alt

চিঠিপত্র

চিঠিপত্র : বেড়েছে শিশুশ্রম, ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থী

: শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বেড়েছে শিশুশ্রম, ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থী

দেশে করোনা মহামারীর আগমনের এক বছর পার হয়ে গেছে। এক বছর পার হয়ে গেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের। মাঝে করোনা আক্রমণ শিথিল থাকলেও আবারো দিনকে দিন সংক্রামণ বেড়েই চলেছে। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় দিনকে দিন গ্রাম অঞ্চলে বেড়ে চলছে শিশুশ্রম। করোনার আগে যে শিশুরা স্কুলে যেতো সেই শিশুরাই এখন বই-খাতা থেকে দূরে গিয়ে শিশু শ্রম নামক চরম এক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পড়েছে। করোনার কারণে অনেক শিশু শিক্ষার্থীর পরিবারের উপার্জনক্ষম মানুষদের উপার্জন কমে যাওয়ায় তারা এক রকম বাধ্য হয়ে তাদের শিশুদের অর্থ উপার্জনের মতো ঝুকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত করছেন। যার ফলে তাদের শিক্ষা জীবন ও বাস্তবিক জীবন ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছে। আমরা অবগত আছি যে গ্রামাঞ্চলের শিশুদের শিক্ষারহার কম ও ঝরে পড়ার হার ভয়াবহ রকমের বেশি। যে শিশুরা এখন অর্থ স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে অর্থ উপার্জনের দিকে ঝুঁকছে তারা কি আর স্কুলমুখী হবে? এমন প্রশ্ন থেকেই যায়।

গ্রামাঞ্চলের শিক্ষার হার বাড়াতে ও শিশুশ্রম বন্ধ করতে দরকার সরকারি ও বেসরকারি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আর সেই পদক্ষেপগুলো যথাযথ বাস্তবায়ন করতে পারলেই শিশুদের অধিকারগুলো বাস্তবায়ন হবে। পাশাপাশি যেসব শিশুদের পারিবারিক অবস্থা শোচনীয়, তাদের পরিবারের জন্য সরকারি ভাতা ব্যবস্থা করা জরুরি। যার ফলে তারা শিশুশ্রমে না জড়িয়ে, পড়াশোনার প্রতি আসক্ত হয়ে পড়বে। তাই আসুন শিশুর অধিকার বাস্তবায়নে সচেষ্ট হই। মোদ্দাকথা শিশুশ্রম বন্ধ করতে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে তবেই দেশ সমৃদ্ধ হবে।

বিশাল সাহা

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠিপত্র : বেড়েছে শিশুশ্রম, ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থী

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১

বেড়েছে শিশুশ্রম, ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থী

দেশে করোনা মহামারীর আগমনের এক বছর পার হয়ে গেছে। এক বছর পার হয়ে গেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের। মাঝে করোনা আক্রমণ শিথিল থাকলেও আবারো দিনকে দিন সংক্রামণ বেড়েই চলেছে। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় দিনকে দিন গ্রাম অঞ্চলে বেড়ে চলছে শিশুশ্রম। করোনার আগে যে শিশুরা স্কুলে যেতো সেই শিশুরাই এখন বই-খাতা থেকে দূরে গিয়ে শিশু শ্রম নামক চরম এক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পড়েছে। করোনার কারণে অনেক শিশু শিক্ষার্থীর পরিবারের উপার্জনক্ষম মানুষদের উপার্জন কমে যাওয়ায় তারা এক রকম বাধ্য হয়ে তাদের শিশুদের অর্থ উপার্জনের মতো ঝুকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত করছেন। যার ফলে তাদের শিক্ষা জীবন ও বাস্তবিক জীবন ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছে। আমরা অবগত আছি যে গ্রামাঞ্চলের শিশুদের শিক্ষারহার কম ও ঝরে পড়ার হার ভয়াবহ রকমের বেশি। যে শিশুরা এখন অর্থ স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে অর্থ উপার্জনের দিকে ঝুঁকছে তারা কি আর স্কুলমুখী হবে? এমন প্রশ্ন থেকেই যায়।

গ্রামাঞ্চলের শিক্ষার হার বাড়াতে ও শিশুশ্রম বন্ধ করতে দরকার সরকারি ও বেসরকারি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আর সেই পদক্ষেপগুলো যথাযথ বাস্তবায়ন করতে পারলেই শিশুদের অধিকারগুলো বাস্তবায়ন হবে। পাশাপাশি যেসব শিশুদের পারিবারিক অবস্থা শোচনীয়, তাদের পরিবারের জন্য সরকারি ভাতা ব্যবস্থা করা জরুরি। যার ফলে তারা শিশুশ্রমে না জড়িয়ে, পড়াশোনার প্রতি আসক্ত হয়ে পড়বে। তাই আসুন শিশুর অধিকার বাস্তবায়নে সচেষ্ট হই। মোদ্দাকথা শিশুশ্রম বন্ধ করতে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে তবেই দেশ সমৃদ্ধ হবে।

বিশাল সাহা

back to top