alt

পাঠকের চিঠি

পলিথিন : পরিবেশের জন্য অশনি সংকেত

: বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪

রাজশাহী শহরে পলিথিনের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে, যা পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। বাজার, সুপার শপ এবং অন্যান্য দোকানগুলোতে পলিথিন ছাড়া অন্য কোনো ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে না। ক্রেতারা একাধিক দোকান থেকে পণ্য কেনার পর যত পণ্য হাতে জমে তার চেয়েও বেশি জমা হয় পলিথিন ব্যাগ। পলিথিনের এই নির্বিচার ব্যবহার শহরের পরিবেশে ভয়াবহ দূষণ সৃষ্টি করছে।

পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর বিবেচনা করে আমাদের দেশে ২০০২ সালে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন–১৯৯৫–এর পরিপ্রেক্ষিতে পলিথিনের ব্যাগ উৎপাদন, ব্যবহার, বিপণন এবং পরিবহন নিষিদ্ধ করা হয়। আইনের ২৫ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি নিষিদ্ধ পলিথিনসামগ্রী উৎপাদন করে, তাহলে ১০ বছরের কারাদ- বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা, এমনকি উভয় দ-ে দ-িত হতে পারেন। সেই সঙ্গে পলিথিন বাজারজাত করলে ছয় মাসের জেলসহ ১০ হাজার টাকার জরিমানার বিধান রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে বাজারগুলোতে প্রকাশ্যে পলিথিনের ব্যবহার হলেও এই আইন কার্যকর হচ্ছে না। ফলে দোকান মালিকরা নির্বিচারে পলিথিন ব্যবহার করছেন, আর সাধারণ মানুষও সচেতনতার অভাবে এর ব্যবহার বন্ধ করছে না।

প্রায় সব জায়গাতে এটি ব্যবহার করা হচ্ছে। পলিথিনে খাবার সংগ্রহ করে তা গ্রহণের ফলে মানব শরীরে বাসা বাঁধছে ক্যানসারের মতো প্রাণঘাতী রোগ। বর্তমানে ছোট-বড় সব ধরনের হোটেল বা রেস্তোরাঁতে দেখা যায় পলিথিনের ব্যবহার। বিশেষজ্ঞদের মতে, পলিথিনে গরম খাবার ঢালার সঙ্গে সঙ্গে বিসফেলন-এ তৈরি হয়। বিসফেলন-এ থাইরয়েড হরমোনকে বাধা দেয়, বিকল হতে পারে লিভার ও কিডনি। বিসলেন-এ গর্ভবতী নারীর রক্তের মাধ্যমে ভ্রƒণে চলে যাওয়ার কারণে ভ্রƒণ নষ্ট হতে পারে এবং দেখা দিতে পারে বন্ধ্যত্ব। সদ্যোজাত শিশুও বিকলাঙ্গ হতে পারে। পলিথিনের ব্যাগে করে ফ্রিজে রেখে দেওয়া খাবার গ্রহণ করলেও সমান ক্ষতি হতে থাকে।

রাজশাহী শহরে পলিথিন এর আবর্জনা অনেক ভয়াবহ দূষণ ঘাটাচ্ছে। যেখানে সেখানে পড়ে আছে পলিথিনের পরিত্যক্ত অংশ। ময়লা–আবর্জনা ফেলার জন্যও পলিথিন ব্যবহার করা হয়। মাটিতে এটি আটকে পানি ও প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদান চলাচলে বাধা দেয়। মাটিতে থাকা অণুজীবগুলোর স্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটে না, জমির উর্বরতা শক্তি হ্রাস পায় এবং শস্যের ফলন কম হয়। ডাস্টবিনে ফেলা পলিথিন বৃষ্টির পানির সঙ্গে নালায় ঢুকে পড়ে, যে কারণে হালকা বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। পলিথিন পোড়ালে কার্বন মনো-অক্সাইড উৎপন্ন হয়ে বাতাস দূষিত করে। পলিথিনের জন্য সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। রাজশাহীর পদ্মা নদীর পারে জমে থাকছে পলিথিন এর স্তূপ। এছাড়া নালা গুলো ও পলিথিন জমে বদ্ধ পরিবেশ সৃষ্টি করছে। ফলে একটু বৃষ্টি হলেই প্রায় প্রতিটা জায়গায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে বিপাকে পড়ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বাংলাদেশে পলিথিন বা প্লাস্টিক ব্যাগের বিকল্প হিসেবে পাটজাত পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে ১৭টি পণ্যের সংরক্ষণ ও পরিবহনে পাটের ব্যাগের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু পলিথিন সস্তা ও সহজেই পাওয়া যায় বলে এর ব্যবহার বেশি। আমাদের বিকল্প কিছুর কথা চিন্তা করতে হবে, যা ব্যবহার করলে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না হয়। কম্পোস্টেবল পলিথিন হলো প্লাস্টিকের পরবর্তী আবিষ্কার, যা নবায়নযোগ্য উপকরণ থেকে তৈরি করা হয়। এটি ৯০ দিনের মধ্যে ভেঙে মাটির সঙ্গে মিশে যায় ফলে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হয় না। কিন্তু এসবাই বিষয় সম্পর্কে যেন একদমই অবগত নয় রাজশাহীর মানুষ। বরং তারা ইচ্ছামত ব্যাবহার করছে পলিথিন।

বর্তমানে ভারত, চীন ছাড়াও পৃথিবীর অন্যান্য দেশে বায়োডিগ্রেবল পলিথিন প্রস্তুত করা হচ্ছে। আফ্রিকা, উগান্ডা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, উত্তর আমেরিকাসহ প্রায় শতাধিক দেশে রাসায়নিক পলিথিনকে নিষিদ্ধ করে দিয়েছে এবং তারা পচনশীল পলিথিন উৎপাদন করছে। ২০১৯ সাল থেকেই গাজীপুরের কামারপাড়াতে অবস্থিত ‘এক্সপো এক্সেসরিসে’ পচনশীল পলিথিনের ব্যাগ প্রস্তুত করা হচ্ছে, যা নিঃসন্দেহে ভালো উদ্যোগ। তবে এই পচনশীল পলিথিন উৎপাদনে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

পলিথিনের বিকল্প হিসেবে পাটের ব্যাগ, কাপড়ের ব্যাগ, কাগজের ব্যাগ বা ঠোঙাÑ এসবের ব্যবহার সহজলভ্য ও সচেতনতা বাড়াতে হবে। দেশে কোনোভাবেই যেন নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদিত না হয় সেদিকে সরকারকে কঠোর হতে হবে। পলিথিন ব্যবহার বন্ধ করতে সারা দেশে ক্যাম্পেইন, মাইকিং, পোস্টার, লিফলেট বিতরণ করা যেতে পারে। পরিবেশ ক্ষতির সম্মুখীন হলে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে, তাই নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন ও ব্যবহার বন্ধ করা জরুরি।

আল সাকিব হোসেন,

শিক্ষার্থী, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী কলেজ

মানুষ ফুল হয়ে ফুটবে!

বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ান

উত্তর-মধ্যাঞ্চলে বন্যায় ত্রাণ সহয়তা প্রসঙ্গে

সিলেটকে বন্যামুক্ত রাখতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করুন

তাপপ্রবাহ : পরিবেশের বিরূপ প্রতিক্রিয়া

ছবি

সবজির অস্বাভাবিক দাম

পেকুয়ায় চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

ছবি

শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য

উত্তরাঞ্চলে বন্যা

রাস্তায় নির্মাণ সামগ্রী কেন?

ছবি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট

ছবি

শব্দদূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে

নতুন ব্রিজ চাই

স্পিডব্রেকার ও ট্রাফিক পুলিশ চাই

ছবি

ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতির ভবিষ্যৎ

অননুমোদিত মিনারেল ওয়াটার

নারী উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়ান

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা জরুরি

প্রক্রিয়াজাত খাবারে শিশুর বিপদ

ছবি

ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেষ্ট হোন

ছবি

কৃষি এগিয়ে নিতে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে

ছবি

ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক সমস্যার সমাধান চাই

ছবি

মধ্যপ্রাচ্য সংকট

লক্ষ্মীপুরে রেলপথ চাই

ছবি

তৈলারদ্বীপ সেতুর টোল প্রসঙ্গে

সরকারি চাকরির বয়স প্রসঙ্গে

পরোক্ষ ধূমপান

ছবি

বিশ্ববিদ্যালয় : জ্ঞানের সূতিকাগার নাকি হত্যাপুরী

বেকারত্বের বেড়াজালে শিক্ষিত তরুণ সমাজ

ছবি

শরতে কাশফুলের সৌন্দর্যে প্রকৃতির নতুন রূপ

ছবি

ব্যাংক লেনদেন ও অফিস সময় প্রসঙ্গে

ডেঙ্গুর আবাসস্থল ধ্বংস করা হোক

ছবি

কেমন আছে জাতীয় ফুল শাপলা

ছবি

ই-টিকিট বাধ্যতামূলক করুন

ক্যাম্পাসে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য সুপরিকল্পিত টয়লেট চাই

tab

পাঠকের চিঠি

পলিথিন : পরিবেশের জন্য অশনি সংকেত

বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪

রাজশাহী শহরে পলিথিনের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে, যা পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। বাজার, সুপার শপ এবং অন্যান্য দোকানগুলোতে পলিথিন ছাড়া অন্য কোনো ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে না। ক্রেতারা একাধিক দোকান থেকে পণ্য কেনার পর যত পণ্য হাতে জমে তার চেয়েও বেশি জমা হয় পলিথিন ব্যাগ। পলিথিনের এই নির্বিচার ব্যবহার শহরের পরিবেশে ভয়াবহ দূষণ সৃষ্টি করছে।

পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর বিবেচনা করে আমাদের দেশে ২০০২ সালে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন–১৯৯৫–এর পরিপ্রেক্ষিতে পলিথিনের ব্যাগ উৎপাদন, ব্যবহার, বিপণন এবং পরিবহন নিষিদ্ধ করা হয়। আইনের ২৫ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি নিষিদ্ধ পলিথিনসামগ্রী উৎপাদন করে, তাহলে ১০ বছরের কারাদ- বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা, এমনকি উভয় দ-ে দ-িত হতে পারেন। সেই সঙ্গে পলিথিন বাজারজাত করলে ছয় মাসের জেলসহ ১০ হাজার টাকার জরিমানার বিধান রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে বাজারগুলোতে প্রকাশ্যে পলিথিনের ব্যবহার হলেও এই আইন কার্যকর হচ্ছে না। ফলে দোকান মালিকরা নির্বিচারে পলিথিন ব্যবহার করছেন, আর সাধারণ মানুষও সচেতনতার অভাবে এর ব্যবহার বন্ধ করছে না।

প্রায় সব জায়গাতে এটি ব্যবহার করা হচ্ছে। পলিথিনে খাবার সংগ্রহ করে তা গ্রহণের ফলে মানব শরীরে বাসা বাঁধছে ক্যানসারের মতো প্রাণঘাতী রোগ। বর্তমানে ছোট-বড় সব ধরনের হোটেল বা রেস্তোরাঁতে দেখা যায় পলিথিনের ব্যবহার। বিশেষজ্ঞদের মতে, পলিথিনে গরম খাবার ঢালার সঙ্গে সঙ্গে বিসফেলন-এ তৈরি হয়। বিসফেলন-এ থাইরয়েড হরমোনকে বাধা দেয়, বিকল হতে পারে লিভার ও কিডনি। বিসলেন-এ গর্ভবতী নারীর রক্তের মাধ্যমে ভ্রƒণে চলে যাওয়ার কারণে ভ্রƒণ নষ্ট হতে পারে এবং দেখা দিতে পারে বন্ধ্যত্ব। সদ্যোজাত শিশুও বিকলাঙ্গ হতে পারে। পলিথিনের ব্যাগে করে ফ্রিজে রেখে দেওয়া খাবার গ্রহণ করলেও সমান ক্ষতি হতে থাকে।

রাজশাহী শহরে পলিথিন এর আবর্জনা অনেক ভয়াবহ দূষণ ঘাটাচ্ছে। যেখানে সেখানে পড়ে আছে পলিথিনের পরিত্যক্ত অংশ। ময়লা–আবর্জনা ফেলার জন্যও পলিথিন ব্যবহার করা হয়। মাটিতে এটি আটকে পানি ও প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদান চলাচলে বাধা দেয়। মাটিতে থাকা অণুজীবগুলোর স্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটে না, জমির উর্বরতা শক্তি হ্রাস পায় এবং শস্যের ফলন কম হয়। ডাস্টবিনে ফেলা পলিথিন বৃষ্টির পানির সঙ্গে নালায় ঢুকে পড়ে, যে কারণে হালকা বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। পলিথিন পোড়ালে কার্বন মনো-অক্সাইড উৎপন্ন হয়ে বাতাস দূষিত করে। পলিথিনের জন্য সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। রাজশাহীর পদ্মা নদীর পারে জমে থাকছে পলিথিন এর স্তূপ। এছাড়া নালা গুলো ও পলিথিন জমে বদ্ধ পরিবেশ সৃষ্টি করছে। ফলে একটু বৃষ্টি হলেই প্রায় প্রতিটা জায়গায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে বিপাকে পড়ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বাংলাদেশে পলিথিন বা প্লাস্টিক ব্যাগের বিকল্প হিসেবে পাটজাত পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে ১৭টি পণ্যের সংরক্ষণ ও পরিবহনে পাটের ব্যাগের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু পলিথিন সস্তা ও সহজেই পাওয়া যায় বলে এর ব্যবহার বেশি। আমাদের বিকল্প কিছুর কথা চিন্তা করতে হবে, যা ব্যবহার করলে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না হয়। কম্পোস্টেবল পলিথিন হলো প্লাস্টিকের পরবর্তী আবিষ্কার, যা নবায়নযোগ্য উপকরণ থেকে তৈরি করা হয়। এটি ৯০ দিনের মধ্যে ভেঙে মাটির সঙ্গে মিশে যায় ফলে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হয় না। কিন্তু এসবাই বিষয় সম্পর্কে যেন একদমই অবগত নয় রাজশাহীর মানুষ। বরং তারা ইচ্ছামত ব্যাবহার করছে পলিথিন।

বর্তমানে ভারত, চীন ছাড়াও পৃথিবীর অন্যান্য দেশে বায়োডিগ্রেবল পলিথিন প্রস্তুত করা হচ্ছে। আফ্রিকা, উগান্ডা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, উত্তর আমেরিকাসহ প্রায় শতাধিক দেশে রাসায়নিক পলিথিনকে নিষিদ্ধ করে দিয়েছে এবং তারা পচনশীল পলিথিন উৎপাদন করছে। ২০১৯ সাল থেকেই গাজীপুরের কামারপাড়াতে অবস্থিত ‘এক্সপো এক্সেসরিসে’ পচনশীল পলিথিনের ব্যাগ প্রস্তুত করা হচ্ছে, যা নিঃসন্দেহে ভালো উদ্যোগ। তবে এই পচনশীল পলিথিন উৎপাদনে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

পলিথিনের বিকল্প হিসেবে পাটের ব্যাগ, কাপড়ের ব্যাগ, কাগজের ব্যাগ বা ঠোঙাÑ এসবের ব্যবহার সহজলভ্য ও সচেতনতা বাড়াতে হবে। দেশে কোনোভাবেই যেন নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদিত না হয় সেদিকে সরকারকে কঠোর হতে হবে। পলিথিন ব্যবহার বন্ধ করতে সারা দেশে ক্যাম্পেইন, মাইকিং, পোস্টার, লিফলেট বিতরণ করা যেতে পারে। পরিবেশ ক্ষতির সম্মুখীন হলে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে, তাই নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন ও ব্যবহার বন্ধ করা জরুরি।

আল সাকিব হোসেন,

শিক্ষার্থী, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী কলেজ

back to top