alt

পাঠকের চিঠি

প্রসঙ্গ : পরিবহন ভাড়া

: বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪

পরিবহন খাতে যাত্রীদের কাছে থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ নিত্য দিনের যা বছরের পর বছর ধরে চলে আসছে। যাত্রীদের বিভিন্ন দুর্বলতা কে পুঁজি করে কিছু অসাধু পরিবহন চালক দিনের পর দিন সিন্ডিকেট তৈরি করে আসছেন।

অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের তালিকায় সবচেয়ে এগিয়ে বাস, সিএনজি ও অটোরিকশা চালক। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের কারণ হিসেবে তারা জ্বালানি দাম বৃদ্ধি, পরিবহন সংকট, যানজট, বৃষ্টি, অন্ধকার রাতসহ নানা অজুহাত দাঁড় করান। যার কারণে একদিকে সাধারণ মানুষ যেমন ভোগান্তির শিকার তেমনি ভাড়া সিন্ডিকেটে ফাঁকা হচ্ছে সাধারণ মানুষের পকেট।

ভাড়া সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে অনেক প্রতিবাদ হলেও দিনশেষে তার কোনো প্রতিকার এখনো মেলেনি। সরকারের পক্ষ থেকে এবং পরিবহন মালিক সমিতির পক্ষ থেকে পূর্বে বেশ কয়েকবার ভাড়া সিন্ডিকেট প্রতিকারের কথা বললেও কেন জানি কোনো এক অজানা কারণে তা শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি।

দেশের বর্তমান টালমাটাল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে বাড়তি ভাড়া আদায়ের ক্ষেত্রে নতুন করে নৈরাজ্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে রাত হলেই বাড়তি ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি প্রবল আকার ধারণ করছে। রাতের অজুহাত দিয়ে যাত্রীর দুর্বলতাকে ব্যবহার করে গাড়ি চালকরা ইচ্ছা মতো ভাড়া আদায় করছেন। ফলে নিরুপায় হয়ে একজন সাধারণ যাত্রীকে বাড়তি ভাড়া দিয়ে তার গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে।

বাড়তি ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে যেখানে সাধারণ মানুষকে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে সেখানে ভোগান্তি থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে কর্তৃপক্ষের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ চোখে পড়ছে না। সাধারণ মানুষের এই ভোগান্তি দূরীকরণ কার দায়িত্ব? কবে আসবে বাড়তি ভাড়া আদায়ে সিন্ডিকেটের সমাধান? বর্তমান সরকার কি এগিয়ে আসবে সমস্যা সমাধানে? নাকি বছরের পর বছর এভাবেই চলতে থাকবে?

মুজাহিদুল ইসলাম,

ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী কলেজ

মহাসড়কে কেন সিএনজিচালিত অটোরিকশা

মাধ্যমিক থেকেই চাই কর্মমুখী শিক্ষা

গণপরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা জরুরি

যানজট নিরসনে পদক্ষেপ চাই

ছবি

নিপাহ ভাইরাস : আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সচেতনতা

ছবি

ব্যাটারিচালিত রিকশা

সারের সংকট ও কৃষকের দুর্ভোগ

সংস্কার আর সময়ের সমীকরণে নির্বাচন

বাণিজ্য মুক্ত হোক সান্ধ্যকোর্স

ছবি

ডে-কেয়ার সেন্টার

ডিজিটাল দাসত্ব : মোবাইল আসক্তির প্রভাব

লোকালয়ে ইটভাটা

ছবি

নিপাহ ভাইরাস : খেজুরের কাঁচা রস পরিহার করুন

ছবি

পাটের বস্তা ব্যবহার অনেকটাই উপক্ষিত

রায়পুরে সড়কের সংস্কার চাই

অতিরিক্ত ভাড়া বন্ধ হোক

গ্যাস সংকট

ছবি

বাংলার ক্রিকেটের সফলতার গল্প লিখেছেন যুবারা

স্বেচ্ছাসেবা : একটি জীবন বোধ

শীতকালীন বায়ুদূষণ ও স্বাস্থ্য সচেতনতা

অবসরের বয়সসীমা বাড়ান

রাস্তা অবরোধ নামক অপসংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে

ছবি

খেলনায় বিষাক্ত ধাতু

জিপিএ-৫ মুখ্য নয়, প্রয়োজন প্রকৃত শিক্ষা

রাষ্ট্রসংস্কারের পূর্বে আত্মসংস্কার প্রয়োজন

আইনশৃৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ নিন

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বেহালদশা

পরিকল্পিতভাবে উপযুক্ত স্থানে গাছ রোপণ করা উচিত

ইজিবাইক ছিনতাই

ছবি

টিসিবির পণ্য : নিম্নআয়ের মানুষের ভোগান্তি

ছবি

উন্নয়নের জন্য কারিগরি শিক্ষা অপরিহার্য

ছবি

ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ বন্ধ করুন

সড়ক দুর্ঘটনা

বায়ুদূষণে দমবন্ধ ঢাকা

হলগুলোর খাবারের মান বাড়ান

নিষিদ্ধ পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ হবে কবে

tab

পাঠকের চিঠি

প্রসঙ্গ : পরিবহন ভাড়া

বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪

পরিবহন খাতে যাত্রীদের কাছে থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ নিত্য দিনের যা বছরের পর বছর ধরে চলে আসছে। যাত্রীদের বিভিন্ন দুর্বলতা কে পুঁজি করে কিছু অসাধু পরিবহন চালক দিনের পর দিন সিন্ডিকেট তৈরি করে আসছেন।

অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের তালিকায় সবচেয়ে এগিয়ে বাস, সিএনজি ও অটোরিকশা চালক। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের কারণ হিসেবে তারা জ্বালানি দাম বৃদ্ধি, পরিবহন সংকট, যানজট, বৃষ্টি, অন্ধকার রাতসহ নানা অজুহাত দাঁড় করান। যার কারণে একদিকে সাধারণ মানুষ যেমন ভোগান্তির শিকার তেমনি ভাড়া সিন্ডিকেটে ফাঁকা হচ্ছে সাধারণ মানুষের পকেট।

ভাড়া সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে অনেক প্রতিবাদ হলেও দিনশেষে তার কোনো প্রতিকার এখনো মেলেনি। সরকারের পক্ষ থেকে এবং পরিবহন মালিক সমিতির পক্ষ থেকে পূর্বে বেশ কয়েকবার ভাড়া সিন্ডিকেট প্রতিকারের কথা বললেও কেন জানি কোনো এক অজানা কারণে তা শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি।

দেশের বর্তমান টালমাটাল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে বাড়তি ভাড়া আদায়ের ক্ষেত্রে নতুন করে নৈরাজ্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে রাত হলেই বাড়তি ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি প্রবল আকার ধারণ করছে। রাতের অজুহাত দিয়ে যাত্রীর দুর্বলতাকে ব্যবহার করে গাড়ি চালকরা ইচ্ছা মতো ভাড়া আদায় করছেন। ফলে নিরুপায় হয়ে একজন সাধারণ যাত্রীকে বাড়তি ভাড়া দিয়ে তার গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে।

বাড়তি ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে যেখানে সাধারণ মানুষকে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে সেখানে ভোগান্তি থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে কর্তৃপক্ষের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ চোখে পড়ছে না। সাধারণ মানুষের এই ভোগান্তি দূরীকরণ কার দায়িত্ব? কবে আসবে বাড়তি ভাড়া আদায়ে সিন্ডিকেটের সমাধান? বর্তমান সরকার কি এগিয়ে আসবে সমস্যা সমাধানে? নাকি বছরের পর বছর এভাবেই চলতে থাকবে?

মুজাহিদুল ইসলাম,

ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী কলেজ

back to top