alt

চিঠিপত্র

চিঠিপত্র :অ্যাসাইনমেন্ট পেপারের দাম বৃদ্ধি রোধ করতে হবে

: শনিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২০

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

অ্যাসাইনমেন্ট পেপারের দাম বৃদ্ধি রোধ করতে হবে

কোভিড১৯ এর প্রার্দুভাবে মার্চের ১৬ তারিখ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। করোনাভাইরাস থেকে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ রাখতে এবং শিক্ষা কার্যক্রম যথারীতি চলমান রাখতে অনলাইনে পাঠদান করা হয়। শিক্ষাবর্ষ প্রায় শেষের দিকে এজন্য শ্রেণী পরিবর্তনের জন্য বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া জরুরি হয়ে পড়ে। কিন্তু কোভিড ১৯-এর প্রাদুর্ভাব থাকায় অ্যাসাইনমেন্টের জমা নেয়ার মাধ্যম মূল্যায়ন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। গ্রাম-অঞ্চলের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের অনেকে অ্যাসাইনমেন্ট কি তাও ঠিক মতো জানে না। এই সুযোগে গ্রাম আঞ্চলের কিছু প্রতিষ্ঠান যেন সব দায়িত্ব সাধারণ দোকানদারদের ওপর ন্যস্ত করে দিয়েছে। শিক্ষকগণ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের একটি নির্দিষ্ট দোকানের ঠিকানা দিয়ে দিচ্ছে। সেই দোকানেই উক্ত প্রতিষ্ঠানের সিলেবাস সংগ্রহ এবং অ্যাসাইনমেন্টের কভার পেজের ডিজাইন তারাই নির্ধারণ করছে।

মফস্বল অঞ্চলের অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের অভিভাবক অসচেতন হওয়ায় তারাও বিষয়গুলো ঠিক ঠিক বুঝতে পারে না। ফলে নির্দিষ্ট দোকানে গিয়ে ভিড় করছে। কেননা শিক্ষার্থীদেরকে শিক্ষক বুঝিয়েছেন ওই নির্দিষ্ট দোকান ছাড়া অন্য জায়গা থেকে অ্যাসাইনমেন্ট পেপার নিলে তা যথাযথ হবে না। শিক্ষার্থীদের অসহায়ত্বকে পুঁজি করে অসাধু দোকানদার সাধারণ একটি অফসেট পেপারের মূল্য রাখছে দুই টাকার বেশি। এনমকি কয়েক পৃষ্ঠা ফটোকপি সিলেবাসের সঙ্গে ১০-১৫টি এ-৪ সাইজের পৃষ্ঠা দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে শত টাকার বেশি। সাধারণ অভিভাবকগণ সঠিক মূল্য না জানার কারণে তাদের এমন অনৈতিক অচরণ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই শ্রেণীর লোক সর্বদা থেকে যাচ্ছে কতৃপক্ষের নজরের বাইরে। এ বিষয়ে শিক্ষা প্রশাসনের দৃষ্টি দেয়া জরুরি।

রাকিব হাসান

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠিপত্র :অ্যাসাইনমেন্ট পেপারের দাম বৃদ্ধি রোধ করতে হবে

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২০

অ্যাসাইনমেন্ট পেপারের দাম বৃদ্ধি রোধ করতে হবে

কোভিড১৯ এর প্রার্দুভাবে মার্চের ১৬ তারিখ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। করোনাভাইরাস থেকে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ রাখতে এবং শিক্ষা কার্যক্রম যথারীতি চলমান রাখতে অনলাইনে পাঠদান করা হয়। শিক্ষাবর্ষ প্রায় শেষের দিকে এজন্য শ্রেণী পরিবর্তনের জন্য বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া জরুরি হয়ে পড়ে। কিন্তু কোভিড ১৯-এর প্রাদুর্ভাব থাকায় অ্যাসাইনমেন্টের জমা নেয়ার মাধ্যম মূল্যায়ন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। গ্রাম-অঞ্চলের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের অনেকে অ্যাসাইনমেন্ট কি তাও ঠিক মতো জানে না। এই সুযোগে গ্রাম আঞ্চলের কিছু প্রতিষ্ঠান যেন সব দায়িত্ব সাধারণ দোকানদারদের ওপর ন্যস্ত করে দিয়েছে। শিক্ষকগণ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের একটি নির্দিষ্ট দোকানের ঠিকানা দিয়ে দিচ্ছে। সেই দোকানেই উক্ত প্রতিষ্ঠানের সিলেবাস সংগ্রহ এবং অ্যাসাইনমেন্টের কভার পেজের ডিজাইন তারাই নির্ধারণ করছে।

মফস্বল অঞ্চলের অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের অভিভাবক অসচেতন হওয়ায় তারাও বিষয়গুলো ঠিক ঠিক বুঝতে পারে না। ফলে নির্দিষ্ট দোকানে গিয়ে ভিড় করছে। কেননা শিক্ষার্থীদেরকে শিক্ষক বুঝিয়েছেন ওই নির্দিষ্ট দোকান ছাড়া অন্য জায়গা থেকে অ্যাসাইনমেন্ট পেপার নিলে তা যথাযথ হবে না। শিক্ষার্থীদের অসহায়ত্বকে পুঁজি করে অসাধু দোকানদার সাধারণ একটি অফসেট পেপারের মূল্য রাখছে দুই টাকার বেশি। এনমকি কয়েক পৃষ্ঠা ফটোকপি সিলেবাসের সঙ্গে ১০-১৫টি এ-৪ সাইজের পৃষ্ঠা দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে শত টাকার বেশি। সাধারণ অভিভাবকগণ সঠিক মূল্য না জানার কারণে তাদের এমন অনৈতিক অচরণ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই শ্রেণীর লোক সর্বদা থেকে যাচ্ছে কতৃপক্ষের নজরের বাইরে। এ বিষয়ে শিক্ষা প্রশাসনের দৃষ্টি দেয়া জরুরি।

রাকিব হাসান

back to top