বাংলাদেশের রাজনীতিতে ট্যাগিং বা লেবেল লাগানোর সংস্কৃতি আজ একটি গুরুতর সমস্যা হয়ে দাঁডড়য়েছে। বিশেষ করে তরুণ সমাজ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক দৃৃষ্টিভঙ্গির ওপর ভিত্তি করে দলীয় ট্যাগ লাগানো প্রবণতা বেড়ই চলেছে। এ ধরনের ট্যাগিং শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে চাপের মধ্যে রাখে এবং তাদের স্বাধীন চিন্তাভাবনা ও মতপ্রকাশের অধিকারকে সীমিত করে দেয়। এমনকি অনেক সময় যোগ্যতার চেয়ে রাজনৈতিক পরিচয়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়, যা দক্ষতার বিকাশে বাধা সৃষ্টি করে।
ট্যাগিং সংস্কৃতির কারণে শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রে বিভেদ তৈরি হয়, সমাজে বৈষম্য এবং পক্ষপাতদুষ্টতার ভিত্তি গড়ে ওঠে। এ ধরনের বিভাজনমূলক মনোভাব সামাজিক সম্প্রীতি ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধকে নষ্ট করে এবং সুস্থ রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এই প্রবণতা দূর করার জন্য আমাদের প্রত্যেকের উচিত পারস্পরিক মতামতকে সম্মান করা এবং ব্যক্তি হিসেবে মানুষের স্বাধীনতা ও মর্যাদাকে মূল্যায়ন করা। সমাজে সবার জন্য একটি মুক্ত ও সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে ট্যাগিং সংস্কৃতির অবসান ঘটানো অত্যন্ত জরুরি।
হৃদয় পান্ডে
শিক্ষার্থী; মনোবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা কলেজ।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ট্যাগিং বা লেবেল লাগানোর সংস্কৃতি আজ একটি গুরুতর সমস্যা হয়ে দাঁডড়য়েছে। বিশেষ করে তরুণ সমাজ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক দৃৃষ্টিভঙ্গির ওপর ভিত্তি করে দলীয় ট্যাগ লাগানো প্রবণতা বেড়ই চলেছে। এ ধরনের ট্যাগিং শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে চাপের মধ্যে রাখে এবং তাদের স্বাধীন চিন্তাভাবনা ও মতপ্রকাশের অধিকারকে সীমিত করে দেয়। এমনকি অনেক সময় যোগ্যতার চেয়ে রাজনৈতিক পরিচয়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়, যা দক্ষতার বিকাশে বাধা সৃষ্টি করে।
ট্যাগিং সংস্কৃতির কারণে শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রে বিভেদ তৈরি হয়, সমাজে বৈষম্য এবং পক্ষপাতদুষ্টতার ভিত্তি গড়ে ওঠে। এ ধরনের বিভাজনমূলক মনোভাব সামাজিক সম্প্রীতি ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধকে নষ্ট করে এবং সুস্থ রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এই প্রবণতা দূর করার জন্য আমাদের প্রত্যেকের উচিত পারস্পরিক মতামতকে সম্মান করা এবং ব্যক্তি হিসেবে মানুষের স্বাধীনতা ও মর্যাদাকে মূল্যায়ন করা। সমাজে সবার জন্য একটি মুক্ত ও সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে ট্যাগিং সংস্কৃতির অবসান ঘটানো অত্যন্ত জরুরি।
হৃদয় পান্ডে
শিক্ষার্থী; মনোবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা কলেজ।