ময়মনসিংহের ভালুকায় তালাক দেওয়া স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখায় ছেলের হাতে মজিবুর রহমান পান্না (৫২) নামে এক ব্যক্তি খুন হয়েছেন। এই ঘটনায় ছেলে রাব্বিকে (১৭) আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে উপজেলার পূর্ব ভালুকার কোনাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মজিবুর রহমান ওই এলাকার মৃত সালামত শেখের ছেলে। তিনি স্থানীয় মিরকা হাসিনা বানু উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ কামাল আকন্দ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, মজিবুর রহমান পান্না প্রথম স্ত্রীকে না জানিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। বিয়ের পর তাদের তালাকও হয়ে যায়। কিন্তু পান্না তালাক দেওয়া স্ত্রীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করতেন। এ নিয়ে পরিবারে কলহ লেগেই থাকতো। ঘটনার দিন রাতে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে রাব্বি হাতে থাকা কলম দিয়ে তার বাবার বুকে এলোপাথাড়ি আঘাত করেন। এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মজিবুর রহমান পান্নাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি শাহ কামাল আকন্দ বলেন, এমন ঘটনার খবর পেয়ে ছেলে রাব্বিকে আটক করা হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। পান্নার মৃত্যু ছেলের কলমের আঘাতে হয়েছে নাকি অন্য কোনো কারণে, সেটি ময়নাতদন্তের পর বলা যাবে।
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
ময়মনসিংহের ভালুকায় তালাক দেওয়া স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখায় ছেলের হাতে মজিবুর রহমান পান্না (৫২) নামে এক ব্যক্তি খুন হয়েছেন। এই ঘটনায় ছেলে রাব্বিকে (১৭) আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে উপজেলার পূর্ব ভালুকার কোনাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মজিবুর রহমান ওই এলাকার মৃত সালামত শেখের ছেলে। তিনি স্থানীয় মিরকা হাসিনা বানু উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ কামাল আকন্দ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, মজিবুর রহমান পান্না প্রথম স্ত্রীকে না জানিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। বিয়ের পর তাদের তালাকও হয়ে যায়। কিন্তু পান্না তালাক দেওয়া স্ত্রীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করতেন। এ নিয়ে পরিবারে কলহ লেগেই থাকতো। ঘটনার দিন রাতে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে রাব্বি হাতে থাকা কলম দিয়ে তার বাবার বুকে এলোপাথাড়ি আঘাত করেন। এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মজিবুর রহমান পান্নাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি শাহ কামাল আকন্দ বলেন, এমন ঘটনার খবর পেয়ে ছেলে রাব্বিকে আটক করা হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। পান্নার মৃত্যু ছেলের কলমের আঘাতে হয়েছে নাকি অন্য কোনো কারণে, সেটি ময়নাতদন্তের পর বলা যাবে।