণকে কাঁচা রস বা অপরিষ্কৃত খাবার না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে। সর্বোপরি, সরকার ও স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত এই নতুন ভাইরাস সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রচার করা এবং জনগণকে যথাযথ চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেয়া।
রোববার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
দেশে পাঁচজনের শরীরে প্রথমবারের মতো রিওভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) কর্তৃক এই ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়েছে এবং এর উপসর্গ নিপাভাইরাসের সঙ্গে মিল রয়েছে। তবে বিশেষত্ব হলো, এই ভাইরাসের সংক্রমণ শিশু এবং বয়স্কদের জন্য অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, এবং এটি বাদুড়ের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে। রিওভাইরাসের নতুন সংক্রমণটি আমাদের স্বাস্থ্যব্যবস্থার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিতে পারে, বিশেষত যখন শীতের মৌসুমে ভাইরাসজনিত রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়।
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে রিওভাইরাসের বিভিন্ন ধরন শনাক্ত হয়েছে, যার মধ্যে একটি ধরন বাদুড়ের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে। দেশের পরিস্থিতিতে, কাঁচা খেজুর রস পান করার মাধ্যমে এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। বিশেষত শীতের সময়, যখন নিপাহ ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ে এবং এ ধরনের ভাইরাস মানবদেহে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি থাকে, তখন রিওভাইরাসও দেশব্যাপী এক নতুন বিপদ হয়ে উঠতে পারে। এই ভাইরাসটির প্রতিরোধের জন্য কাঁচা রস থেকে বিরত থাকা এবং পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা জরুরি।
এখন পর্যন্ত, রিওভাইরাসের প্রতিরোধের জন্য বিশেষ কোনো ভ্যাকসিন বা চিকিৎসা পদ্ধতি নেই, তবে শিশুদের জন্য কিছু ভ্যাকসিন প্রস্তুত রয়েছে যা এ ধরনের ভাইরাসের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করতে পারে। তাই, সরকারের উচিত স্বাস্থ্য খাতের অবকাঠামো শক্তিশালী করা এবং জনগণকে সচেতন করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রিওভাইরাসের সংক্রমণ রোধে কিছু সাধারণ সাবধানতা অবলম্বন করা যেতে পারে। যেমন, মাস্ক ব্যবহার, খাবার ঢেকে রাখা, এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা। এছাড়া বাদুড় বা পাখি থেকে সরাসরি সংক্রমণের ঝুঁকি এড়ানোর জন্য জনগণকে কাঁচা রস বা অপরিষ্কৃত খাবার না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে। সর্বোপরি, সরকার ও স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত এই নতুন ভাইরাস সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রচার করা এবং জনগণকে যথাযথ চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেয়া।