মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
মৌলিক সৃষ্টিকর্মের মালিকানা বা স্বত্বাধিকারী নিশ্চিত করাই হচ্ছে কপিরাইট। বাংলাদেশে কপিরাইট আইন করা হয় ২০০০ সালে এবং পরবর্তীতে ২০০৫ সালে এটি সংশোধন করা হয়। কপিরাইট আইনে স্পষ্টত শাস্তির বিধান থাকলেও দিন দিন আমাদের দেশে কপিরাইট লঙ্ঘন বেড়েই যাচ্ছে। বলতে গেলে কপিরাইট লঙ্ঘন এখন এক ধরনের প্রতিযোগিতা। যে যার মতো পারছে অপরের সৃষ্টিকর্ম নিজের নামে চালিয়ে সুবিধা ভোগ করছে।
বাংলা একাডেমির কল্যাণে সাহিত্যকর্মের কপিরাইট নিয়ন্ত্রণে থাকলেও সংগীতকর্মের কপিরাইট নিয়ন্ত্রণে নেই। সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি গানের স্বত্বাধিকার নিয়ে শিল্পী ও সংশ্লিষ্ট ব্যান্ড কর্তৃপক্ষের মধ্যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। যা রীতিমতো দেশজুড়ে আলোচনার জন্ম দেয়। পরে মিডিয়ার কল্যাণে জানা যায় বিতর্কে অংশগ্রহণকারী কেউই গানগুলোর স্বত্বাধিকার পাওয়ার প্রকৃত দাবিদার নয়। এর মাধ্যমে সহজেই কপিরাইট লঙ্ঘনের অবাধ প্রতিযোগিতা উপলব্ধি করা যায়। সংগীতশিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে কপিরাইট আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগের বিকল্প নেই। আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
রহমান দেওয়ান,
রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর।
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১
মৌলিক সৃষ্টিকর্মের মালিকানা বা স্বত্বাধিকারী নিশ্চিত করাই হচ্ছে কপিরাইট। বাংলাদেশে কপিরাইট আইন করা হয় ২০০০ সালে এবং পরবর্তীতে ২০০৫ সালে এটি সংশোধন করা হয়। কপিরাইট আইনে স্পষ্টত শাস্তির বিধান থাকলেও দিন দিন আমাদের দেশে কপিরাইট লঙ্ঘন বেড়েই যাচ্ছে। বলতে গেলে কপিরাইট লঙ্ঘন এখন এক ধরনের প্রতিযোগিতা। যে যার মতো পারছে অপরের সৃষ্টিকর্ম নিজের নামে চালিয়ে সুবিধা ভোগ করছে।
বাংলা একাডেমির কল্যাণে সাহিত্যকর্মের কপিরাইট নিয়ন্ত্রণে থাকলেও সংগীতকর্মের কপিরাইট নিয়ন্ত্রণে নেই। সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি গানের স্বত্বাধিকার নিয়ে শিল্পী ও সংশ্লিষ্ট ব্যান্ড কর্তৃপক্ষের মধ্যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। যা রীতিমতো দেশজুড়ে আলোচনার জন্ম দেয়। পরে মিডিয়ার কল্যাণে জানা যায় বিতর্কে অংশগ্রহণকারী কেউই গানগুলোর স্বত্বাধিকার পাওয়ার প্রকৃত দাবিদার নয়। এর মাধ্যমে সহজেই কপিরাইট লঙ্ঘনের অবাধ প্রতিযোগিতা উপলব্ধি করা যায়। সংগীতশিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে কপিরাইট আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগের বিকল্প নেই। আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
রহমান দেওয়ান,
রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর।