alt

উপ-সম্পাদকীয়

কুলুপ আঁটা মুখ, আনবে সব সুখ

জাঁ-নেসার ওসমান

: রোববার, ২৬ মে ২০২৪

‘ই ই ই ইয়ে, বাঁইচ্চা গেলাম। সঠিক কাজ শুরু করলাম।’

না না ভাই, ‘আর তাড়ি খামুনা চাচা, সময় বয়ে যায়, তাড়ি গাছে উঠলে চাচা জীবন বোঝা যায়। জীবন তোর আর কোনো চিন্তা নাই তুই এখন খাবি-দাবি আর কোনো চিন্তাই নাই।’

তোর জীবন এখন বিশ্বমানব কনফুসিয়াসের জীবন। তোর জীবন সক্রেটিসের জীবন। তোর জীবন আর প্রতিদিনের টানা পোড়েনের জীবন নয়। চালের দাম নিয়ে, গরুর গোশতের দাম, লাইনে টাকা তোলার ঘামের দাম কোনো কিছুই আর তোকে চিন্তা করতে হবে না। তুই মহা শুখে খাবি-দাবি, মন্ত্র পায়াগেছিগা, তোর আর কোনো চিন্তা নাই।

পাবলিকে ভাইব্বা মরুক কে কোথায় খুন হলো? কে কোথায় সাগরে গেলো, কোন পাবলিকে আমেরিকান স্যাংশান খাইলো, কোথাকার কোন মালদার ৩০০০ কোটি ট্যাকা লয়া পলায়া গেলো। কারা কারা তাইনরে সাহায্য করলো। কোন হালায় খাল কাইট্টা কুমির আনলো! কে পাঁচ হাজার টাকায় বালিশ কিনলো, কোন মন্ত্রী কোন বৈজ্ঞানিকরে, ভরা মিটিংয়ে ‘তোকে লাথি মেরে, বের করে দিবো’ বললো, এসব নিয়া তোমারে আর মাততে হবো না।

কারণ তুমি পাবলিক, তুমি বাঁচার মন্ত্র পায়া গেছোগা! এখন তুমি সবাই সমস্যার ঊর্ধ্বে। তুমি বুঝে গেছো সুন্দর সুস্থ্য জীবনযাপনের পদ্ধতি। কিসের ক্রস ফায়ার, কিসের গুম খুন, কিসের বনের রাজা উসমান, কে গলমার্ক, কিসের হেলমেট পার্টি, নিরাপদ সড়ক!! এসব ফালতু কথার কোনো বেইল নাই।

তুমি বুঝে গেছো জীবনের মূল্য। তোমার কাছে জীবনের রহস্য ফাঁস। তুমি জানো সোণার বাংলায়, সোণালী বর্ণের জীবন যাপনের আনন্দ আজ তোমার পদতলে সারমেয়র ন্যায় গড়াগড়ি দিচ্ছে।

এই যে সেদিন চাকুরি বাণিজ্য করতে যেয়ে কল্যান বিভাগের অফিসে ক্যাশ তিন কোটি টাকা পাওয়া গেলো। পরে পোরশাষণ আইসা যখন গুনতে গেলো, ও মা তখন দেখে টাকা মাত্র সাতান্ন লাখ। বুঝলা, এ যেনো মুকুন্দরাম ‘সৈণ্য মরে লক্ষ লক্ষ কাতারে কাতার, শুমার করিয়া দেখি চল্লিশ হাজার।’

এ্যালা বুজেলিন। বাকি টাকা গেলো কার পেটে। এখন এই সব দুশ্চিন্তা আর তোমায় করতে হবে না।

কি যেন কুরমা ভ্যালি না ডি-ভ্যালি, কার যেন ভল্ট ভেঙে পাওয়া গেলো মাত্র আড়াই হাজার টাকা। ভল্টে কিছুই নাই খালি কিছু চেক বইয়ের পাতা। গ্রহকের শতকোটি টাকা লোপাটের পর ভল্টে পেলো আড়াই হাজার টাকা মাত্র।

বুজলি না ওই একই কথা মুকুন্দরাম ‘সৈন্য মরে লাখে লাখে কাতারে কাতার, শুমার করিয়া দেখি চল্লিশ হাজার।’

পোকা-মাকড়ের সাথে ঘর বসতি করতে করতে শ্রদ্ধেয় কথাসাহিত্যিক, ঠিকই বলেছেন, ‘গ্রন্থাগারকে নানাভাবে গড়ে তোলার জন্য যা কিছু দরকার, তা সঠিকভাবে দিতে হবে। এটা রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় দর্শনের জায়গা।’

তাই গ্রন্থগারের বরাদ্দ বাড়াতে হবে। কারণ আজকাল প্রকাশকরা গ্রন্থাগারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে উৎকোচ প্রদান করে তাদের প্রকাশিত সব রদ্দি বই গছিয়ে দেয়।

অতএব রদ্দি বইয়ের পাশাপাশি ভালো বই কেনার জন্য টাকা বাড়ানো উচিৎ। এই তো সেদিন জার্নি মিয়া নাকি, ভ্রমণ ম্যানের মালিককে বললাম, ‘ভাই আপনে তো বই প্রকাশ করেন, তাহলে গ্রন্থাগারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে উৎকোচ প্রদান করে, চলেন বই বেচি? ভালো পরফিট পামু।’ আমার প্রস্তাব শুনে পামরটা কি বলল জানেন?

বলে কি ‘আরে ভাই, আমার বাবা ছিলেন কথাশিল্পী শওকত ওসমানের খুব ঘনিষ্ঠজন। জীবনে দুই নম্বরী করে নাই, তাই আমিও দুই নম্বরী করুম না। তাছাড়া আপনার ভাবি সরকারি ইন্টেরিয়রের কাম কইরা যা হালাল টাকা কামাইছে, তাই খাওনের লোক নাই, আবার দুই নাম্বারী টাকা!’

সাধু সাধু। আমি ভাবলাম আহারে, সব প্রকাশকের বউ যদি ইন্টেরিয়রের কাম পারতো তায়লে আর কোনো প্রকাশ করে, রদ্দি বই বেঁচতে গ্রন্থাগারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে উৎকোচ প্রদান করা লাগতো না।

তাই বলি এমনিভাবে সমাজের সবাই কিছুর ঊর্ধ্বে উঠে আমজনতা কেবল চুপ থাকবে। কোনো কিছু নিয়ে চিন্তা করবে না। যেটা যে বিভাগের কাজ সেই বিভাগ তাই নিয়ে সে কাজ করবে। হসপিটালের বিল মেটাতে নিজের পেটের সন্তান বিক্রি তাদের ব্যাপার, আমরা শুধু চুপচাপ দেখে যবো শুনে যাবো, কোনো কিছু বলবো না। মৌনং ব্রতং পালনে কালাতিপাত করিবো।

‘বিশ্ব চরাচর তার নিজের গতিতে চলিবে, আমি কেবল কালের সাক্ষীরূপে ঈশ্বরের বন্দনা করিবো। মধ্যবিত্তের আফিম সেবনে বুঁদ হইয়া থাকিবো! মৌনং ব্রতং- বুঝলেন না?’

আরে ভাই মৌনং ব্রতং মানে চুপ থাকবেন, কোনো কিছু নিয়া কোনো কথা বলবেন না। কারণ বিশ্বমানব কনফুসিয়াস বলেছেন- ‘কুলুপ আঁটা মুখ, আনবে সব সুখ...।’

ভাই সব চলুন বিশ্বমানব কনফুসিয়াসের মন্ত্রমতো, মৌনং ব্রতং পালন করি আর শত্রুমুক্ত জীবনটা উপোভোগ করি। কারণ ‘কুলুপ আঁটা মুখ, আনবে সব সুখ...।’

[লেখক : চলচ্চিত্রকার]

জমি আপনার, দখল অন্যের?

সিধু-কানু : ধ্বংসস্তূপের নিচেও জেগে আছে সাহস

ছবি

বাংলার অনন্য লোকসংস্কৃতি ও গণতান্ত্রিক চেতনা

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী সাম্পান

তিন দিক থেকে স্বাস্থ্যঝুঁকি : করোনা, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া

দেশের অর্থ পাচারের বাস্তবতা

খাদ্য নিরাপত্তার নতুন দিগন্ত

আবারও কি রোহিঙ্গাদের ত্যাগ করবে বিশ্ব?

প্লান্ট ক্লিনিক বদলে দিচ্ছে কৃষির ভবিষ্যৎ

ঢাকাকে বাসযোগ্য নগরী করতে করণীয়

রম্যগদ্য : ‘ডন ডনা ডন ডন...’

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব : কে সন্ত্রাসী, কে শিকার?

সুস্থ ও শক্তিশালী জাতি গঠনে শারীরিক শিক্ষার গুরুত্ব

প্রতিরোধই উত্তম : মাদকমুক্ত প্রজন্ম গড়ার ডাক

ছবি

বিকাশের পথকে পরিত্যাগ করা যাবে না

বর্ষা ও বৃক্ষরোপণ : সবুজ বিপ্লবের আহ্বান

প্রাথমিক শিক্ষায় ঝরে পড়া রোধে শিক্ষকের করণীয়

পারমাণবিক ন্যায়বিচার ও বৈশ্বিক ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি

পরিবেশের নীরব রক্ষক : শকুন সংরক্ষণে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

ভুল স্বীকারে গ্লানি নেই

ভাঙনের বুকে টিকে থাকা স্বপ্ন

একটি সফর, একাধিক সংকেত : কে পেল কোন বার্তা?

দেশের কারা ব্যবস্থার বাস্তবতা

ইসলামী ব্যাংক একীভূতকরণ : আস্থা ফেরাতে সংস্কার, না দায়মুক্তির প্রহসন?

রম্যগদ্য : চাঁদাবাজি চলছে, চলবে

বায়ুদূষণ : নীরব ঘাতক

ইসরায়েলের কৌশলগত ঔদ্ধত্য

পরিবার : সুনাগরিক ও সুশাসক তৈরির ভিত্তিমূল

শিল্পে গ্যাস সংকট : দ্রুত সমাধানের উদ্যোগ নিন

আমাদের লড়াইটা আমাদের লড়তে দিন

ব্যাকবেঞ্চারদের পৃথিবী : ব্যর্থতার গায়ে সাফল্যের ছাপ

আমের অ্যানথ্রাকনোজ ও বোঁটা পঁচা রোগ

শিশুদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি : স্কুল ব্যাংকিংয়ের সম্ভাবনা ও সংকট

প্রশিক্ষণ থেকে কেন বাদ নারী কৃষকরা?

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ও বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া

tab

উপ-সম্পাদকীয়

কুলুপ আঁটা মুখ, আনবে সব সুখ

জাঁ-নেসার ওসমান

রোববার, ২৬ মে ২০২৪

‘ই ই ই ইয়ে, বাঁইচ্চা গেলাম। সঠিক কাজ শুরু করলাম।’

না না ভাই, ‘আর তাড়ি খামুনা চাচা, সময় বয়ে যায়, তাড়ি গাছে উঠলে চাচা জীবন বোঝা যায়। জীবন তোর আর কোনো চিন্তা নাই তুই এখন খাবি-দাবি আর কোনো চিন্তাই নাই।’

তোর জীবন এখন বিশ্বমানব কনফুসিয়াসের জীবন। তোর জীবন সক্রেটিসের জীবন। তোর জীবন আর প্রতিদিনের টানা পোড়েনের জীবন নয়। চালের দাম নিয়ে, গরুর গোশতের দাম, লাইনে টাকা তোলার ঘামের দাম কোনো কিছুই আর তোকে চিন্তা করতে হবে না। তুই মহা শুখে খাবি-দাবি, মন্ত্র পায়াগেছিগা, তোর আর কোনো চিন্তা নাই।

পাবলিকে ভাইব্বা মরুক কে কোথায় খুন হলো? কে কোথায় সাগরে গেলো, কোন পাবলিকে আমেরিকান স্যাংশান খাইলো, কোথাকার কোন মালদার ৩০০০ কোটি ট্যাকা লয়া পলায়া গেলো। কারা কারা তাইনরে সাহায্য করলো। কোন হালায় খাল কাইট্টা কুমির আনলো! কে পাঁচ হাজার টাকায় বালিশ কিনলো, কোন মন্ত্রী কোন বৈজ্ঞানিকরে, ভরা মিটিংয়ে ‘তোকে লাথি মেরে, বের করে দিবো’ বললো, এসব নিয়া তোমারে আর মাততে হবো না।

কারণ তুমি পাবলিক, তুমি বাঁচার মন্ত্র পায়া গেছোগা! এখন তুমি সবাই সমস্যার ঊর্ধ্বে। তুমি বুঝে গেছো সুন্দর সুস্থ্য জীবনযাপনের পদ্ধতি। কিসের ক্রস ফায়ার, কিসের গুম খুন, কিসের বনের রাজা উসমান, কে গলমার্ক, কিসের হেলমেট পার্টি, নিরাপদ সড়ক!! এসব ফালতু কথার কোনো বেইল নাই।

তুমি বুঝে গেছো জীবনের মূল্য। তোমার কাছে জীবনের রহস্য ফাঁস। তুমি জানো সোণার বাংলায়, সোণালী বর্ণের জীবন যাপনের আনন্দ আজ তোমার পদতলে সারমেয়র ন্যায় গড়াগড়ি দিচ্ছে।

এই যে সেদিন চাকুরি বাণিজ্য করতে যেয়ে কল্যান বিভাগের অফিসে ক্যাশ তিন কোটি টাকা পাওয়া গেলো। পরে পোরশাষণ আইসা যখন গুনতে গেলো, ও মা তখন দেখে টাকা মাত্র সাতান্ন লাখ। বুঝলা, এ যেনো মুকুন্দরাম ‘সৈণ্য মরে লক্ষ লক্ষ কাতারে কাতার, শুমার করিয়া দেখি চল্লিশ হাজার।’

এ্যালা বুজেলিন। বাকি টাকা গেলো কার পেটে। এখন এই সব দুশ্চিন্তা আর তোমায় করতে হবে না।

কি যেন কুরমা ভ্যালি না ডি-ভ্যালি, কার যেন ভল্ট ভেঙে পাওয়া গেলো মাত্র আড়াই হাজার টাকা। ভল্টে কিছুই নাই খালি কিছু চেক বইয়ের পাতা। গ্রহকের শতকোটি টাকা লোপাটের পর ভল্টে পেলো আড়াই হাজার টাকা মাত্র।

বুজলি না ওই একই কথা মুকুন্দরাম ‘সৈন্য মরে লাখে লাখে কাতারে কাতার, শুমার করিয়া দেখি চল্লিশ হাজার।’

পোকা-মাকড়ের সাথে ঘর বসতি করতে করতে শ্রদ্ধেয় কথাসাহিত্যিক, ঠিকই বলেছেন, ‘গ্রন্থাগারকে নানাভাবে গড়ে তোলার জন্য যা কিছু দরকার, তা সঠিকভাবে দিতে হবে। এটা রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় দর্শনের জায়গা।’

তাই গ্রন্থগারের বরাদ্দ বাড়াতে হবে। কারণ আজকাল প্রকাশকরা গ্রন্থাগারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে উৎকোচ প্রদান করে তাদের প্রকাশিত সব রদ্দি বই গছিয়ে দেয়।

অতএব রদ্দি বইয়ের পাশাপাশি ভালো বই কেনার জন্য টাকা বাড়ানো উচিৎ। এই তো সেদিন জার্নি মিয়া নাকি, ভ্রমণ ম্যানের মালিককে বললাম, ‘ভাই আপনে তো বই প্রকাশ করেন, তাহলে গ্রন্থাগারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে উৎকোচ প্রদান করে, চলেন বই বেচি? ভালো পরফিট পামু।’ আমার প্রস্তাব শুনে পামরটা কি বলল জানেন?

বলে কি ‘আরে ভাই, আমার বাবা ছিলেন কথাশিল্পী শওকত ওসমানের খুব ঘনিষ্ঠজন। জীবনে দুই নম্বরী করে নাই, তাই আমিও দুই নম্বরী করুম না। তাছাড়া আপনার ভাবি সরকারি ইন্টেরিয়রের কাম কইরা যা হালাল টাকা কামাইছে, তাই খাওনের লোক নাই, আবার দুই নাম্বারী টাকা!’

সাধু সাধু। আমি ভাবলাম আহারে, সব প্রকাশকের বউ যদি ইন্টেরিয়রের কাম পারতো তায়লে আর কোনো প্রকাশ করে, রদ্দি বই বেঁচতে গ্রন্থাগারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে উৎকোচ প্রদান করা লাগতো না।

তাই বলি এমনিভাবে সমাজের সবাই কিছুর ঊর্ধ্বে উঠে আমজনতা কেবল চুপ থাকবে। কোনো কিছু নিয়ে চিন্তা করবে না। যেটা যে বিভাগের কাজ সেই বিভাগ তাই নিয়ে সে কাজ করবে। হসপিটালের বিল মেটাতে নিজের পেটের সন্তান বিক্রি তাদের ব্যাপার, আমরা শুধু চুপচাপ দেখে যবো শুনে যাবো, কোনো কিছু বলবো না। মৌনং ব্রতং পালনে কালাতিপাত করিবো।

‘বিশ্ব চরাচর তার নিজের গতিতে চলিবে, আমি কেবল কালের সাক্ষীরূপে ঈশ্বরের বন্দনা করিবো। মধ্যবিত্তের আফিম সেবনে বুঁদ হইয়া থাকিবো! মৌনং ব্রতং- বুঝলেন না?’

আরে ভাই মৌনং ব্রতং মানে চুপ থাকবেন, কোনো কিছু নিয়া কোনো কথা বলবেন না। কারণ বিশ্বমানব কনফুসিয়াস বলেছেন- ‘কুলুপ আঁটা মুখ, আনবে সব সুখ...।’

ভাই সব চলুন বিশ্বমানব কনফুসিয়াসের মন্ত্রমতো, মৌনং ব্রতং পালন করি আর শত্রুমুক্ত জীবনটা উপোভোগ করি। কারণ ‘কুলুপ আঁটা মুখ, আনবে সব সুখ...।’

[লেখক : চলচ্চিত্রকার]

back to top