মায়ানমারের চলমান গৃহযুদ্ধের জের ধরে সেনা ও সীমান্ত রক্ষী বিজিপির আরও ৪৬ সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এ নিয়ে ৪ দিনে দেশটির মোট ৮০ সেনা ও বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) মধ্য রাত থেকে সকাল পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে এ ৪৬ জন পালিয়ে আসেন। বিজিবির সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত থেকে ভোর পর্যন্ত সীমান্তের ৪৫ ও ৪৬ নম্বর পিলারের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে নতুন করে আসা ৪৬ জনের মধ্যে বিজিপি ও সেনা সদস্য রয়েছে। তবে কোন বাহিনীর কত জন সদস্য তা এখনও বলা যাচ্ছে না। তাদের কাছ থেকে অস্ত্র জমা নিয়ে বিজিবি তাদের হেফাজতে নিয়েছেন। তাদের নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে ১১ বিজিবি হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’
নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে ১১ বিজিবি হেফাজতে আগে থেকে ১৮০ জন রয়েছেন। ফলে সেখানে এখন মায়ানমারের মোট ২৬০ জন সেনা ও বিজিপি সদস্য রয়েছেন।
আগে থেকে থাকা ১৮০ জনের মধ্যে গত ৩০ মার্চ মায়ানমার সেনাবাহিনীর তিনজন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। এর আগে ১১ মার্চ আশ্রয় নেন আরও ১৭৭ জন বিজিপি ও সেনা সদস্য।
তারও আগে ফেব্রুয়ারিতে প্রাণ ভয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যসহ (বিজিপি) ৩৩০ নাগরিককে ফেরত নেয় মায়ানমার।
বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪
মায়ানমারের চলমান গৃহযুদ্ধের জের ধরে সেনা ও সীমান্ত রক্ষী বিজিপির আরও ৪৬ সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এ নিয়ে ৪ দিনে দেশটির মোট ৮০ সেনা ও বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) মধ্য রাত থেকে সকাল পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে এ ৪৬ জন পালিয়ে আসেন। বিজিবির সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত থেকে ভোর পর্যন্ত সীমান্তের ৪৫ ও ৪৬ নম্বর পিলারের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে নতুন করে আসা ৪৬ জনের মধ্যে বিজিপি ও সেনা সদস্য রয়েছে। তবে কোন বাহিনীর কত জন সদস্য তা এখনও বলা যাচ্ছে না। তাদের কাছ থেকে অস্ত্র জমা নিয়ে বিজিবি তাদের হেফাজতে নিয়েছেন। তাদের নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে ১১ বিজিবি হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’
নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে ১১ বিজিবি হেফাজতে আগে থেকে ১৮০ জন রয়েছেন। ফলে সেখানে এখন মায়ানমারের মোট ২৬০ জন সেনা ও বিজিপি সদস্য রয়েছেন।
আগে থেকে থাকা ১৮০ জনের মধ্যে গত ৩০ মার্চ মায়ানমার সেনাবাহিনীর তিনজন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। এর আগে ১১ মার্চ আশ্রয় নেন আরও ১৭৭ জন বিজিপি ও সেনা সদস্য।
তারও আগে ফেব্রুয়ারিতে প্রাণ ভয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যসহ (বিজিপি) ৩৩০ নাগরিককে ফেরত নেয় মায়ানমার।