alt

চিঠিপত্র

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

: শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বর্তমান বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানি নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি হলো এমন শক্তির উৎস যা স্বল্প সময়ের মধ্যে পুনরায় উৎপাদিত হয় এবং প্রাকৃতিকভাবে অবিরত পাওয়া যায়। এর মধ্যে সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, জলবিদ্যুৎ, বায়োগ্যাস এবং ভূ-তাপীয় শক্তি উল্লেখযোগ্য।

বাংলাদেশে জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারে সবাইকে উৎসাহিত করা আবশ্যক। কেননা আমাদের প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুত ফুরিয়ে আসছে। জ্বালানি বিভাগের তথ্যের ভিত্তিতে ধারণা করা হচ্ছে যে, বড় কোনো নতুন প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত না হলে ও বর্তমান হারে ব্যবহার অব্যাহত থাকলে ২০২৫-২০৩১-এর মধ্যেই আমাদের প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুত ফুরিয়ে যাবে।

বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য শক্তির সম্ভাবনাগুলোর একটি বাস্তবভিত্তিক প্রাক্কলন দাঁড় করাতে হবে এবং তার ভিত্তিতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মের সচেতনতা, গবেষণা ও সামাজিক আন্দোলন নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসার ঘটাতে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে। তাদের উদ্যোগ আগামী প্রজন্মের জন্য একটি সবুজ ও টেকসই বিশ্ব গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সরকার, ব্যবসায়ী, প্রযুক্তিবিদ, সাধারণ জনগণের এবং তরুণ প্রজন্মের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নবায়নযোগ্য জ্বালানির হাত ধরে আমরা একটি নিরাপদ ও বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তুলতে সক্ষম হব। তাই জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে সবাইকে সচেষ্ট হতে হবে। এটা রাষ্ট্রের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব।

প্রজ্ঞা দাস

শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ

ইডেন মহিলা কলেজ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

মহেশখালী-কক্সবাজার নৌপথে সেতু চাই

tab

চিঠিপত্র

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বর্তমান বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানি নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি হলো এমন শক্তির উৎস যা স্বল্প সময়ের মধ্যে পুনরায় উৎপাদিত হয় এবং প্রাকৃতিকভাবে অবিরত পাওয়া যায়। এর মধ্যে সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, জলবিদ্যুৎ, বায়োগ্যাস এবং ভূ-তাপীয় শক্তি উল্লেখযোগ্য।

বাংলাদেশে জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারে সবাইকে উৎসাহিত করা আবশ্যক। কেননা আমাদের প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুত ফুরিয়ে আসছে। জ্বালানি বিভাগের তথ্যের ভিত্তিতে ধারণা করা হচ্ছে যে, বড় কোনো নতুন প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত না হলে ও বর্তমান হারে ব্যবহার অব্যাহত থাকলে ২০২৫-২০৩১-এর মধ্যেই আমাদের প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুত ফুরিয়ে যাবে।

বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য শক্তির সম্ভাবনাগুলোর একটি বাস্তবভিত্তিক প্রাক্কলন দাঁড় করাতে হবে এবং তার ভিত্তিতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মের সচেতনতা, গবেষণা ও সামাজিক আন্দোলন নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসার ঘটাতে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে। তাদের উদ্যোগ আগামী প্রজন্মের জন্য একটি সবুজ ও টেকসই বিশ্ব গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সরকার, ব্যবসায়ী, প্রযুক্তিবিদ, সাধারণ জনগণের এবং তরুণ প্রজন্মের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নবায়নযোগ্য জ্বালানির হাত ধরে আমরা একটি নিরাপদ ও বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তুলতে সক্ষম হব। তাই জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে সবাইকে সচেষ্ট হতে হবে। এটা রাষ্ট্রের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব।

প্রজ্ঞা দাস

শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ

ইডেন মহিলা কলেজ

back to top