কক্সবাজারের টেকনাফে মসজিদের বারান্দা থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ (৩৫) নামের এক যুবকের দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের পশ্চিম মহেশখালীয়া পাড়ার উম্মে হামজা জামে মসজিদের বারান্দা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত আবদুল্লাহ ওই ইউনিয়নের মহেশখালীয়া পাড়ার শফর আহাম্মদের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, ফজরের নামাজ আদায় করতে মুসল্লীরা মসজিদে গেলে বারান্দায় লুঙ্গি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে স্থানীয় ইউপি সদস্য পৌঁছে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য লাশটি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহাদাত হোসেন সিরাজী বলেন, মৃত আবদুল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মানসিক ভারসাম্যহীনভাবে চলাফেরা করতেন এবং মাদকাসক্ত ছিলেন। তার থাকার নির্দিষ্ট কোনো স্থান ছিল না। মৃত ব্যক্তির পূর্বপুরুষ এই এলাকার বাসিন্দা হলেও তারা দীর্ঘ ৪৫ বছর পূর্বে দেশ ছেড়ে সৌদি আরব চলে যান।
বর্তমানে তার দূর-সম্পর্কের আত্মীয় ওই এলাকায় আছে এবং স্থানীয় ইউপি সদস্যের উপস্থিতিতে তারাই লাশ শনাক্ত করেছেন। তবে লাশের ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে জানান শাহাদাত হোসেন সিরাজী।
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফে মসজিদের বারান্দা থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ (৩৫) নামের এক যুবকের দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের পশ্চিম মহেশখালীয়া পাড়ার উম্মে হামজা জামে মসজিদের বারান্দা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত আবদুল্লাহ ওই ইউনিয়নের মহেশখালীয়া পাড়ার শফর আহাম্মদের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, ফজরের নামাজ আদায় করতে মুসল্লীরা মসজিদে গেলে বারান্দায় লুঙ্গি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে স্থানীয় ইউপি সদস্য পৌঁছে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য লাশটি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহাদাত হোসেন সিরাজী বলেন, মৃত আবদুল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মানসিক ভারসাম্যহীনভাবে চলাফেরা করতেন এবং মাদকাসক্ত ছিলেন। তার থাকার নির্দিষ্ট কোনো স্থান ছিল না। মৃত ব্যক্তির পূর্বপুরুষ এই এলাকার বাসিন্দা হলেও তারা দীর্ঘ ৪৫ বছর পূর্বে দেশ ছেড়ে সৌদি আরব চলে যান।
বর্তমানে তার দূর-সম্পর্কের আত্মীয় ওই এলাকায় আছে এবং স্থানীয় ইউপি সদস্যের উপস্থিতিতে তারাই লাশ শনাক্ত করেছেন। তবে লাশের ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে জানান শাহাদাত হোসেন সিরাজী।