alt

চিঠিপত্র

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

: সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার লোহারপুলের জহির রায়হান নাট্যমঞ্চ থেকে পোস্তগোলার সেনানিবাস পর্যন্ত সড়কের অবস্থা দীর্ঘদিন থেকে বেহাল। ভঙ্গুর, খানাখন্দকে ভরপুর এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করাই দায় সাধারণ মানুষ, যানবাহন ও যাত্রীদের। প্রতিদিনই ঘটে চলছে ছোট-বড় বহু দুর্ঘটনা। এক প্রকার প্রাণ হাতে নিয়েই পায়ে হেঁটে বা ব্যাটারিচালিত রিকশাযোগে নিজ নিজ গন্তব্যের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন পুরান ঢাকাবাসী বাসা থেকে বের হচ্ছেন।

এলাকার বিধ্বস্ত রাস্তা সংস্কারের কোনো খবর নেই। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন অদক্ষ-ঠিকাদারদের দিয়ে রাস্তা সংস্কারের পরিবর্তে ডিপ ড্রেনের কাজ শুরু করেছে। যা আবার নিম্নমানের এবং গুনগতমান নিয়ে প্রশ্ন তুলে চরম ক্ষোভ ব্যক্ত করছে এলাকাবাসী। জরুরিভিত্তিতে বা অবিলম্বে যদি ভঙ্গুর রাস্তার কাজ শুরু না করে তাহলে এলাকাবাসী সংঘবদ্ধভাবে উক্ত সড়ক অবরোধ করতে বাধ্য হবেন। দুর্বল নির্মাণ সামগ্রীর কারণে প্রায় প্রতিদিনই এলাকার ম্যানহোলগুলো ভেঙে চুরমার হচ্ছে। এতে এলাকার ভাঙ্গা রাস্তা দিয়ে দুর্ভোগের সীমা নেই। যে ড্রেন নির্মাণ করা হচ্ছে তাতে রয়েছে ব্যাপক অনিয়ম। সরকারি টাকা নয়, জনগণের টাকায় এ ধরণের নির্মাণ কাজ কোনোভাবেই এলাকাবাসী মেনে নিতে পারে না।

ধীরগতিতে এবং অবৈজ্ঞানিকভাব খোঁড়াখুঁড়ির ফলে ধুলাবালিতে অতিষ্ঠ হচ্ছে এলাকার জনজীবন ও আশেপাশের দোকানপাট। এতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কোন মাথা ব্যাথা নেই। নেই কোন নজরদারি ও তদারকি। আশাকরি অবিলম্বে পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়া হতে পোস্তগোলা সেনানিবাস পর্যন্ত বিধ্বস্ত সড়ক সংস্কারে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ কোন প্রকার অবহেলা ও উদাসীনতা না দেখিয়ে কাজ ধরবেন। এটাই পুরান ঢাকাবাসীর প্রত্যাশা।

মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী

১৭, ফরিদাবাদ-গেন্ডারিয়া।

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

মহেশখালী-কক্সবাজার নৌপথে সেতু চাই

tab

চিঠিপত্র

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার লোহারপুলের জহির রায়হান নাট্যমঞ্চ থেকে পোস্তগোলার সেনানিবাস পর্যন্ত সড়কের অবস্থা দীর্ঘদিন থেকে বেহাল। ভঙ্গুর, খানাখন্দকে ভরপুর এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করাই দায় সাধারণ মানুষ, যানবাহন ও যাত্রীদের। প্রতিদিনই ঘটে চলছে ছোট-বড় বহু দুর্ঘটনা। এক প্রকার প্রাণ হাতে নিয়েই পায়ে হেঁটে বা ব্যাটারিচালিত রিকশাযোগে নিজ নিজ গন্তব্যের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন পুরান ঢাকাবাসী বাসা থেকে বের হচ্ছেন।

এলাকার বিধ্বস্ত রাস্তা সংস্কারের কোনো খবর নেই। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন অদক্ষ-ঠিকাদারদের দিয়ে রাস্তা সংস্কারের পরিবর্তে ডিপ ড্রেনের কাজ শুরু করেছে। যা আবার নিম্নমানের এবং গুনগতমান নিয়ে প্রশ্ন তুলে চরম ক্ষোভ ব্যক্ত করছে এলাকাবাসী। জরুরিভিত্তিতে বা অবিলম্বে যদি ভঙ্গুর রাস্তার কাজ শুরু না করে তাহলে এলাকাবাসী সংঘবদ্ধভাবে উক্ত সড়ক অবরোধ করতে বাধ্য হবেন। দুর্বল নির্মাণ সামগ্রীর কারণে প্রায় প্রতিদিনই এলাকার ম্যানহোলগুলো ভেঙে চুরমার হচ্ছে। এতে এলাকার ভাঙ্গা রাস্তা দিয়ে দুর্ভোগের সীমা নেই। যে ড্রেন নির্মাণ করা হচ্ছে তাতে রয়েছে ব্যাপক অনিয়ম। সরকারি টাকা নয়, জনগণের টাকায় এ ধরণের নির্মাণ কাজ কোনোভাবেই এলাকাবাসী মেনে নিতে পারে না।

ধীরগতিতে এবং অবৈজ্ঞানিকভাব খোঁড়াখুঁড়ির ফলে ধুলাবালিতে অতিষ্ঠ হচ্ছে এলাকার জনজীবন ও আশেপাশের দোকানপাট। এতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কোন মাথা ব্যাথা নেই। নেই কোন নজরদারি ও তদারকি। আশাকরি অবিলম্বে পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়া হতে পোস্তগোলা সেনানিবাস পর্যন্ত বিধ্বস্ত সড়ক সংস্কারে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ কোন প্রকার অবহেলা ও উদাসীনতা না দেখিয়ে কাজ ধরবেন। এটাই পুরান ঢাকাবাসীর প্রত্যাশা।

মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী

১৭, ফরিদাবাদ-গেন্ডারিয়া।

back to top