মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সম্প্রতি সীমান্তে উত্তেজনার অজুহাত দিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার শাহজাহানপুর ও চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের দক্ষিণে ফরিদপুর বিজিবি ক্যাম্পসংলগ্ন সাধারণ মানুষের জমির উপর দিয়ে কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা ছাড়া ভারতীয় সীমান্তের দিকে প্রায় ২ কিলোমিটার রাস্তা করা হচ্ছে। এতে সাধারণ কৃষকের কয়েক একর জমি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আমার ব্যক্তিগত চাষাবাদ জমির ১৭০ ফুট দৈর্ঘ এবং ১৮ ফুট প্রস্থের উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণের জন্য মাটি দিয়ে উঁচু করা হয়েছে। কোন মাধ্যমে কাজ হচ্ছে বা কে কত টাকা বরাদ্দ নিয়ে কাজ করছে এমন কোন দৃশ্যমান সাইনবোর্ড নাই। বলা যায় এক প্রকার জোর করেই কাজ করা হচ্ছে। বিজিবি ক্যাম্পের হাবিলদার ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কোন তথ্য বা অনুমতি ছাড়া একাজ তত্ত্বাবধান করছে। সাধারণ জনগণ বাধা দিলেও তাদের মিথ্যা আশ^াস দিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছে। ভবিষ্যতে এখানে কালভার্ট করা হতে পারে।
কিন্তু সরকারিভাবে স্থায়ী রাস্তা করতে হলে জনগণের কাছে জমি অধিগ্রহণ করা হয়। এখানে নিচু এলাকায় রাস্তা তৈরি করলে গরীব কৃষকের শেষ সম্বল আবাদি জমি হারিয়ে যাবে। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, সরকারিভাবে রাস্তা করতে হলে কৃষকদের যেন ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়।
শিশ মোহাম্মদ
জয়নালপুর, চর হরিশপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সম্প্রতি সীমান্তে উত্তেজনার অজুহাত দিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার শাহজাহানপুর ও চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের দক্ষিণে ফরিদপুর বিজিবি ক্যাম্পসংলগ্ন সাধারণ মানুষের জমির উপর দিয়ে কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা ছাড়া ভারতীয় সীমান্তের দিকে প্রায় ২ কিলোমিটার রাস্তা করা হচ্ছে। এতে সাধারণ কৃষকের কয়েক একর জমি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আমার ব্যক্তিগত চাষাবাদ জমির ১৭০ ফুট দৈর্ঘ এবং ১৮ ফুট প্রস্থের উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণের জন্য মাটি দিয়ে উঁচু করা হয়েছে। কোন মাধ্যমে কাজ হচ্ছে বা কে কত টাকা বরাদ্দ নিয়ে কাজ করছে এমন কোন দৃশ্যমান সাইনবোর্ড নাই। বলা যায় এক প্রকার জোর করেই কাজ করা হচ্ছে। বিজিবি ক্যাম্পের হাবিলদার ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কোন তথ্য বা অনুমতি ছাড়া একাজ তত্ত্বাবধান করছে। সাধারণ জনগণ বাধা দিলেও তাদের মিথ্যা আশ^াস দিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছে। ভবিষ্যতে এখানে কালভার্ট করা হতে পারে।
কিন্তু সরকারিভাবে স্থায়ী রাস্তা করতে হলে জনগণের কাছে জমি অধিগ্রহণ করা হয়। এখানে নিচু এলাকায় রাস্তা তৈরি করলে গরীব কৃষকের শেষ সম্বল আবাদি জমি হারিয়ে যাবে। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, সরকারিভাবে রাস্তা করতে হলে কৃষকদের যেন ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়।
শিশ মোহাম্মদ
জয়নালপুর, চর হরিশপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।