মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
দেশের সড়কগুলোর অব্যবস্থাপনা, ভাঙাচোরা রাস্তা, খানা-খন্দ ও যানবাহনের সুনির্দিষ্ট নিয়ম-নীতিমালার প্রয়োগ না থাকায় সড়ক দুর্ঘটনার হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। রোজই টেলিভিশন কিংবা পত্রিকা খুললেই চোখে পড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রিয়জন হারানো পরিবারের আহাজারি।
সড়ক দুর্ঘটনা শুধুই কী একটি পরিবার থেকে একজন মানুষ কেড়ে নিচ্ছে? সেই পরিবারের কাছে মানুষটি একমাত্র বেঁচে থাকার উৎস। সড়ক দুর্ঘটনায় হারিয়ে যাচ্ছে হাজারো পরিবারের এগিয়ে যাবার স্বপ্ন।
আমাদের দেশে বর্ষা মৌসুম আসলেই অধিকাংশ রাস্তা ভেঙে যায় এবং বড় বড় খানা খন্দের সৃষ্টি হয়। তাছাড়াও নির্মাণের সময় নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করা হয়। রাস্তায় ফিটনেসবিহীন যানবাহনের সংখ্যা অতিমাত্রায় বেশি। আবার কিছুক্ষেত্রে সড়ক নষ্ট হবার জন্যে সহনশীলতার অধিক ওজনবাহী পরিবহনও চলাচল করে থাক। সড়ক-মহাসড়কে বিপজ্জনক বাঁক তো রয়েছেই। তাছাড়া উচ্চগতিতে মোটগাড়ি চালানো, ট্রাফিক আইন না মানা, হেলমেট কিংবা সুরক্ষা সরঞ্জাম ব্যবহার না করার মত মুর্খতার কারণেও সড়ক দুর্ঘটান ঘটে থাকে।
সড়ক দুর্ঘটনার হার কমাতে হলে সরকারি ও ব্যক্তিগত উভয় সচেতনতাই প্রয়োজন। সরকারিভাবে সড়কের সঠিক নির্মাণ ও দুর্নীতিরোধ করতে হবে। রাস্তায় ট্রাফিক আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে সচেতনতা বাড়াতে হবে। উচ্চ গতিতে যানবাহন, মোটরগাড়ি চালানো পরিহার করতে হবে। ট্রাফিক আইন মেনে চলতে হবে।
আহাদ মোহাম্মদ তাহমিদ
শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
দেশের সড়কগুলোর অব্যবস্থাপনা, ভাঙাচোরা রাস্তা, খানা-খন্দ ও যানবাহনের সুনির্দিষ্ট নিয়ম-নীতিমালার প্রয়োগ না থাকায় সড়ক দুর্ঘটনার হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। রোজই টেলিভিশন কিংবা পত্রিকা খুললেই চোখে পড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রিয়জন হারানো পরিবারের আহাজারি।
সড়ক দুর্ঘটনা শুধুই কী একটি পরিবার থেকে একজন মানুষ কেড়ে নিচ্ছে? সেই পরিবারের কাছে মানুষটি একমাত্র বেঁচে থাকার উৎস। সড়ক দুর্ঘটনায় হারিয়ে যাচ্ছে হাজারো পরিবারের এগিয়ে যাবার স্বপ্ন।
আমাদের দেশে বর্ষা মৌসুম আসলেই অধিকাংশ রাস্তা ভেঙে যায় এবং বড় বড় খানা খন্দের সৃষ্টি হয়। তাছাড়াও নির্মাণের সময় নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করা হয়। রাস্তায় ফিটনেসবিহীন যানবাহনের সংখ্যা অতিমাত্রায় বেশি। আবার কিছুক্ষেত্রে সড়ক নষ্ট হবার জন্যে সহনশীলতার অধিক ওজনবাহী পরিবহনও চলাচল করে থাক। সড়ক-মহাসড়কে বিপজ্জনক বাঁক তো রয়েছেই। তাছাড়া উচ্চগতিতে মোটগাড়ি চালানো, ট্রাফিক আইন না মানা, হেলমেট কিংবা সুরক্ষা সরঞ্জাম ব্যবহার না করার মত মুর্খতার কারণেও সড়ক দুর্ঘটান ঘটে থাকে।
সড়ক দুর্ঘটনার হার কমাতে হলে সরকারি ও ব্যক্তিগত উভয় সচেতনতাই প্রয়োজন। সরকারিভাবে সড়কের সঠিক নির্মাণ ও দুর্নীতিরোধ করতে হবে। রাস্তায় ট্রাফিক আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে সচেতনতা বাড়াতে হবে। উচ্চ গতিতে যানবাহন, মোটরগাড়ি চালানো পরিহার করতে হবে। ট্রাফিক আইন মেনে চলতে হবে।
আহাদ মোহাম্মদ তাহমিদ
শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।