কক্সবাজার জেলার পেকুয়া উপজেলার দুইটি প্রধান বাজার হচ্ছে পেকুয়া বাজার ও পেকুয়া চৌমুহনী স্টেশন। রাজাখালী ইউনিয়ন, টৈটং ইউনিয়ন, বারবাকিয়া ইউনিয়ন, পেকুয়া সদর ইউনিয়ন, মগনামা ইউনিয়ন, উজানটিয়া ইউনিয়ন, শিলখালী ইউনিয়নের মানুষ ছাড়াও কুতুবদিয়া ও দূরদূরান্ত থেকে অনেক মানুষ নানা প্রয়োজনে সিএনজি, অটোরিক্সা ও টমটমে করে পেকুয়া বাজার ও চৌমুহনী স্টেশনে যাতায়াত করেন; কিন্তু এই সিএনজি, অটোরিক্সা ও টমটমের ড্রাইভার থেকে এক প্রকার জোর করেই ড্রাইভারদের কল্যাণ ও রাস্তা মেরামতের কথা বলে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন একটা প্রভাবশালী অংশ। দীর্ঘ ২১ বছর ধরে পেকুয়ায় সাধারণ ড্রাইভারদের কাছ থেকে এই চাঁদা তুলা হয়।
প্রধান সড়ক ও বিভিন্ন স্টেশনের মোরে চাঁদা আদায় ও শ্রমিক হয়রানি বন্ধের দাবিতে সিএনজি, অটোরিক্সা ও টমটম ড্রাইভারেরা মানবন্ধন করলেও মেলেনি এর সঠিক সমাধান। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কিছুদিন এই চাঁদা আদায় বন্ধ থাকলেও আবার নতুন করে আরেক প্রভাবশালী অংশ চাঁদাবাজি করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। সাধারণ সিএনজি, অটোরিক্সা ও টমটম ড্রাইভারদের কাছ থেকে এই চাঁদাবাজি বন্ধে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক।
ইয়াছিন আরাফাত
পেকুয়া, কক্সবাজার
বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪
কক্সবাজার জেলার পেকুয়া উপজেলার দুইটি প্রধান বাজার হচ্ছে পেকুয়া বাজার ও পেকুয়া চৌমুহনী স্টেশন। রাজাখালী ইউনিয়ন, টৈটং ইউনিয়ন, বারবাকিয়া ইউনিয়ন, পেকুয়া সদর ইউনিয়ন, মগনামা ইউনিয়ন, উজানটিয়া ইউনিয়ন, শিলখালী ইউনিয়নের মানুষ ছাড়াও কুতুবদিয়া ও দূরদূরান্ত থেকে অনেক মানুষ নানা প্রয়োজনে সিএনজি, অটোরিক্সা ও টমটমে করে পেকুয়া বাজার ও চৌমুহনী স্টেশনে যাতায়াত করেন; কিন্তু এই সিএনজি, অটোরিক্সা ও টমটমের ড্রাইভার থেকে এক প্রকার জোর করেই ড্রাইভারদের কল্যাণ ও রাস্তা মেরামতের কথা বলে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন একটা প্রভাবশালী অংশ। দীর্ঘ ২১ বছর ধরে পেকুয়ায় সাধারণ ড্রাইভারদের কাছ থেকে এই চাঁদা তুলা হয়।
প্রধান সড়ক ও বিভিন্ন স্টেশনের মোরে চাঁদা আদায় ও শ্রমিক হয়রানি বন্ধের দাবিতে সিএনজি, অটোরিক্সা ও টমটম ড্রাইভারেরা মানবন্ধন করলেও মেলেনি এর সঠিক সমাধান। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কিছুদিন এই চাঁদা আদায় বন্ধ থাকলেও আবার নতুন করে আরেক প্রভাবশালী অংশ চাঁদাবাজি করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। সাধারণ সিএনজি, অটোরিক্সা ও টমটম ড্রাইভারদের কাছ থেকে এই চাঁদাবাজি বন্ধে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক।
ইয়াছিন আরাফাত
পেকুয়া, কক্সবাজার