alt

চিঠিপত্র

চিঠিপত্র : হতদরিদ্রদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে হবে

: বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

হতদরিদ্রদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে হবে

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে দেশে যে কঠোর বিধিনিষেধ চলেছে, তাতে বিপাকে পড়েছেন স্বল্প আয়ের মানুষ। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম চললেও সেটা পৌঁছাচ্ছে না সবার কাছে। এই সংকটে সরকারের ঘোষিত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিগুলোর বেশিরভাগই দেখা যাচ্ছে গ্রামকেন্দ্রিক। সরকার নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য ‘ঘরে ফেরা’ কর্মসূচির কথা বলছে। গৃহহীন ও ভূমিহীনদের জন্য খাদ্য সহায়তা আর নগদ অর্থ প্রদানের কথা সরকার ঘোষণা করেছে। কিন্তু শহরকেন্দ্রিক তেমন কোনো কর্মসূচি দেখা যাচ্ছে না। অথচ এখন পর্যন্ত করোনার প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক প্রভাব শহরেই বেশি।

এই সংকটকালে বস্তিতে থাকা স্বল্প আয়ের শহুরে জনগোষ্ঠীর জন্য সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি গ্রহণ খুবই দরকারি। এরা এই লকডাউনের সময় গ্রামে চলে যাবে, এই ভাবনা বাস্তবসম্মত নয়। এরা ঘরে বসে থাকবে, তা চাইলে আপদকালীন অবস্থায় এদের জন্য পর্যাপ্ত সহযোগিতা করতে হবে। যেসব উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান শহুরে দারিদ্র্য নিয়ে কাজ করছে, তাদের অবশ্যই এখন এদের পাশে দ্রুত দাঁড়াতে হবে। সিটি করপোরেশন বা পৌরসভার মেয়রদের এসব উদ্যোগের কেন্দ্রে থাকতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হিসেবে সিটি করপোরেশন এবং পৌরসভাগুলোকে এদের দায়িত্ব নিতে হবে।

এখনই সময় করোনাভাইরাসের নেতিবাচক আর্থসামাজিক প্রভাব মোকাবিলায় আগাম পরিকল্পনা গ্রহণের। অন্যথায় ভাইরাসজনিত রোগটির কারণে আমাদের যতটা না ক্ষতি হবে, তার চেয়েও অনেক বেশি ক্ষতির শিকার হবে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। এমনকি গত দুই দশকে দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে আসা অনেক পরিবার আবার আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারে।

তামান্না আক্তার

শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

রোজার মাসেও লোডশেডিং

বছরে একবার আসে রোজার মাস। মহিমান্বিত এ মাসে মানুষ বেশি বেশি ইবাদত করে। সেহেরি, ইফতার ও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের লক্ষে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দরকার। এবারের রোজায় সেটি হচ্ছে না। অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কারনে মানুষ অনেক বিড়ম্বনায় পড়ছে। এ সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা অত্যন্ত জরুরি।

সব দিক বিবেচনায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ বজায় রাখাকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।

আবু তালহা রায়হান

গোয়াইনঘাট, সিলেট।

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠিপত্র : হতদরিদ্রদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে হবে

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২১

হতদরিদ্রদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে হবে

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে দেশে যে কঠোর বিধিনিষেধ চলেছে, তাতে বিপাকে পড়েছেন স্বল্প আয়ের মানুষ। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম চললেও সেটা পৌঁছাচ্ছে না সবার কাছে। এই সংকটে সরকারের ঘোষিত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিগুলোর বেশিরভাগই দেখা যাচ্ছে গ্রামকেন্দ্রিক। সরকার নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য ‘ঘরে ফেরা’ কর্মসূচির কথা বলছে। গৃহহীন ও ভূমিহীনদের জন্য খাদ্য সহায়তা আর নগদ অর্থ প্রদানের কথা সরকার ঘোষণা করেছে। কিন্তু শহরকেন্দ্রিক তেমন কোনো কর্মসূচি দেখা যাচ্ছে না। অথচ এখন পর্যন্ত করোনার প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক প্রভাব শহরেই বেশি।

এই সংকটকালে বস্তিতে থাকা স্বল্প আয়ের শহুরে জনগোষ্ঠীর জন্য সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি গ্রহণ খুবই দরকারি। এরা এই লকডাউনের সময় গ্রামে চলে যাবে, এই ভাবনা বাস্তবসম্মত নয়। এরা ঘরে বসে থাকবে, তা চাইলে আপদকালীন অবস্থায় এদের জন্য পর্যাপ্ত সহযোগিতা করতে হবে। যেসব উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান শহুরে দারিদ্র্য নিয়ে কাজ করছে, তাদের অবশ্যই এখন এদের পাশে দ্রুত দাঁড়াতে হবে। সিটি করপোরেশন বা পৌরসভার মেয়রদের এসব উদ্যোগের কেন্দ্রে থাকতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হিসেবে সিটি করপোরেশন এবং পৌরসভাগুলোকে এদের দায়িত্ব নিতে হবে।

এখনই সময় করোনাভাইরাসের নেতিবাচক আর্থসামাজিক প্রভাব মোকাবিলায় আগাম পরিকল্পনা গ্রহণের। অন্যথায় ভাইরাসজনিত রোগটির কারণে আমাদের যতটা না ক্ষতি হবে, তার চেয়েও অনেক বেশি ক্ষতির শিকার হবে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। এমনকি গত দুই দশকে দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে আসা অনেক পরিবার আবার আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারে।

তামান্না আক্তার

শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

রোজার মাসেও লোডশেডিং

বছরে একবার আসে রোজার মাস। মহিমান্বিত এ মাসে মানুষ বেশি বেশি ইবাদত করে। সেহেরি, ইফতার ও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের লক্ষে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দরকার। এবারের রোজায় সেটি হচ্ছে না। অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কারনে মানুষ অনেক বিড়ম্বনায় পড়ছে। এ সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা অত্যন্ত জরুরি।

সব দিক বিবেচনায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ বজায় রাখাকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।

আবু তালহা রায়হান

গোয়াইনঘাট, সিলেট।

back to top