alt

চিঠিপত্র

চিঠি : মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে করণীয়

: বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

উন্নত জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা অপরিসীম। ভবিষ্যতে তারাই দেশের হাল ধরবে এবং দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্বজুড়ে কাজ করবে। তাই তাদের উপর আমাদের বিশেষ নজর দেয়া প্রয়োজন। করোনাকালীন সময়ে চারদিকে শঙ্কার আবহ শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত করেছে। ফলে মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়েছে।

মানসিক স্বাস্থ্যের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সব থেকে বেশি প্রভাব ফেলেছে খাবারে অনীহা, ঘুমের সমস্যা, দুশ্চিন্তা-ভয় বা আতঙ্কের মধ্যে থাকা, কোনো কাজে মন দিতে না পারা। আর এগুলো ভর করার মূল কারণ শিক্ষার্থীদের একাকিত্ব বা বিষন্নতা। ফলে পরিবার, আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের সঙ্গে দূরত্ব রেখে চলে তারা।

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। সন্তানের প্রতি বন্ধুসুলভ আচারণ করতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় অভিভাবকরা অল্পতেই ছেলেমেয়েদের ওপর বকাঝকা করে থাকে। যা তাদের ক্ষতির কারণ হয়ে উঠে। অতিরিক্ত বকাঝকা দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। শিক্ষার্থীরা যাতে মানসিক চাপমুক্ত পরিবেশ পায় সেজন্য পারিবারিক বন্ধন মজবুত রাখতে হবে। মানসিক বিকাশে বিভিন্ন বই পড়া, বাগান করা, শিল্পচর্চা ও খেলাধুলায় তাদের উৎসাহিত করতে হবে। কোনো অনৈতিক কর্মকান্ডে যাতে জড়িয়ে না পরে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

আমাদের সমাজে প্রচলিত আরেকটা খারাপ দিক হলো অন্য কারো সঙ্গে নেতিবাচক তুলনা করা। এমন কাজ থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। সর্বোপরি, করোনা মহামারীর এ সময়ে শিশুদের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে ও যতœশীল হতে হবে।

নিশাত নিগার

শিক্ষার্থী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে করণীয়

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১

উন্নত জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা অপরিসীম। ভবিষ্যতে তারাই দেশের হাল ধরবে এবং দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্বজুড়ে কাজ করবে। তাই তাদের উপর আমাদের বিশেষ নজর দেয়া প্রয়োজন। করোনাকালীন সময়ে চারদিকে শঙ্কার আবহ শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত করেছে। ফলে মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়েছে।

মানসিক স্বাস্থ্যের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সব থেকে বেশি প্রভাব ফেলেছে খাবারে অনীহা, ঘুমের সমস্যা, দুশ্চিন্তা-ভয় বা আতঙ্কের মধ্যে থাকা, কোনো কাজে মন দিতে না পারা। আর এগুলো ভর করার মূল কারণ শিক্ষার্থীদের একাকিত্ব বা বিষন্নতা। ফলে পরিবার, আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের সঙ্গে দূরত্ব রেখে চলে তারা।

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। সন্তানের প্রতি বন্ধুসুলভ আচারণ করতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় অভিভাবকরা অল্পতেই ছেলেমেয়েদের ওপর বকাঝকা করে থাকে। যা তাদের ক্ষতির কারণ হয়ে উঠে। অতিরিক্ত বকাঝকা দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। শিক্ষার্থীরা যাতে মানসিক চাপমুক্ত পরিবেশ পায় সেজন্য পারিবারিক বন্ধন মজবুত রাখতে হবে। মানসিক বিকাশে বিভিন্ন বই পড়া, বাগান করা, শিল্পচর্চা ও খেলাধুলায় তাদের উৎসাহিত করতে হবে। কোনো অনৈতিক কর্মকান্ডে যাতে জড়িয়ে না পরে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

আমাদের সমাজে প্রচলিত আরেকটা খারাপ দিক হলো অন্য কারো সঙ্গে নেতিবাচক তুলনা করা। এমন কাজ থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। সর্বোপরি, করোনা মহামারীর এ সময়ে শিশুদের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে ও যতœশীল হতে হবে।

নিশাত নিগার

শিক্ষার্থী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

back to top